প্রতিবছর ৫টি গাছের চারা রোপণ ও বিতরণের আহ্বান বিএসপি চেয়ারম্যানের
বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ বলেছেন, ‘উপকূলীয় এলাকায় অধিক বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী গড়ে তুলতে হবে। আমরা সিডর, আয়লাসহ বিভিন্ন ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ে দেখেছি, সুন্দরবন কীভাবে আমাদের জন্য দুর্গ হিসেবে কাজ করেছে। তাই বৃক্ষরোপণের পাশাপাশি বৃক্ষ নিধন প্রতিরোধ করতে হবে।বনদস্যুদেরকে সকলে মিলে প্রতিহত করতে হবে।’
শুক্রবার চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তরে ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ২০২৪’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ড. সাইফুদ্দীন আহমদ মইনীয়া যুব ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা।
ড. সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘একটি রাষ্ট্রের মোট ভূখণ্ডের অন্তত ২৫শতাংশ বনভূমি থাকা প্রয়োজন। কিন্তু সরকারি হিসেবে, বাংলাদেশে তা ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আন্তর্জাতিক পরিবেশ বিষয়ক সংস্থার মতে, তা আরো কম। বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী হওয়ায়, বাংলাদেশ প্রায়শই শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এ প্রভাব অনেক বেশি বাড়ছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘জার্মানওয়াচের মতে, জলবায়ু ঝুঁকিতে বাংলাদেশ ৭ম। বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধে, বাংলাদেশ জলবায়ু কূটনীতিকে গুরুত্ব দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে ‘লস অ্যান্ড ড্যামেজ ফান্ড’ ও ‘জিসিএফ’ থেকে আমাদের ন্যায্য অধিকার আদায় এবং শিল্পোন্নত দেশগুলোকে প্যারিস জলবায়ু চুক্তির শর্তগুলো পালনে চাপ বাড়াতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো চেষ্টা করছে।’
তিনি প্রত্যেককে প্রতিবছর অন্তত ৫টি করে গাছের চারা রোপণ বা বিতরণ করার আহ্বান জানান।
ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন,‘ আমরা আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া, হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্ট ও মইনীয়া যুব ফোরাম কয়েক দশক ধরে দেশজুড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করে আসছি। এছাড়াও আমরা প্লাস্টিক দূষণ রোধ ও পরিবেশবান্ধব কার্যক্রমকে উৎসাহিত করছি। আমরা মাইজভাণ্ডারী অনুসারীদের মাধ্যমে পরিবেশ সুরক্ষায় সমাজে একটি জাগরণ সৃষ্টি করতে চাই।’
এসময় মইনীয়া যুব ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আসলাম হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিশিষ্ট আলেম, খলিফাবৃন্দ, আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া, হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্ট ও মইনীয়া যুব ফোরামের নেতৃবৃন্দ ও সদস্যবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিবছর ৫টি গাছের চারা রোপণ ও বিতরণের আহ্বান বিএসপি চেয়ারম্যানের
শুক্রবার, ৩১ মে ২০২৪
বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ বলেছেন, ‘উপকূলীয় এলাকায় অধিক বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী গড়ে তুলতে হবে। আমরা সিডর, আয়লাসহ বিভিন্ন ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ে দেখেছি, সুন্দরবন কীভাবে আমাদের জন্য দুর্গ হিসেবে কাজ করেছে। তাই বৃক্ষরোপণের পাশাপাশি বৃক্ষ নিধন প্রতিরোধ করতে হবে।বনদস্যুদেরকে সকলে মিলে প্রতিহত করতে হবে।’
শুক্রবার চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তরে ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ২০২৪’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ড. সাইফুদ্দীন আহমদ মইনীয়া যুব ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা।
ড. সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘একটি রাষ্ট্রের মোট ভূখণ্ডের অন্তত ২৫শতাংশ বনভূমি থাকা প্রয়োজন। কিন্তু সরকারি হিসেবে, বাংলাদেশে তা ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আন্তর্জাতিক পরিবেশ বিষয়ক সংস্থার মতে, তা আরো কম। বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী হওয়ায়, বাংলাদেশ প্রায়শই শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এ প্রভাব অনেক বেশি বাড়ছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘জার্মানওয়াচের মতে, জলবায়ু ঝুঁকিতে বাংলাদেশ ৭ম। বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধে, বাংলাদেশ জলবায়ু কূটনীতিকে গুরুত্ব দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে ‘লস অ্যান্ড ড্যামেজ ফান্ড’ ও ‘জিসিএফ’ থেকে আমাদের ন্যায্য অধিকার আদায় এবং শিল্পোন্নত দেশগুলোকে প্যারিস জলবায়ু চুক্তির শর্তগুলো পালনে চাপ বাড়াতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো চেষ্টা করছে।’
তিনি প্রত্যেককে প্রতিবছর অন্তত ৫টি করে গাছের চারা রোপণ বা বিতরণ করার আহ্বান জানান।
ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন,‘ আমরা আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া, হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্ট ও মইনীয়া যুব ফোরাম কয়েক দশক ধরে দেশজুড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করে আসছি। এছাড়াও আমরা প্লাস্টিক দূষণ রোধ ও পরিবেশবান্ধব কার্যক্রমকে উৎসাহিত করছি। আমরা মাইজভাণ্ডারী অনুসারীদের মাধ্যমে পরিবেশ সুরক্ষায় সমাজে একটি জাগরণ সৃষ্টি করতে চাই।’
এসময় মইনীয়া যুব ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আসলাম হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিশিষ্ট আলেম, খলিফাবৃন্দ, আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া, হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্ট ও মইনীয়া যুব ফোরামের নেতৃবৃন্দ ও সদস্যবর্গ উপস্থিত ছিলেন।