আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, হাটুভাঙ্গা বিএনপি এখন লাঠির ওপর ভর করেছে। তাঁরা সমাবেশে লাঠির ওপর বাংলাদেশের পতাকা বেঁধে আওয়ামী লীগ ও পুলিশকে উসকানি দিচ্ছে। কিন্তু এই লাঠিখেলা চলবে না। রাজপথ কাউকে ইজারা দেওয়া হয়নি। খেলা হবে, রাজপথে মোকাবিলা হবে।
বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘অগ্নিস্নানে শুচি হয়ে বারবার আসো তুমি ভূমিকন্যা, তোমারই হোক জয়’ শিরোনামে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আজ বুধবার বেলা ৩টায় এ আলোচনা সভা শুরু হয়।
আলোচনা সভায় সূচনা বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, ২২–দলীয় জোটের নামে বিএনপি আবারও জগাখিচুড়ি আন্দোলন শুরু করেছে। তাঁরা হাজারীবাগে আওয়ামী লীগের কর্মীদের ওপর হামলা করেছে। ইচ্ছা করেই বিএনপি সংঘাতে জড়ানোর জন্য আওয়ামী লীগ ও পুলিশকে উসকানি দিচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে তাঁর জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রতি আস্থা রাখুন। তিনি আপনাদের আস্থার মর্যাদা দেবেন।
বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে হামলার ঘটনায় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরগুলোর সমালোচনা করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, টেলিভিশন ও সংবাদপত্র দেখলে মনে হয়, বাংলাদেশ বিএনপি দখল করে নিয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, সামনের দিনে পতাকার সঙ্গে লাঠি নিয়ে নামলে খবর আছে। পরিষ্কার বলে দিতে চাই, সামনে খবর আছে, লাঠি নিয়ে খেলা চলবে না। আগুন নিয়ে খেলা, অগ্নিসন্ত্রাস চলবে না।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু মুজিবকে হারিয়ে আমরা অমানিসার অন্ধকারে ছিলাম। এর ৬ বছর পর শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে ফিরে এসেছিলেন রক্তভেজা দুঃখিনী বাংলায়।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা দেশে ফিরে গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করেছেন। তিনি দেশে এসেছিলেন বলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে। তিনি ফিরেছেন বলে দেশে উন্নয়নে-অর্জনের ধারা সূচিত হয়েছে।
আওয়ামী লীগ কাউকে রাজপথ ইজারা দেয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাজপথ কারো পৈত্রিক সম্পত্তি নয়। আওয়ামী লীগ রাজপথে আছে, প্রয়োজনে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজপথে থাকবে। আমরা জনগণের জন্য, উন্নয়ন ও অর্জনের জন্য রাজপথে নামবে।
দলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা আবারো বিজয়ের বন্দরে পৌঁছাব, ইনশাআল্লাহ।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। সভায় আওয়ীমী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাহজাহান খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ।
বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, হাটুভাঙ্গা বিএনপি এখন লাঠির ওপর ভর করেছে। তাঁরা সমাবেশে লাঠির ওপর বাংলাদেশের পতাকা বেঁধে আওয়ামী লীগ ও পুলিশকে উসকানি দিচ্ছে। কিন্তু এই লাঠিখেলা চলবে না। রাজপথ কাউকে ইজারা দেওয়া হয়নি। খেলা হবে, রাজপথে মোকাবিলা হবে।
বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘অগ্নিস্নানে শুচি হয়ে বারবার আসো তুমি ভূমিকন্যা, তোমারই হোক জয়’ শিরোনামে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আজ বুধবার বেলা ৩টায় এ আলোচনা সভা শুরু হয়।
আলোচনা সভায় সূচনা বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, ২২–দলীয় জোটের নামে বিএনপি আবারও জগাখিচুড়ি আন্দোলন শুরু করেছে। তাঁরা হাজারীবাগে আওয়ামী লীগের কর্মীদের ওপর হামলা করেছে। ইচ্ছা করেই বিএনপি সংঘাতে জড়ানোর জন্য আওয়ামী লীগ ও পুলিশকে উসকানি দিচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে তাঁর জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রতি আস্থা রাখুন। তিনি আপনাদের আস্থার মর্যাদা দেবেন।
বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে হামলার ঘটনায় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরগুলোর সমালোচনা করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, টেলিভিশন ও সংবাদপত্র দেখলে মনে হয়, বাংলাদেশ বিএনপি দখল করে নিয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, সামনের দিনে পতাকার সঙ্গে লাঠি নিয়ে নামলে খবর আছে। পরিষ্কার বলে দিতে চাই, সামনে খবর আছে, লাঠি নিয়ে খেলা চলবে না। আগুন নিয়ে খেলা, অগ্নিসন্ত্রাস চলবে না।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু মুজিবকে হারিয়ে আমরা অমানিসার অন্ধকারে ছিলাম। এর ৬ বছর পর শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে ফিরে এসেছিলেন রক্তভেজা দুঃখিনী বাংলায়।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা দেশে ফিরে গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করেছেন। তিনি দেশে এসেছিলেন বলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে। তিনি ফিরেছেন বলে দেশে উন্নয়নে-অর্জনের ধারা সূচিত হয়েছে।
আওয়ামী লীগ কাউকে রাজপথ ইজারা দেয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাজপথ কারো পৈত্রিক সম্পত্তি নয়। আওয়ামী লীগ রাজপথে আছে, প্রয়োজনে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজপথে থাকবে। আমরা জনগণের জন্য, উন্নয়ন ও অর্জনের জন্য রাজপথে নামবে।
দলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা আবারো বিজয়ের বন্দরে পৌঁছাব, ইনশাআল্লাহ।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। সভায় আওয়ীমী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাহজাহান খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ।