প্রধান উপদেষ্টার কাতার সফরে সঙ্গী চার নারী ক্রীড়াবিদ শুক্রবার ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা জানান
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কাতার সফরকে স্বপ্নের মতো বললেন সফরসঙ্গী হওয়া দেশের চার জাতীয় নারী ক্রীড়াবিদ। সেখানে কাতার ফুটবল স্টেডিয়াম, অলিম্পিক জাদুঘরসহ বেশ কিছু জায়গা ঘুরে দেখেছেন তারা। দেশের ক্রিকেট-ফুটবল নিয়ে কাতার ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের ধারণাও দিয়েছেন নারী ক্রীড়াবিদরা।
গতকাল শুক্রবার ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের নিজেদের অভিজ্ঞতা জানান কাতার সফর করা জাতীয় নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক আফিদা খন্দকার, ফুটবলার শাহিদা আক্তার রিপা, ক্রিকেটার সুমাইয়া আকতার ও শারমিন সুলতানা।
দোহায় আর্থনা সম্মেলনের ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এক বৈঠকে বাংলাদেশের নারী খেলোয়াড়দের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতিও দেন কাতার ফাউন্ডেশনের সিইও শেখ হিন্দ বিনত হামাদ আল থানি।
কাতারে ফুটবল বেশি জনপ্রিয়। ক্রিকেট বিষয়ে খুব বেশি ধারণা নেই তাদের। কাতারের স্কুল পর্যায়ে ক্রিকেট শুরু হয়েছে। কাতার ফাউন্ডেশনের সিইওকে ক্রিকেট সর্ম্পকে ধারণা দেন দুই ক্রিকেটার ক্রিকেটার সুমাইয়া আকতার ও শারমিন সুলতানা।
২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল কাতারের লুসাইলের লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামে। ঐ স্টেডিয়ামও ঘুরে দেখেছেন বাংলাদেশর নারী ক্রীড়াবিদরা। লুসাইল স্টেডিয়ামে অভিজ্ঞতা নিয়ে আফিদা বলেন, ‘লুসাইল স্টেডিয়ামের সব কিছুই আমরা ঘুরে দেখেছি। মাঠে ঘুরেছি। ঐ মাঠে আর্জেন্টিনা শিরোপা জিতে উল্লাস করেছে। আমরা ড্রেসিংরুমেও গিয়েছি। সেখানে ওয়ার্ম-আপের জন্য আলাদা ব্যবস্থা আছে। ড্রেসিংরুমের খেলোয়াড়দের অন্যান্য সুবিধাগুলো দেখে আমাদের খুবই ভালো লেগেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। চার ক্রীড়াবিদের কাতার সফর ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, চার ক্রীড়াবিদের কাতারে যাওয়ার মধ্য দিয়ে একটি আলাদা মাত্রা পেয়েছে।’
‘সাধারণত সরকারি সফরে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা হয়ে থাকে। এবারও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এবার যদি ক্রীড়াবিদরা যদি না যেত, তাহলে ক্রীড়া নিয়ে আলোচনা হতো না।
আমাদের এই ক্রীড়াবিদরা এবার সফরে যাওয়াতে তাদের নিয়ে আলাদাভাবে আগ্রহ সৃষ্টি এবং আলোচনা শুরু হয়েছে। আমরা মনে করি, এটি একটি শুরু।
কাতারে যারা স্পোর্টস কর্মকর্তা আছেন তাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা নিজে সরাসরি কথা বলেছেন। কাতার ফাউন্ডেশন স্পোর্টসের জন্য অনেক বড় ফ্যাক্টর।’
প্রধান উপদেষ্টার কাতার সফরে সঙ্গী চার নারী ক্রীড়াবিদ শুক্রবার ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা জানান
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কাতার সফরকে স্বপ্নের মতো বললেন সফরসঙ্গী হওয়া দেশের চার জাতীয় নারী ক্রীড়াবিদ। সেখানে কাতার ফুটবল স্টেডিয়াম, অলিম্পিক জাদুঘরসহ বেশ কিছু জায়গা ঘুরে দেখেছেন তারা। দেশের ক্রিকেট-ফুটবল নিয়ে কাতার ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাদের ধারণাও দিয়েছেন নারী ক্রীড়াবিদরা।
গতকাল শুক্রবার ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের নিজেদের অভিজ্ঞতা জানান কাতার সফর করা জাতীয় নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক আফিদা খন্দকার, ফুটবলার শাহিদা আক্তার রিপা, ক্রিকেটার সুমাইয়া আকতার ও শারমিন সুলতানা।
দোহায় আর্থনা সম্মেলনের ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এক বৈঠকে বাংলাদেশের নারী খেলোয়াড়দের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতিও দেন কাতার ফাউন্ডেশনের সিইও শেখ হিন্দ বিনত হামাদ আল থানি।
কাতারে ফুটবল বেশি জনপ্রিয়। ক্রিকেট বিষয়ে খুব বেশি ধারণা নেই তাদের। কাতারের স্কুল পর্যায়ে ক্রিকেট শুরু হয়েছে। কাতার ফাউন্ডেশনের সিইওকে ক্রিকেট সর্ম্পকে ধারণা দেন দুই ক্রিকেটার ক্রিকেটার সুমাইয়া আকতার ও শারমিন সুলতানা।
২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল কাতারের লুসাইলের লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামে। ঐ স্টেডিয়ামও ঘুরে দেখেছেন বাংলাদেশর নারী ক্রীড়াবিদরা। লুসাইল স্টেডিয়ামে অভিজ্ঞতা নিয়ে আফিদা বলেন, ‘লুসাইল স্টেডিয়ামের সব কিছুই আমরা ঘুরে দেখেছি। মাঠে ঘুরেছি। ঐ মাঠে আর্জেন্টিনা শিরোপা জিতে উল্লাস করেছে। আমরা ড্রেসিংরুমেও গিয়েছি। সেখানে ওয়ার্ম-আপের জন্য আলাদা ব্যবস্থা আছে। ড্রেসিংরুমের খেলোয়াড়দের অন্যান্য সুবিধাগুলো দেখে আমাদের খুবই ভালো লেগেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। চার ক্রীড়াবিদের কাতার সফর ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, চার ক্রীড়াবিদের কাতারে যাওয়ার মধ্য দিয়ে একটি আলাদা মাত্রা পেয়েছে।’
‘সাধারণত সরকারি সফরে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা হয়ে থাকে। এবারও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এবার যদি ক্রীড়াবিদরা যদি না যেত, তাহলে ক্রীড়া নিয়ে আলোচনা হতো না।
আমাদের এই ক্রীড়াবিদরা এবার সফরে যাওয়াতে তাদের নিয়ে আলাদাভাবে আগ্রহ সৃষ্টি এবং আলোচনা শুরু হয়েছে। আমরা মনে করি, এটি একটি শুরু।
কাতারে যারা স্পোর্টস কর্মকর্তা আছেন তাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা নিজে সরাসরি কথা বলেছেন। কাতার ফাউন্ডেশন স্পোর্টসের জন্য অনেক বড় ফ্যাক্টর।’