বিতর্ক থামছেই না তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে ঘিরে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অসৌজন্যমূলক বক্তব্য দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পর মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করে নিজ মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। কিন্তু সেই পদত্যাগপত্রেও ভুল করেছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে নিজ মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তবে নিজে মন্ত্রণালয়ে উপস্থিত হয়ে নয়, চট্টগ্রাম থেকে ই-মেইলে পাঠিয়েছেন এ পদত্যাগপত্র।
পদত্যাগপত্রে জামালপুর-৪ আসনের এ সংসদ সদস্য তার মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পাওয়ার যে তারিখ উল্লেখ করেছেন সেখানে ভুল করেছেন। তিনি ২০১৯ সালের ১৯ মে তথ্য মন্ত্রণালয়ে যোগদান করলেও পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করেছেন ১৯ মে ২০২১!
তিনি ২০০৮ সালের ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়ে ১৪১, জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ী, মেস্টা ও তিতপল্যা) সংসদীয় আসন থেকে বিপুল ভোটে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি সংসদ সদস্য হিসেবে মহান জাতীয় সংসদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে বিভিন্ন দেশ সফর করেন। এরপর ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪১, জামালপুর-৪ সংসদীয় আসন থেকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে ২য় বারের মতো সংসদ সদস্য হন।
তিনি ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তারপর ১৯ মে ২০১৯ সালে তারিখ থেকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগের নির্দেশ দেওয়ার পর থেকে মুরাদ হাসানের প্রতিক্রিয়া জানা যাচ্ছিল না। মঙ্গলবার পদত্যাগপত্র পাঠানোর পর এক ফেইসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, “আমি যদি কোন ভুল করে থাকি অথবা আমার কথায় মা-বোনদের মনে কষ্ট দিয়ে থাকি তাহলে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন।”
মঙ্গলবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২১
বিতর্ক থামছেই না তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে ঘিরে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অসৌজন্যমূলক বক্তব্য দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের পর মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করে নিজ মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। কিন্তু সেই পদত্যাগপত্রেও ভুল করেছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে নিজ মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। তবে নিজে মন্ত্রণালয়ে উপস্থিত হয়ে নয়, চট্টগ্রাম থেকে ই-মেইলে পাঠিয়েছেন এ পদত্যাগপত্র।
পদত্যাগপত্রে জামালপুর-৪ আসনের এ সংসদ সদস্য তার মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পাওয়ার যে তারিখ উল্লেখ করেছেন সেখানে ভুল করেছেন। তিনি ২০১৯ সালের ১৯ মে তথ্য মন্ত্রণালয়ে যোগদান করলেও পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করেছেন ১৯ মে ২০২১!
তিনি ২০০৮ সালের ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়ে ১৪১, জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ী, মেস্টা ও তিতপল্যা) সংসদীয় আসন থেকে বিপুল ভোটে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি সংসদ সদস্য হিসেবে মহান জাতীয় সংসদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে বিভিন্ন দেশ সফর করেন। এরপর ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪১, জামালপুর-৪ সংসদীয় আসন থেকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে ২য় বারের মতো সংসদ সদস্য হন।
তিনি ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তারপর ১৯ মে ২০১৯ সালে তারিখ থেকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগের নির্দেশ দেওয়ার পর থেকে মুরাদ হাসানের প্রতিক্রিয়া জানা যাচ্ছিল না। মঙ্গলবার পদত্যাগপত্র পাঠানোর পর এক ফেইসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, “আমি যদি কোন ভুল করে থাকি অথবা আমার কথায় মা-বোনদের মনে কষ্ট দিয়ে থাকি তাহলে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন।”