দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে সাইফ হাসান ও বোলিংয়ে সাইফ উদ্দিনের নৈপুণ্যে আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ। শারজাহতে শেষ টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে জিতে সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে জিতেছে টাইগাররা।
৭ ছক্কায় ৩৮ বলে অপরাজিত ৬৪ রানের ইনিংস খেলেন সাইফ হাসান, যিনি এই ম্যাচের নায়ক। এর আগে বল হাতে তিন উইকেট নিয়ে উজ্জ্বল ছিলেন আরেক সাইফ—মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন।
শারজাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে আফগানিস্তান তোলে ১৪৩ রান। বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে শুরু থেকেই চাপে পড়ে আফগানরা। শরিফুল ইসলাম, নাসুম আহমেদ, তানজিম হাসান ও রিশাদ হোসেনের সঙ্গে বল হাতে দারুণ ছন্দে ছিলেন সাইফ উদ্দিনও।
১৪৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সাইফ হাসানের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে জয় নিশ্চিত হয় ১২ বল বাকি থাকতেই। পারভেজ হোসেন ইমন ও তানজিদ হাসানের আউটের পর ক্রিজে গিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন সাইফ। ৩২ বলে অর্ধশতক পূর্ণ করার পরও থামেননি তিনি, ছক্কায় ছক্কায় শেষ করে দেন ম্যাচ।
নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাসের চোটে দলে না থাকা অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক জাকের আলির নেতৃত্বে এসেছে এই দারুণ জয়।
ম্যাচসেরা হয়েছেন সাইফ হাসান, আর সিরিজসেরা নির্বাচিত হয়েছেন স্পিনার নাসুম আহমেদ।
এ জয়ের ফলে আফগানিস্তানের বিপক্ষে চারটি দ্বিপাক্ষিক টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশের জয় হলো দ্বিতীয়বারের মতো। দুই দল এখন আবু ধাবিতে মুখোমুখি হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে, যা শুরু হবে বুধবার।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
আফগানিস্তান: ২০ ওভারে ১৪৩/৯ (গুরবাজ ১২, ইব্রাহিম ৭, আটাল ২৮, তারাখিল ১১, রাসুলি ৩২, ওমারজাই ৩, নাবি ১, রাশিদ ১২, এহমেদজাই ০, মুজিব ২৩*, বাশির ২*; শরিফুল ৪-০-৩৩-১, নাসুম ৪-০-২৪-২, তানজিম ৪-০-২৪-২, সাইফ উদ্দিন ৩-০-১৫-৩, সাইফ হাসান ১-০-৬-০, রিশাদ ৪-০-৩৯-১)।
বাংলাদেশ: ১৮ ওভারে ১৪৪/৪ (পারভেজ ১৪, তানজিদ ৩৩, সাইফ ৬৪*, জাকের ১০, শামীম ০, সোহান ১০*; মুজিব ৪-০-২৬-২, ওমারজাই ৩-০-১২-১, বাশির ৩-০-৩৮-০, রাশিদ ৪-১-১৩-০, এহমেদজাই ৪-০-৫০-১)
ফল: বাংলাদেশ ৬ উইকেটে জয়ী।
ম্যান অব দা ম্যাচ: সাইফ হাসান।
ম্যান অব দা সিরিজ: নাসুম আহমেদ।
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে সাইফ হাসান ও বোলিংয়ে সাইফ উদ্দিনের নৈপুণ্যে আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ। শারজাহতে শেষ টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে জিতে সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে জিতেছে টাইগাররা।
৭ ছক্কায় ৩৮ বলে অপরাজিত ৬৪ রানের ইনিংস খেলেন সাইফ হাসান, যিনি এই ম্যাচের নায়ক। এর আগে বল হাতে তিন উইকেট নিয়ে উজ্জ্বল ছিলেন আরেক সাইফ—মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন।
শারজাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে আফগানিস্তান তোলে ১৪৩ রান। বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে শুরু থেকেই চাপে পড়ে আফগানরা। শরিফুল ইসলাম, নাসুম আহমেদ, তানজিম হাসান ও রিশাদ হোসেনের সঙ্গে বল হাতে দারুণ ছন্দে ছিলেন সাইফ উদ্দিনও।
১৪৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সাইফ হাসানের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে জয় নিশ্চিত হয় ১২ বল বাকি থাকতেই। পারভেজ হোসেন ইমন ও তানজিদ হাসানের আউটের পর ক্রিজে গিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন সাইফ। ৩২ বলে অর্ধশতক পূর্ণ করার পরও থামেননি তিনি, ছক্কায় ছক্কায় শেষ করে দেন ম্যাচ।
নিয়মিত অধিনায়ক লিটন দাসের চোটে দলে না থাকা অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক জাকের আলির নেতৃত্বে এসেছে এই দারুণ জয়।
ম্যাচসেরা হয়েছেন সাইফ হাসান, আর সিরিজসেরা নির্বাচিত হয়েছেন স্পিনার নাসুম আহমেদ।
এ জয়ের ফলে আফগানিস্তানের বিপক্ষে চারটি দ্বিপাক্ষিক টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশের জয় হলো দ্বিতীয়বারের মতো। দুই দল এখন আবু ধাবিতে মুখোমুখি হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে, যা শুরু হবে বুধবার।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
আফগানিস্তান: ২০ ওভারে ১৪৩/৯ (গুরবাজ ১২, ইব্রাহিম ৭, আটাল ২৮, তারাখিল ১১, রাসুলি ৩২, ওমারজাই ৩, নাবি ১, রাশিদ ১২, এহমেদজাই ০, মুজিব ২৩*, বাশির ২*; শরিফুল ৪-০-৩৩-১, নাসুম ৪-০-২৪-২, তানজিম ৪-০-২৪-২, সাইফ উদ্দিন ৩-০-১৫-৩, সাইফ হাসান ১-০-৬-০, রিশাদ ৪-০-৩৯-১)।
বাংলাদেশ: ১৮ ওভারে ১৪৪/৪ (পারভেজ ১৪, তানজিদ ৩৩, সাইফ ৬৪*, জাকের ১০, শামীম ০, সোহান ১০*; মুজিব ৪-০-২৬-২, ওমারজাই ৩-০-১২-১, বাশির ৩-০-৩৮-০, রাশিদ ৪-১-১৩-০, এহমেদজাই ৪-০-৫০-১)
ফল: বাংলাদেশ ৬ উইকেটে জয়ী।
ম্যান অব দা ম্যাচ: সাইফ হাসান।
ম্যান অব দা সিরিজ: নাসুম আহমেদ।