ছবি: সংগৃহীত
সারাদেশে ১৭ মে থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত বন্যায় মোট ৮২ জন মারা গেছেন। গতকাল পর্যন্ত বন্যায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৭৩।
শনিবার (২৫ জুন) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বন্যা বিষয়ক এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ১৭ মে থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত ময়মনসিংহে পাঁচ জন, নেত্রকোনায় নয় জন, জামালপুরে নয় জন, শেরপুরে চার জন, লালমনির হাট একজন, কুড়িগ্রামে তিন জন, সিলেট জেলায় ১৮ জন, সুনামগঞ্জে ২৬ জন, হবিগঞ্জে তিন জন এবং মৌলভীবাজারে চার জন মারা গেছেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মৃতদের মধ্যে ডায়রিয়ায় একজন, বজ্রপাতে ১৪ জন, সাপের কামড়ে দুই জন, বন্যার পানিতে ডুবে ৫৬ জন এবং বন্যাজনিত অনান্য কারণে নয় জন মারা গেছে।
গত মঙ্গলবার (২১ জুন) থেকে বন্যার তথ্য দেওয়া শুরু করেছে। প্রথম দিনের তথ্যে বলা হয়েছিল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগে বন্যায় ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: সংগৃহীত
শনিবার, ২৫ জুন ২০২২
সারাদেশে ১৭ মে থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত বন্যায় মোট ৮২ জন মারা গেছেন। গতকাল পর্যন্ত বন্যায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৭৩।
শনিবার (২৫ জুন) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বন্যা বিষয়ক এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ১৭ মে থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত ময়মনসিংহে পাঁচ জন, নেত্রকোনায় নয় জন, জামালপুরে নয় জন, শেরপুরে চার জন, লালমনির হাট একজন, কুড়িগ্রামে তিন জন, সিলেট জেলায় ১৮ জন, সুনামগঞ্জে ২৬ জন, হবিগঞ্জে তিন জন এবং মৌলভীবাজারে চার জন মারা গেছেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মৃতদের মধ্যে ডায়রিয়ায় একজন, বজ্রপাতে ১৪ জন, সাপের কামড়ে দুই জন, বন্যার পানিতে ডুবে ৫৬ জন এবং বন্যাজনিত অনান্য কারণে নয় জন মারা গেছে।
গত মঙ্গলবার (২১ জুন) থেকে বন্যার তথ্য দেওয়া শুরু করেছে। প্রথম দিনের তথ্যে বলা হয়েছিল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগে বন্যায় ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।