আওয়ামী লীগের বিগত ১৫-১৬ বছরের শাসনামলে যারা নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার হয়েছেন, তারা ২০২৩ সালের ৫ আগস্ট নতুন করে স্বাধীন হয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “যাদের ব্যাংক ব্যালান্স অক্ষুণ্ন ছিল, যারা আপসমূলক বিরোধী রাজনীতি করেছে, তাদের কাছে হয়তো ৫ আগস্টের গুরুত্ব নেই। কারণ, তারা সবসময়ই স্বাধীন ছিল। তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ শুধু লুটপাটের স্বাধীনতা।”
তিনি আরও বলেন, “গত ১৬ বছরে যারা নির্যাতিত হয়েছি, নিপীড়িত হয়েছি, তাদের কাছে ৫ আগস্ট নতুন করে স্বাধীন হওয়ার দিন।”
সভায় ২০২১ সালের ‘আগ্রাসনবিরোধী আন্দোলনে’ শহীদদের তালিকা প্রকাশ, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবির বিষয়টি তুলে ধরা হয়। নাহিদ ইসলাম বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিবিরোধী আন্দোলনে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। সেই শহীদদের তালিকা প্রকাশ, দোষীদের বিচার এবং যথাযথ মর্যাদা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের নেতারা ভারতে অবস্থান করছেন উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, “ভারত গণহত্যাকারীদের আশ্রয় দিয়ে কোনো ভালো উদাহরণ তৈরি করছে না। বাংলাদেশে বিচার কার্যক্রম এগোচ্ছে, কূটনৈতিকভাবে দোষীদের ফেরত চাওয়া হলে ভারত সরকার সহযোগিতা করবে, এটাই প্রত্যাশা।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের উদ্দেশ্যে দেশে হিন্দু নির্যাতনের গল্প প্রচার করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
আওয়ামী লীগের বিগত ১৫-১৬ বছরের শাসনামলে যারা নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার হয়েছেন, তারা ২০২৩ সালের ৫ আগস্ট নতুন করে স্বাধীন হয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “যাদের ব্যাংক ব্যালান্স অক্ষুণ্ন ছিল, যারা আপসমূলক বিরোধী রাজনীতি করেছে, তাদের কাছে হয়তো ৫ আগস্টের গুরুত্ব নেই। কারণ, তারা সবসময়ই স্বাধীন ছিল। তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ শুধু লুটপাটের স্বাধীনতা।”
তিনি আরও বলেন, “গত ১৬ বছরে যারা নির্যাতিত হয়েছি, নিপীড়িত হয়েছি, তাদের কাছে ৫ আগস্ট নতুন করে স্বাধীন হওয়ার দিন।”
সভায় ২০২১ সালের ‘আগ্রাসনবিরোধী আন্দোলনে’ শহীদদের তালিকা প্রকাশ, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবির বিষয়টি তুলে ধরা হয়। নাহিদ ইসলাম বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিবিরোধী আন্দোলনে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। সেই শহীদদের তালিকা প্রকাশ, দোষীদের বিচার এবং যথাযথ মর্যাদা নিশ্চিত করার দাবি জানাই।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের নেতারা ভারতে অবস্থান করছেন উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, “ভারত গণহত্যাকারীদের আশ্রয় দিয়ে কোনো ভালো উদাহরণ তৈরি করছে না। বাংলাদেশে বিচার কার্যক্রম এগোচ্ছে, কূটনৈতিকভাবে দোষীদের ফেরত চাওয়া হলে ভারত সরকার সহযোগিতা করবে, এটাই প্রত্যাশা।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের উদ্দেশ্যে দেশে হিন্দু নির্যাতনের গল্প প্রচার করা হচ্ছে।