ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ বেরিস একিনচি।
সোমবার, (০৬ অক্টোবর ২০২৫) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ হয়। তার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেনও ছিলেন।
বিএনপি নেতাদের মধ্যে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ।
দুইদিনের সফরে সোমবার, সকালে ঢাকায় আসেন তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী। আজ ঢাকায় বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে চতুর্থ পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তিনি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন।
বৈঠকের পর আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে আমাদের দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্ব, যেটা জিয়াউর রহমানের সময় থেকে হয়েছে, ওআইসিতে জিয়াউর রহমানসহ তুরস্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল, সেই বিষয়গুলো আলোচনায় এসেছে। আগামী দিনে ওআইসিকে শক্তিশালী করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় করা, সব ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে কথা হয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে তুরস্কের বিনিয়োগের বিষয়ও আলোচনায় এসেছে। তুরুস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বন্ধন, সেটাকে আরও কীভাবে বাড়ানো যায়, আপনারা জানেন, কামাল আতার্দুক অ্যাভিনিউ- এ নামটাই দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান।’
তুরস্ক বাংলাদেশে অধিকতর বিনিয়োগের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে জানিয়ে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, দুই দেশের চেম্বারগুলোকে আরও শক্তিশালী করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে আলাপ হয়েছে। তুরস্কও সেই নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে। তারাও নির্বাচন পরবর্তী আগামীর বাংলাদেশ দেখতে চায়, সেই সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক শক্তিশালী কীভাবে করা যায়, তা নিয়েও আমরা আলোচনা করেছি।’
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘তুরস্কের সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষা খাতে যে পারস্পরিক সহযোগিতা, সেটা অব্যাহত থাকবে। তারা একটা জয়েন্ট ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রি সেটআপ করার জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় আছে। আগামীকাল হয়তো সরকারের সঙ্গে তাদের আলোচনা হবে। সে বিষয়ে আমাদের কো-অপারেশন অব্যাহত থাকবে, সেটা আমরা তাদেরকে বলেছি।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ বেরিস একিনচি।
সোমবার, (০৬ অক্টোবর ২০২৫) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ হয়। তার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেনও ছিলেন।
বিএনপি নেতাদের মধ্যে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ।
দুইদিনের সফরে সোমবার, সকালে ঢাকায় আসেন তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী। আজ ঢাকায় বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে চতুর্থ পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তিনি প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন।
বৈঠকের পর আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে আমাদের দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্ব, যেটা জিয়াউর রহমানের সময় থেকে হয়েছে, ওআইসিতে জিয়াউর রহমানসহ তুরস্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল, সেই বিষয়গুলো আলোচনায় এসেছে। আগামী দিনে ওআইসিকে শক্তিশালী করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় করা, সব ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে কথা হয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে তুরস্কের বিনিয়োগের বিষয়ও আলোচনায় এসেছে। তুরুস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বন্ধন, সেটাকে আরও কীভাবে বাড়ানো যায়, আপনারা জানেন, কামাল আতার্দুক অ্যাভিনিউ- এ নামটাই দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান।’
তুরস্ক বাংলাদেশে অধিকতর বিনিয়োগের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে জানিয়ে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, দুই দেশের চেম্বারগুলোকে আরও শক্তিশালী করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে আলাপ হয়েছে। তুরস্কও সেই নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে। তারাও নির্বাচন পরবর্তী আগামীর বাংলাদেশ দেখতে চায়, সেই সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক শক্তিশালী কীভাবে করা যায়, তা নিয়েও আমরা আলোচনা করেছি।’
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘তুরস্কের সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষা খাতে যে পারস্পরিক সহযোগিতা, সেটা অব্যাহত থাকবে। তারা একটা জয়েন্ট ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রি সেটআপ করার জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় আছে। আগামীকাল হয়তো সরকারের সঙ্গে তাদের আলোচনা হবে। সে বিষয়ে আমাদের কো-অপারেশন অব্যাহত থাকবে, সেটা আমরা তাদেরকে বলেছি।’