জাতীয় দলের ব্যস্ত সূচির মধ্যে ইনজুরি থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার দিকে মনোযোগ দিতে চান বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার লিটন দাস।
পিএসএল খেলতে গিয়ে মাঠে নামার আগেই করাচি দলের অনুশীলনে আঙুলের ইনজুরিতে পড়েন লিটন। পরে স্ক্যানে চিড় ধরা পড়ে। ইনজুরি থেকে সুস্থ হতে দুই সপ্তাহ সময় লাগবে এই ব্যাটারের।
রবিবার ১৩ এপ্রিল ভোরে ঢাকায় পৌঁছানোর পর লিটন সাংবাদিকদের বলেন, ‘এই ধরণের ইনজুরি থেকে সুস্থ হয়ে উঠতে সাধারণত দুই থেকে তিন সপ্তাহ সময় লাগে। পাশাপাশি ম্যাচ ফিটনেস ফিরে পাবার বিষয়ও আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সামনে যেহেতু জাতীয় দলের খেলা আছে, তাই সুস্থ হয়ে ওঠার দিকে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এজন্যই আমি ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
করাচি কিংসের টিম ম্যানেজমেন্ট সব সময়ই তাকে সমর্থন করেছে বলে জানান লিটন। তিনি বলেন, ‘তারা সত্যিই পাশে ছিল। মানসিকভাবে আমাকে খুব সহায়তা করেছে তারা। তারা জানত যে চোট থেকে পুরোপুরি সেরে উঠতে কিছু সময় লাগবে এবং ব্যথার অবস্থা বোঝার জন্য আমাকে সময় দিয়েছিল। কিন্তু অনুশীলন ছাড়া এমন টুর্নামেন্টে খেলা সত্যিই কঠিন।’
তবে কোন ম্যাচ না খেলে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়ায় হতাশ লিটন। তিনি বলেন, ‘আমি এই পিএসএল থেকে ইতিবাচক কিছু নিতে পারিনি। যা হয়েছে, ক্ষতিই। আমার মনে হয়, আমি পাওয়ার থেকে বেশি হারালাম।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
জাতীয় দলের ব্যস্ত সূচির মধ্যে ইনজুরি থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার দিকে মনোযোগ দিতে চান বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার লিটন দাস।
পিএসএল খেলতে গিয়ে মাঠে নামার আগেই করাচি দলের অনুশীলনে আঙুলের ইনজুরিতে পড়েন লিটন। পরে স্ক্যানে চিড় ধরা পড়ে। ইনজুরি থেকে সুস্থ হতে দুই সপ্তাহ সময় লাগবে এই ব্যাটারের।
রবিবার ১৩ এপ্রিল ভোরে ঢাকায় পৌঁছানোর পর লিটন সাংবাদিকদের বলেন, ‘এই ধরণের ইনজুরি থেকে সুস্থ হয়ে উঠতে সাধারণত দুই থেকে তিন সপ্তাহ সময় লাগে। পাশাপাশি ম্যাচ ফিটনেস ফিরে পাবার বিষয়ও আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সামনে যেহেতু জাতীয় দলের খেলা আছে, তাই সুস্থ হয়ে ওঠার দিকে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এজন্যই আমি ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
করাচি কিংসের টিম ম্যানেজমেন্ট সব সময়ই তাকে সমর্থন করেছে বলে জানান লিটন। তিনি বলেন, ‘তারা সত্যিই পাশে ছিল। মানসিকভাবে আমাকে খুব সহায়তা করেছে তারা। তারা জানত যে চোট থেকে পুরোপুরি সেরে উঠতে কিছু সময় লাগবে এবং ব্যথার অবস্থা বোঝার জন্য আমাকে সময় দিয়েছিল। কিন্তু অনুশীলন ছাড়া এমন টুর্নামেন্টে খেলা সত্যিই কঠিন।’
তবে কোন ম্যাচ না খেলে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়ায় হতাশ লিটন। তিনি বলেন, ‘আমি এই পিএসএল থেকে ইতিবাচক কিছু নিতে পারিনি। যা হয়েছে, ক্ষতিই। আমার মনে হয়, আমি পাওয়ার থেকে বেশি হারালাম।’