ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা স্থগিত করে হাই কোর্টের দেওয়া রুলের কপি পেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানিয়েছেন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ রুল জারি হয়েছে। তবে এ দলটি ছাড়া অন্য রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন আবেদনে কোনো বাধা নেই।
বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “সব দলের জন্য এ গণবিজ্ঞপ্তি স্থগিত করা হয়নি। আদালতের রুলের জবাব দেওয়া হবে। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছাড়া অন্য কোনো দলের নিবন্ধন আবেদনে কোনো বাধা নেই।”
আগামী ১০ মার্চ নির্বাচন কমিশন নতুন দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন আহ্বান করে। ইসির গণবিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ২০ এপ্রিল পর্যন্ত নির্ধারিত শর্ত পূরণ করে রাজনৈতিক দলগুলো নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে পারবে। শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে—একটি সক্রিয় কেন্দ্রীয় কার্যালয়, দেশের অন্তত এক-তৃতীয়াংশ (২১টি) প্রশাসনিক জেলায় কার্যকর কমিটি এবং ১০০টি উপজেলা বা মেট্রোপলিটন থানায় প্রত্যেকটিতে কমপক্ষে ২০০ ভোটারের সমর্থন সংবলিত দলিল।
এ গণবিজ্ঞপ্তিকে ‘সংবিধানের মূল চেতনার পরিপন্থি’ উল্লেখ করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান হাসনাত কাইয়ুম রিট আবেদন করেন।
১৮ মার্চ হাই কোর্ট রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের জন্য ইসির জারি করা গণবিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা স্থগিত করে। পাশাপাশি, এটি কেন বেআইনি ও বাতিল ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করে বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি কেএম রাশেদুজ্জামান রাজার বেঞ্চ।
চার সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন কমিশন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা স্থগিত করে হাই কোর্টের দেওয়া রুলের কপি পেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানিয়েছেন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ রুল জারি হয়েছে। তবে এ দলটি ছাড়া অন্য রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন আবেদনে কোনো বাধা নেই।
বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “সব দলের জন্য এ গণবিজ্ঞপ্তি স্থগিত করা হয়নি। আদালতের রুলের জবাব দেওয়া হবে। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছাড়া অন্য কোনো দলের নিবন্ধন আবেদনে কোনো বাধা নেই।”
আগামী ১০ মার্চ নির্বাচন কমিশন নতুন দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন আহ্বান করে। ইসির গণবিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ২০ এপ্রিল পর্যন্ত নির্ধারিত শর্ত পূরণ করে রাজনৈতিক দলগুলো নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে পারবে। শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে—একটি সক্রিয় কেন্দ্রীয় কার্যালয়, দেশের অন্তত এক-তৃতীয়াংশ (২১টি) প্রশাসনিক জেলায় কার্যকর কমিটি এবং ১০০টি উপজেলা বা মেট্রোপলিটন থানায় প্রত্যেকটিতে কমপক্ষে ২০০ ভোটারের সমর্থন সংবলিত দলিল।
এ গণবিজ্ঞপ্তিকে ‘সংবিধানের মূল চেতনার পরিপন্থি’ উল্লেখ করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান হাসনাত কাইয়ুম রিট আবেদন করেন।
১৮ মার্চ হাই কোর্ট রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের জন্য ইসির জারি করা গণবিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা স্থগিত করে। পাশাপাশি, এটি কেন বেআইনি ও বাতিল ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করে বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি কেএম রাশেদুজ্জামান রাজার বেঞ্চ।
চার সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন কমিশন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।