মাদারীপুরে অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও কর্মী সভায় মারধরের ঘটনার জেরে মাত্র ১০ দিন আগে ঘোষিত জাতীয় নাগরিক পার্টি–এনসিপির জেলা ও সদর উপজেলা কমিটি স্থগিত করা হয়েছে।
বুধবার (২৫ জুন) রাতে দলের যুগ্ম সম্পাদক (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
একই রাতে অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে মাদারীপুর জেলা কমিটির ৫ নম্বর সদস্য আবদুল্লাহ আদিল এবং ৬ নম্বর সদস্য রাতুল হাওলাদারকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব সাংগঠনিক পদ থেকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়।
দলীয় সূত্র জানায়, এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্য সচিব আখতার হোসেনের নির্দেশে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এর আগে বুধবার রাতে মাদারীপুরে এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যৌথ কর্মী সম্মেলনে নেতাকর্মীদের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
সংগঠনের অভিযোগ, কর্মী সভার একপর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাদারীপুর জেলা সদস্য সচিব মাসুম বিল্লাহকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন এনসিপির কয়েকজন নেতা।
ঘটনার সময় এনসিপির জেলা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী হাফেজ মোহাম্মাদ হাসিবুল্লাহ এবং তাঁর অনুসারীদের নাম উঠে আসে প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনায়।
এ ঘটনার পর থেকেই হাসিবুল্লাহ, আদিল ও রাতুলের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
মাদারীপুরে অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও কর্মী সভায় মারধরের ঘটনার জেরে মাত্র ১০ দিন আগে ঘোষিত জাতীয় নাগরিক পার্টি–এনসিপির জেলা ও সদর উপজেলা কমিটি স্থগিত করা হয়েছে।
বুধবার (২৫ জুন) রাতে দলের যুগ্ম সম্পাদক (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
একই রাতে অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে মাদারীপুর জেলা কমিটির ৫ নম্বর সদস্য আবদুল্লাহ আদিল এবং ৬ নম্বর সদস্য রাতুল হাওলাদারকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব সাংগঠনিক পদ থেকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়।
দলীয় সূত্র জানায়, এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্য সচিব আখতার হোসেনের নির্দেশে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এর আগে বুধবার রাতে মাদারীপুরে এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যৌথ কর্মী সম্মেলনে নেতাকর্মীদের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
সংগঠনের অভিযোগ, কর্মী সভার একপর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাদারীপুর জেলা সদস্য সচিব মাসুম বিল্লাহকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন এনসিপির কয়েকজন নেতা।
ঘটনার সময় এনসিপির জেলা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী হাফেজ মোহাম্মাদ হাসিবুল্লাহ এবং তাঁর অনুসারীদের নাম উঠে আসে প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনায়।
এ ঘটনার পর থেকেই হাসিবুল্লাহ, আদিল ও রাতুলের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।