ছবি: সংগৃহিত
সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি থাকবে কি না—এ নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মতামত চাওয়ার পদক্ষেপকে ‘অশুভ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ জাসদ।
শনিবার দলটির সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ বরাবর চিঠি দিয়ে এ বিষয়ে দলের অবস্থান জানিয়ে দেন। চিঠির অনুলিপি সংবাদমাধ্যমেও পাঠানো হয়েছে।
‘ঐকমত্যের সিদ্ধান্তের লঙ্ঘন’
চিঠিতে বলা হয়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর ঐকমত্য কমিশনের সভায় কমিশন জানিয়েছিল—জাতীয় সনদে আর কোনো পরিবর্তন গ্রহণ করা হবে না। কিন্তু কমিশন এখন নতুন একটি বিষয়ে দলগুলোর মতামত চেয়ে ওই সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে।
বাংলাদেশ জাসদ বলেছে, “এটা ঐকমত্যের সিদ্ধান্তের লঙ্ঘন ও অশুভ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।”
রাজনৈতিক বিষয় বলে দাবি
সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ছবি রাখার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর লিখিত মতামত শনিবার বিকাল ৪টার মধ্যে জমা দেওয়ার অনুরোধ করেছিল কমিশন।
এ প্রসঙ্গে জাসদ বলেছে, “যে বিষয়টির অবতারণা করা হয়েছে, তা একটি রাজনৈতিক বিষয়। মাননীয় আদালত এ সংক্রান্ত রায়ে বলেছেন, রাজনৈতিক বিষয় আগামীতে নির্বাচিত জাতীয় সংসদে নির্ধারিত হবে। আমরা তা সঠিক বলে মনে করি।”
‘৪-ক ধারা বিলুপ্তির প্রস্তাবের বিরোধিতা’
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুযায়ী, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি প্রদর্শনের নির্দেশনা ২০১১ সালের ১০ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা হয়।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, “সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪(ক) বিলুপ্তির প্রস্তাব জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে।”
এ বিষয়ে বাংলাদেশ জাসদ বলেছে,
> “বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের যে বিধান সংবিধানের ৪(ক) ধারায় সন্নিবেশিত হয়েছে, তা আমরা সমর্থন করি। একে বিলুপ্ত করার প্রস্তাবের আমরা বিরোধিতা করছি।”
---
ছবি: সংগৃহিত
শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫
সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি থাকবে কি না—এ নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মতামত চাওয়ার পদক্ষেপকে ‘অশুভ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ জাসদ।
শনিবার দলটির সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ বরাবর চিঠি দিয়ে এ বিষয়ে দলের অবস্থান জানিয়ে দেন। চিঠির অনুলিপি সংবাদমাধ্যমেও পাঠানো হয়েছে।
‘ঐকমত্যের সিদ্ধান্তের লঙ্ঘন’
চিঠিতে বলা হয়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর ঐকমত্য কমিশনের সভায় কমিশন জানিয়েছিল—জাতীয় সনদে আর কোনো পরিবর্তন গ্রহণ করা হবে না। কিন্তু কমিশন এখন নতুন একটি বিষয়ে দলগুলোর মতামত চেয়ে ওই সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে।
বাংলাদেশ জাসদ বলেছে, “এটা ঐকমত্যের সিদ্ধান্তের লঙ্ঘন ও অশুভ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।”
রাজনৈতিক বিষয় বলে দাবি
সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ছবি রাখার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর লিখিত মতামত শনিবার বিকাল ৪টার মধ্যে জমা দেওয়ার অনুরোধ করেছিল কমিশন।
এ প্রসঙ্গে জাসদ বলেছে, “যে বিষয়টির অবতারণা করা হয়েছে, তা একটি রাজনৈতিক বিষয়। মাননীয় আদালত এ সংক্রান্ত রায়ে বলেছেন, রাজনৈতিক বিষয় আগামীতে নির্বাচিত জাতীয় সংসদে নির্ধারিত হবে। আমরা তা সঠিক বলে মনে করি।”
‘৪-ক ধারা বিলুপ্তির প্রস্তাবের বিরোধিতা’
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুযায়ী, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি প্রদর্শনের নির্দেশনা ২০১১ সালের ১০ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা হয়।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, “সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪(ক) বিলুপ্তির প্রস্তাব জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে।”
এ বিষয়ে বাংলাদেশ জাসদ বলেছে,
> “বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের যে বিধান সংবিধানের ৪(ক) ধারায় সন্নিবেশিত হয়েছে, তা আমরা সমর্থন করি। একে বিলুপ্ত করার প্রস্তাবের আমরা বিরোধিতা করছি।”
---