জুলাই গণঅভ্যুত্থান দমানোর চেষ্টায় মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
দেড় দশক দেশ শাসনের পর ১৫ মাস আগে ওই অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারিয়ে দেশ থেকে পালিয়ে বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন।
বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই প্রথম সাবেক সরকারপ্রধান, যার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা হলো। যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে তার সরকার গঠন করেছিল, সেই আদালত থেকেই এবার তার বিরুদ্ধে এ রায় এলো।
এই ট্রাইব্যুনালের রায় অনুযায়ী আওয়ামী লীগের আমলে জামায়াতে ইসলামীর পাঁচজন শীর্ষ নেতা এবং বিএনপির একজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছিল।
একই আদালত এবার সর্বোচ্চ সাজা ঘোষণার মাধ্যমে আরেকটি নজির তৈরি করল।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ সোমবার রায় ঘোষণা করে। বেঞ্চের অন্য দুই সদস্য ছিলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দমানোর চেষ্টায় মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
দেড় দশক দেশ শাসনের পর ১৫ মাস আগে ওই অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারিয়ে দেশ থেকে পালিয়ে বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন।
বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই প্রথম সাবেক সরকারপ্রধান, যার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা হলো। যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে তার সরকার গঠন করেছিল, সেই আদালত থেকেই এবার তার বিরুদ্ধে এ রায় এলো।
এই ট্রাইব্যুনালের রায় অনুযায়ী আওয়ামী লীগের আমলে জামায়াতে ইসলামীর পাঁচজন শীর্ষ নেতা এবং বিএনপির একজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছিল।
একই আদালত এবার সর্বোচ্চ সাজা ঘোষণার মাধ্যমে আরেকটি নজির তৈরি করল।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ সোমবার রায় ঘোষণা করে। বেঞ্চের অন্য দুই সদস্য ছিলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।