ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৮৪১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। শুধু ঢাকা দক্ষিণ সিটিতেই ৪ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মঙ্গলবার,(১৪ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৫৬ হাজার ২৫৭ জন। আর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ২৩৮ জন।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এ থেকে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি নতুন রোগীর মধ্যে ৩০১ জন ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার।
বিভাগভিত্তিক গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগে ২১৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৬ জন, বরিশাল বিভাগে ১২৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৯ জন, খুলনা বিভাগে ২৬ জন, রংপুর বিভাগে ৪৭ জন, সিলেট বিভাগে ৩ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৬২ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৯ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ২১ জন, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৪২ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৬২ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৬৯ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১৩৯ জন। এভাবে রাজধানীর ১৮টি হাসপাতালে ৭৬৭ জন ভর্তি আছে।
সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্র মিলে ভর্তির সংখ্যা ২ হাজার ৬৬৫ জন।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, চলতি মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। থেমে থেমে বৃষ্টির কারণে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে গেছে। এতে শঙ্কিত সাধারণ মানুষ। ব্যক্তিগতভাবে মশার নানা ধরনের ওষুধ ব্যবহার করেও ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি থামাতে পারছেন না তারা।
রাষ্ট্রীয়ভাবে আরও কার্যকর উদ্যোগ প্রত্যাশা করেন জনগণ। বিশেষ করে সিটি করপোরেশন এলাকার বাসিন্দারা। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার মূল কারণ হলো মশকনিধন কার্যক্রম এখনও শক্তিশালী নয়। তারাও সরকারের পক্ষ থেকে যথার্থ তৎপরতা আশা করেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৮৪১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। শুধু ঢাকা দক্ষিণ সিটিতেই ৪ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মঙ্গলবার,(১৪ অক্টোবর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৫৬ হাজার ২৫৭ জন। আর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ২৩৮ জন।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এ থেকে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি নতুন রোগীর মধ্যে ৩০১ জন ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার।
বিভাগভিত্তিক গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগে ২১৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৬ জন, বরিশাল বিভাগে ১২৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৯ জন, খুলনা বিভাগে ২৬ জন, রংপুর বিভাগে ৪৭ জন, সিলেট বিভাগে ৩ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৬২ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৯ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ২১ জন, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৪২ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৬২ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৬৯ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১৩৯ জন। এভাবে রাজধানীর ১৮টি হাসপাতালে ৭৬৭ জন ভর্তি আছে।
সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্র মিলে ভর্তির সংখ্যা ২ হাজার ৬৬৫ জন।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, চলতি মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। থেমে থেমে বৃষ্টির কারণে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে গেছে। এতে শঙ্কিত সাধারণ মানুষ। ব্যক্তিগতভাবে মশার নানা ধরনের ওষুধ ব্যবহার করেও ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি থামাতে পারছেন না তারা।
রাষ্ট্রীয়ভাবে আরও কার্যকর উদ্যোগ প্রত্যাশা করেন জনগণ। বিশেষ করে সিটি করপোরেশন এলাকার বাসিন্দারা। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার মূল কারণ হলো মশকনিধন কার্যক্রম এখনও শক্তিশালী নয়। তারাও সরকারের পক্ষ থেকে যথার্থ তৎপরতা আশা করেন।