বাংলাদেশ দলের ফাইল ছবি
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার সাম্প্রতিক উত্তেজনায় টাইগারদের পাকিস্তান সফর নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে সরকারের পক্ষ থেকে তারা সবুজ সংকেত পেয়েছে সংস্থাটি। দেশের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী স্তর নীতিগতভাবে এই সফরের অনুমোদন দিয়েছে বলে জানিয়েছে ক্রিকেট ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ক্রিকবাজ।
বিসিবির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা সরকারের কাছ থেকে সবুজ সংকেত পেয়েছি। যদিও আনুষ্ঠানিক চিঠি এখনো হাতে পাইনি, তবে আশা করছি খুব শিগগিরই তা পাওয়া যাবে। যতদূর জানি, সরকার নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, আমরা পাকিস্তান সফরে যেতে পারব।’
উক্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘সরকারি চিঠি পাওয়ার পর আমরা খেলোয়াড়দের সঙ্গে আলোচনা শুরু করব। কারণ আমরা জানতে পেরেছি, নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে কয়েকজন যেতে কিছুটা অনিচ্ছুক। তবে আমরা নিশ্চিত করতে চাই, কাউকেই জোর করা হবে না।’
এর আগে বিসিবি জানিয়েছিল, পাকিস্তান সফর চূড়ান্ত করার আগে সরকার থেকে অনুমোদন নিতে হবে এবং এরপর খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলতে হবে। বাংলাদেশ দল ইতোমধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশে ১৪ মে ঢাকা ছেড়েছে, যেখানে তারা ১৭ ও ১৯ মে শারজাহতে দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে।
এদিকে, গত ১৩ মে বিসিবিকে সংশোধিত সূচি জানিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এর আগে ভারত-পাকিস্তানের সীমান্ত উত্তেজনার কারণে পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়, যার প্রভাব পড়ে বাংলাদেশ সিরিজের ওপরও।
প্রথমে নির্ধারিত ছিল, বাংলাদেশ দল ২৫ মে থেকে ৩ জুন পর্যন্ত পাকিস্তানে পাঁচটি টি-টোয়েন্টি খেলবে। কিন্তু নতুন সূচি অনুযায়ী, সফর শুরু হবে ২৭ মে এবং শেষ হবে ৫ জুন।
সফরের সূচি পরিবর্তনের মূল কারণ ২৫ মে পিএসএলের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হওয়া। সংশোধিত খসড়া অনুযায়ী, প্রথম তিনটি ম্যাচ খেলবে ফয়সালাবাদে – ২৭ ও ২৯ মে এবং ১ জুন। শেষ দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে লাহোরে ৩ ও ৫ জুন।
বাংলাদেশ দলের ফাইল ছবি
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার সাম্প্রতিক উত্তেজনায় টাইগারদের পাকিস্তান সফর নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে সরকারের পক্ষ থেকে তারা সবুজ সংকেত পেয়েছে সংস্থাটি। দেশের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী স্তর নীতিগতভাবে এই সফরের অনুমোদন দিয়েছে বলে জানিয়েছে ক্রিকেট ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ক্রিকবাজ।
বিসিবির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা সরকারের কাছ থেকে সবুজ সংকেত পেয়েছি। যদিও আনুষ্ঠানিক চিঠি এখনো হাতে পাইনি, তবে আশা করছি খুব শিগগিরই তা পাওয়া যাবে। যতদূর জানি, সরকার নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, আমরা পাকিস্তান সফরে যেতে পারব।’
উক্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘সরকারি চিঠি পাওয়ার পর আমরা খেলোয়াড়দের সঙ্গে আলোচনা শুরু করব। কারণ আমরা জানতে পেরেছি, নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে কয়েকজন যেতে কিছুটা অনিচ্ছুক। তবে আমরা নিশ্চিত করতে চাই, কাউকেই জোর করা হবে না।’
এর আগে বিসিবি জানিয়েছিল, পাকিস্তান সফর চূড়ান্ত করার আগে সরকার থেকে অনুমোদন নিতে হবে এবং এরপর খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলতে হবে। বাংলাদেশ দল ইতোমধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশে ১৪ মে ঢাকা ছেড়েছে, যেখানে তারা ১৭ ও ১৯ মে শারজাহতে দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে।
এদিকে, গত ১৩ মে বিসিবিকে সংশোধিত সূচি জানিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এর আগে ভারত-পাকিস্তানের সীমান্ত উত্তেজনার কারণে পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়, যার প্রভাব পড়ে বাংলাদেশ সিরিজের ওপরও।
প্রথমে নির্ধারিত ছিল, বাংলাদেশ দল ২৫ মে থেকে ৩ জুন পর্যন্ত পাকিস্তানে পাঁচটি টি-টোয়েন্টি খেলবে। কিন্তু নতুন সূচি অনুযায়ী, সফর শুরু হবে ২৭ মে এবং শেষ হবে ৫ জুন।
সফরের সূচি পরিবর্তনের মূল কারণ ২৫ মে পিএসএলের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হওয়া। সংশোধিত খসড়া অনুযায়ী, প্রথম তিনটি ম্যাচ খেলবে ফয়সালাবাদে – ২৭ ও ২৯ মে এবং ১ জুন। শেষ দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে লাহোরে ৩ ও ৫ জুন।