জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের গাড়িবহরে ককটেল হামলার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (২০ অক্টোবর ২০২৫)বিকেলে বগুড়া শহরে এ ঘটনা ঘটে।
বগুড়া জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে একটি সমন্বয় সভায় যোগ দিতে দুপুর ৩টায় সেখানে আসেন তিনি। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সারজিস। নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বক্তব্য দেন তিনি। এর আগে শহরের আলতাফুননেছা খেলার মাঠ এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপি’র বগুড়া জেলা শাখার অস্থায়ী কার্যালয়ের উদ্বোধন করা হয়।
জেলা পরিষদে সমন্বয় সভায় যোগ দেয়ার পরই জেলা পরিষদের পেছনে করতোয়া নদীর পাশ থেকে দুটি ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এর মধ্যে একটি ককটেল জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে বিস্ফোরিত হলেও অন্যটি অবিস্ফোরিত থেকে যায়। খবর শুনে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। অবিস্ফোরিত ককটেলটি উদ্ধার করেন তারা। এনসিপির নেতারা অভিযোগ করেন, বারবার বলার পরও আগে থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ। মাত্র দুজন পুলিশ সদস্য মোতায়েন করার কারণে দুর্বৃত্তরা সুযোগটি নিয়েছে।
ককটেল হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বগুড়া সদর থানা পুলিশের ওসি হাসান বাসির বলেন, ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত ও আটকের চেষ্টা চলছে।
সারজিস আলম দাবি করেছেন, এ ঘটনা নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগীরা করেছে। তিনি বলেন, পুলিশকে বলা সত্ত্বেও তারা আমাদের নিরাপত্তায় তেমন কোনো ভূমিকা রাখেনি। শুধু মাত্র ২ জন পুলিশ পাঠিয়েছিল। তিনি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দোষীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানিয়েছেন।
তবে জেলা নেতৃবৃন্দ বলেছেন, রক্তদিয়ে আমরা আজ স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এই ককটেল হামলা করে ভয়ে দেখিয়ে রাজপথ থেকে সরানো যাবে না।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ তাদের দোসর ভারতীয়দের সহযোগিতায় সারাদেশে নাশকতা করছে। তিনি বলেন শাহাজালাল বিমানবন্দরের কার্গোতে আগুনসহ বিভিন্ন স্থানে তারা নাশকতা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা এই দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করতে চায়।
সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের গাড়িবহরে ককটেল হামলার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (২০ অক্টোবর ২০২৫)বিকেলে বগুড়া শহরে এ ঘটনা ঘটে।
বগুড়া জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে একটি সমন্বয় সভায় যোগ দিতে দুপুর ৩টায় সেখানে আসেন তিনি। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সারজিস। নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বক্তব্য দেন তিনি। এর আগে শহরের আলতাফুননেছা খেলার মাঠ এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপি’র বগুড়া জেলা শাখার অস্থায়ী কার্যালয়ের উদ্বোধন করা হয়।
জেলা পরিষদে সমন্বয় সভায় যোগ দেয়ার পরই জেলা পরিষদের পেছনে করতোয়া নদীর পাশ থেকে দুটি ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এর মধ্যে একটি ককটেল জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে বিস্ফোরিত হলেও অন্যটি অবিস্ফোরিত থেকে যায়। খবর শুনে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। অবিস্ফোরিত ককটেলটি উদ্ধার করেন তারা। এনসিপির নেতারা অভিযোগ করেন, বারবার বলার পরও আগে থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ। মাত্র দুজন পুলিশ সদস্য মোতায়েন করার কারণে দুর্বৃত্তরা সুযোগটি নিয়েছে।
ককটেল হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বগুড়া সদর থানা পুলিশের ওসি হাসান বাসির বলেন, ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত ও আটকের চেষ্টা চলছে।
সারজিস আলম দাবি করেছেন, এ ঘটনা নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগীরা করেছে। তিনি বলেন, পুলিশকে বলা সত্ত্বেও তারা আমাদের নিরাপত্তায় তেমন কোনো ভূমিকা রাখেনি। শুধু মাত্র ২ জন পুলিশ পাঠিয়েছিল। তিনি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দোষীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানিয়েছেন।
তবে জেলা নেতৃবৃন্দ বলেছেন, রক্তদিয়ে আমরা আজ স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এই ককটেল হামলা করে ভয়ে দেখিয়ে রাজপথ থেকে সরানো যাবে না।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ তাদের দোসর ভারতীয়দের সহযোগিতায় সারাদেশে নাশকতা করছে। তিনি বলেন শাহাজালাল বিমানবন্দরের কার্গোতে আগুনসহ বিভিন্ন স্থানে তারা নাশকতা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা এই দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করতে চায়।