জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের প্রস্তাব থেকে সরে এসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এর পরিবর্তে তারা ‘সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি’ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে। আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় এই তথ্য জানান জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
আলী রীয়াজ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত গুরুত্ব দিয়ে এনসিসির প্রস্তাব থেকে সরে আসা হয়েছে এবং নতুন প্রস্তাবিত কমিটির কাঠামোতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগের প্রস্তাবে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতির অন্তর্ভুক্ত থাকার কথা থাকলেও নতুন কমিটিতে তাঁদের রাখা হয়নি। এই কমিটিতে উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষের স্পিকার থাকবেন এবং কমিটি কেবল সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করবে। তবে অ্যাটর্নি জেনারেল ও তিন বাহিনীর প্রধানের নিয়োগ এর আওতায় আসবে না।
আলী রীয়াজ জানান, সাত সদস্যের প্রস্তাবিত কমিটির সভাপতি হবেন নিম্নকক্ষের স্পিকার। বাকি সদস্যরা হলেন—প্রধানমন্ত্রী, উচ্চকক্ষের স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতা, প্রধান বিরোধী দল ছাড়া অন্যান্য বিরোধী দলগুলোর একজন প্রতিনিধি, রাষ্ট্রপতির একজন প্রতিনিধি (আইনে নির্ধারিত যোগ্যতাসম্পন্ন), এবং প্রধান বিচারপতি কর্তৃক মনোনীত আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি।
এই প্রস্তাব নিয়ে আজকের বৈঠকে আলোচনা চলছে বলে জানান আলী রীয়াজ।
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের প্রস্তাব থেকে সরে এসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এর পরিবর্তে তারা ‘সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি’ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে। আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় এই তথ্য জানান জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
আলী রীয়াজ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত গুরুত্ব দিয়ে এনসিসির প্রস্তাব থেকে সরে আসা হয়েছে এবং নতুন প্রস্তাবিত কমিটির কাঠামোতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগের প্রস্তাবে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতির অন্তর্ভুক্ত থাকার কথা থাকলেও নতুন কমিটিতে তাঁদের রাখা হয়নি। এই কমিটিতে উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষের স্পিকার থাকবেন এবং কমিটি কেবল সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করবে। তবে অ্যাটর্নি জেনারেল ও তিন বাহিনীর প্রধানের নিয়োগ এর আওতায় আসবে না।
আলী রীয়াজ জানান, সাত সদস্যের প্রস্তাবিত কমিটির সভাপতি হবেন নিম্নকক্ষের স্পিকার। বাকি সদস্যরা হলেন—প্রধানমন্ত্রী, উচ্চকক্ষের স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতা, প্রধান বিরোধী দল ছাড়া অন্যান্য বিরোধী দলগুলোর একজন প্রতিনিধি, রাষ্ট্রপতির একজন প্রতিনিধি (আইনে নির্ধারিত যোগ্যতাসম্পন্ন), এবং প্রধান বিচারপতি কর্তৃক মনোনীত আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি।
এই প্রস্তাব নিয়ে আজকের বৈঠকে আলোচনা চলছে বলে জানান আলী রীয়াজ।