ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৯২জন। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শনিবার, (১৫ নভেম্বর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট আক্রান্ত ৮৩ হাজার ৮৫৮ জন। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৩৩১ জন।
২৪ ঘন্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১২৫ জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ১৩৬ জন, ঢাকা বিভাগে ১০৭ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২২৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে আক্রান্ত ১২১জন, খুলনা বিভাগে ১৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৬০ জন, সিলেট বিভাগে ২ জন। আর চলতি মাসের গত ১৫ দিনে ৫৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সের ৩১ জন, ৬-১০ বছর বয়সের ৩৫ জন, ১১-১৫ বছর বয়সের ৫৫ জন, ১৬-২০ বছর বয়সের ৯১ জন, ২১-২৫ বছর বয়সের ১০০ জন, ২৬-৩০ বছর বয়সের ১০৮ জন, ৮০ বছর বয়সের ৪ জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৫৪ জন, মিটফোর্ড হাসপাতাল ৫৫ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ২৩ জন, সোহরাওয়াদী হাসপাতালে ৪৩ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪৪ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৮৩ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১৬৩ জন। এভাবে রাজধানীর ১৮টি হাসপাতালে এখনও ৮২৬ জন ভর্তি আছে। সারাদেশে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ভর্তি আছে ৩২৮৪ জন।
ডেঙ্গু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু এখন সারাবছর হচ্ছে। তবে বর্ষা ও বর্ষার পরবর্তী সময়ে এর বিস্তার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যায়। এখনই কার্যকর উদ্যোগ না নিলে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করবে। গত অক্টোবর ও চলতি নভেম্বর মাসে ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্যোগজনকভাবে বাড়ছে। কারণ দেশের এডিস মশার ঘনত্ব এই মূহুর্তে ডেঙ্গু ছড়ানোর উপযোগী মাত্রায় রয়েছে। গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত শীত আস্তে আস্তে বাড়তে শুরু করলেও মশার উপদ্রব কমছে না। গ্রামের মানুষও এখন আর নিরাপদ নয়। ডেঙ্গুর এই প্রবণতা আগামী দিনে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ আর কঠিন হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৯২জন। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শনিবার, (১৫ নভেম্বর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট আক্রান্ত ৮৩ হাজার ৮৫৮ জন। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৩৩১ জন।
২৪ ঘন্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১২৫ জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ১৩৬ জন, ঢাকা বিভাগে ১০৭ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২২৬ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে আক্রান্ত ১২১জন, খুলনা বিভাগে ১৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৬০ জন, সিলেট বিভাগে ২ জন। আর চলতি মাসের গত ১৫ দিনে ৫৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ৫ বছর বয়সের ৩১ জন, ৬-১০ বছর বয়সের ৩৫ জন, ১১-১৫ বছর বয়সের ৫৫ জন, ১৬-২০ বছর বয়সের ৯১ জন, ২১-২৫ বছর বয়সের ১০০ জন, ২৬-৩০ বছর বয়সের ১০৮ জন, ৮০ বছর বয়সের ৪ জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৫৪ জন, মিটফোর্ড হাসপাতাল ৫৫ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ২৩ জন, সোহরাওয়াদী হাসপাতালে ৪৩ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪৪ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৮৩ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ১৬৩ জন। এভাবে রাজধানীর ১৮টি হাসপাতালে এখনও ৮২৬ জন ভর্তি আছে। সারাদেশে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ভর্তি আছে ৩২৮৪ জন।
ডেঙ্গু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু এখন সারাবছর হচ্ছে। তবে বর্ষা ও বর্ষার পরবর্তী সময়ে এর বিস্তার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যায়। এখনই কার্যকর উদ্যোগ না নিলে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করবে। গত অক্টোবর ও চলতি নভেম্বর মাসে ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্যোগজনকভাবে বাড়ছে। কারণ দেশের এডিস মশার ঘনত্ব এই মূহুর্তে ডেঙ্গু ছড়ানোর উপযোগী মাত্রায় রয়েছে। গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত শীত আস্তে আস্তে বাড়তে শুরু করলেও মশার উপদ্রব কমছে না। গ্রামের মানুষও এখন আর নিরাপদ নয়। ডেঙ্গুর এই প্রবণতা আগামী দিনে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ আর কঠিন হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।