নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সরকারের কোনো কৌশলই টিকবে না। সরকার এই নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক দেখাতে পারছে না। এই সরকারের খেলা শেষ হয়েছে বলেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা।
সোমবার (২৭ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা এসব কথা বলেছেন। সপ্তম দফা অবরোধ কর্মসূচির অংশ হিসেবে তাঁরা এই সমাবেশ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কেউ নির্বাচনে যাচ্ছে না মন্তব্য করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আওয়ামী লীগ বলছে স্বতন্ত্রও দাঁড়ানোর সুযোগ আছে। দলই মনোনয়ন দেবে, আবার দল থেকেই স্বতন্ত্র প্রার্থী দেবে। তাহলে এটা কি কোনো ভোট হবে?
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলছেন, এটা তাঁদের একটা কৌশল। এদের সবকিছুই কৌশল, অপকৌশল। সারা দেশের মানুষ রাজপথে যে রকম করে নেমেছে, আন্দোলন যে রকম করে চলছে, তাতে সরকারের কোনো কৌশল টিকবে না।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, গুরুত্বপূর্ণ কোনো মাফিয়া ও সিন্ডিকেট প্রধানকে এবার আওয়ামী লীগ মনোনয়নের বাইরে রাখেনি। দু-একজন নীতিভ্রষ্ট মানুষ ছাড়া বিরোধী শিবিরের কাউকে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে নিতে পারেনি।
তিনি আরও বলেন, সরকারের মধ্যে বিরাট হতাশা তৈরি হয়েছে। ভেবেছিল, বিএনপিকে ভেঙে খানখান করে দেবে। বিএনপি নেই, তৃণমূল বিএনপি আছে—এ কথা বলে বিএনপি থেকে নেতা-কর্মীদের ভাগিয়ে আনবে। কিন্তু তাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি।
সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সরকারের কোনো কৌশলই টিকবে না। সরকার এই নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক দেখাতে পারছে না। এই সরকারের খেলা শেষ হয়েছে বলেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা।
সোমবার (২৭ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা এসব কথা বলেছেন। সপ্তম দফা অবরোধ কর্মসূচির অংশ হিসেবে তাঁরা এই সমাবেশ করেছেন।
আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কেউ নির্বাচনে যাচ্ছে না মন্তব্য করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আওয়ামী লীগ বলছে স্বতন্ত্রও দাঁড়ানোর সুযোগ আছে। দলই মনোনয়ন দেবে, আবার দল থেকেই স্বতন্ত্র প্রার্থী দেবে। তাহলে এটা কি কোনো ভোট হবে?
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলছেন, এটা তাঁদের একটা কৌশল। এদের সবকিছুই কৌশল, অপকৌশল। সারা দেশের মানুষ রাজপথে যে রকম করে নেমেছে, আন্দোলন যে রকম করে চলছে, তাতে সরকারের কোনো কৌশল টিকবে না।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, গুরুত্বপূর্ণ কোনো মাফিয়া ও সিন্ডিকেট প্রধানকে এবার আওয়ামী লীগ মনোনয়নের বাইরে রাখেনি। দু-একজন নীতিভ্রষ্ট মানুষ ছাড়া বিরোধী শিবিরের কাউকে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে নিতে পারেনি।
তিনি আরও বলেন, সরকারের মধ্যে বিরাট হতাশা তৈরি হয়েছে। ভেবেছিল, বিএনপিকে ভেঙে খানখান করে দেবে। বিএনপি নেই, তৃণমূল বিএনপি আছে—এ কথা বলে বিএনপি থেকে নেতা-কর্মীদের ভাগিয়ে আনবে। কিন্তু তাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি।