দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ড পাওয়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) হাইকোর্টের বিচারপতি খসরুজ্জামানের একক বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়। প্রথম দিনে আদালত মামলার এজাহার, অভিযোগপত্র, সাক্ষ্য ও বিচারিক আদালতের রায় পাঠ করেন। শুনানির পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী সোমবার (২৬ মে)।
আদালতে জুবাইদার পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান, কায়সার কামাল ও জাকির হোসেন ভূইয়া। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।
এর আগে গত ১৪ মে হাইকোর্ট তার আপিল গ্রহণ করে জামিন মঞ্জুর করেন। তার আগের দিন ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনার আবেদন গ্রহণ করে আদালত তাকে আপিলের সুযোগ দেন।
২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে কাফরুল থানায় এ মামলা দায়ের করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, তারেক রহমান ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেন। তাকে সহযোগিতা করেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু।
মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরই হাইকোর্টে রিট করেন তারেক ও জুবাইদা। এরপর ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ দুদক মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করে।
দীর্ঘ বিচারপ্রক্রিয়া শেষে গত বছরের ২ আগস্ট ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. আছাদুজ্জামান তারেক রহমানকে ৯ বছর ও জুবাইদা রহমানকে ৩ বছর কারাদণ্ড দেন। একইসঙ্গে আর্থিক জরিমানাও করেন।
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ড পাওয়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) হাইকোর্টের বিচারপতি খসরুজ্জামানের একক বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়। প্রথম দিনে আদালত মামলার এজাহার, অভিযোগপত্র, সাক্ষ্য ও বিচারিক আদালতের রায় পাঠ করেন। শুনানির পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী সোমবার (২৬ মে)।
আদালতে জুবাইদার পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান, কায়সার কামাল ও জাকির হোসেন ভূইয়া। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।
এর আগে গত ১৪ মে হাইকোর্ট তার আপিল গ্রহণ করে জামিন মঞ্জুর করেন। তার আগের দিন ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনার আবেদন গ্রহণ করে আদালত তাকে আপিলের সুযোগ দেন।
২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে কাফরুল থানায় এ মামলা দায়ের করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, তারেক রহমান ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেন। তাকে সহযোগিতা করেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু।
মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরই হাইকোর্টে রিট করেন তারেক ও জুবাইদা। এরপর ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ দুদক মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করে।
দীর্ঘ বিচারপ্রক্রিয়া শেষে গত বছরের ২ আগস্ট ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. আছাদুজ্জামান তারেক রহমানকে ৯ বছর ও জুবাইদা রহমানকে ৩ বছর কারাদণ্ড দেন। একইসঙ্গে আর্থিক জরিমানাও করেন।