জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিত করে তার আলোকে পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনসহ পাঁচ দফা দাবিতে দ্বিতীয় ধাপে ১২ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। মঙ্গলবার রাজধানীতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
এর আগে সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম দফার কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল দলটি। পাশাপাশি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীও জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনসহ পাঁচ দফা দাবিতে ১-১২ অক্টোবর কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
ধারাবাহিক কর্মসূচি ও সংলাপ সত্ত্বেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ করেন ইউনুছ আহমাদ। তিনি বলেন, “জনতার রক্তে গঠিত সরকার জনগণের দাবি উপেক্ষা করলে তার নৈতিক ও আইনগত বৈধতা ক্ষুণ্ন হবে।”
ইউনুছ আহমাদ আরও বলেন, জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের পর সংস্কার, বিচার ও নির্বাচনের ইস্যুতে দলটি সরকারকে সর্বাত্মক সহায়তা করেছে, কিন্তু স্বৈরতন্ত্রের স্থায়ী বিলোপের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তিনি উল্লেখ করেন, ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের ধীরগতি, আটক ব্যক্তিদের ৭৩ শতাংশ জামিনে মুক্তি পাওয়া এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির কোনো উদ্যোগ না নেওয়াই সমস্যার মূল।
দলের পাঁচ দফা দাবি:
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
পিআর পদ্ধতিতে ভোট
সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি
গণহত্যার বিচার
ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচার ও বিচারকালীন নিষিদ্ধকরণ
ঘোষিত কর্মসূচি:
১ থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত গণসংযোগ
১০ অক্টোবর ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে গণমিছিল
১২ অক্টোবর জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিশ্চিত করে তার আলোকে পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনসহ পাঁচ দফা দাবিতে দ্বিতীয় ধাপে ১২ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। মঙ্গলবার রাজধানীতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
এর আগে সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম দফার কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল দলটি। পাশাপাশি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীও জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনসহ পাঁচ দফা দাবিতে ১-১২ অক্টোবর কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
ধারাবাহিক কর্মসূচি ও সংলাপ সত্ত্বেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ করেন ইউনুছ আহমাদ। তিনি বলেন, “জনতার রক্তে গঠিত সরকার জনগণের দাবি উপেক্ষা করলে তার নৈতিক ও আইনগত বৈধতা ক্ষুণ্ন হবে।”
ইউনুছ আহমাদ আরও বলেন, জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের পর সংস্কার, বিচার ও নির্বাচনের ইস্যুতে দলটি সরকারকে সর্বাত্মক সহায়তা করেছে, কিন্তু স্বৈরতন্ত্রের স্থায়ী বিলোপের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তিনি উল্লেখ করেন, ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের ধীরগতি, আটক ব্যক্তিদের ৭৩ শতাংশ জামিনে মুক্তি পাওয়া এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির কোনো উদ্যোগ না নেওয়াই সমস্যার মূল।
দলের পাঁচ দফা দাবি:
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
পিআর পদ্ধতিতে ভোট
সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি
গণহত্যার বিচার
ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচার ও বিচারকালীন নিষিদ্ধকরণ
ঘোষিত কর্মসূচি:
১ থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত গণসংযোগ
১০ অক্টোবর ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে গণমিছিল
১২ অক্টোবর জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান