স্কোর: ভারত ১ম ইনিংস ৫১৫; ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৪৮ ও ১৭৩/২
দিল্লি টেস্টের প্রথম ইনিংসে ২৭০ রানে পিছিয়ে পড়ায় ফলোঅনে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় ইনিংসে দুই ব্যাটার জন ক্যাম্পবেল ও শাই হোপের দারুণ লড়াইয়ে ভারতের বিপক্ষে ইনিংস হার এড়ানোর স্বপ্ন দেখছে ক্যারিবীয়রা।
তৃতীয় দিন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেটে ১৭৩ রান করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৮ উইকেট হাতে নিয়ে ৯৭ রানে পিছিয়ে সফরকারীরা। প্রথম ইনিংসে ভারতের ৫১৮ রানের জবাবে ২৪৮ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
দ্বিতীয় দিন শেষে নিজেদের প্রথম ইনিংসে শেষে ৪ উইকেটে ১৪০ রান করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৬ উইকেট হাতে নিয়ে ৩৭৮ রানে পিছিয়ে ছিল ক্যারিবীয়রা।
তৃতীয় দিন ভারতের স্পিনার কুলদীপ যাদবের ঘূর্ণিতে বাকি ৬ উইকেটে ১০৮ রান যোগ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দলের কোন ব্যাটারই বড় ইনিংস খেলতে না পারায় ২৪৮ রানে অলআউট হয় ক্যারিবীয়রা।
দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন আগের দিন আউট হওয়া আথানাজে। এছাড়া ফিলিপ অপরাজিত ২৪, পেইরে ২৩ ও ইমলাচ ২১ রান করেন।
কুলদীপ ৮২ রানে ৫ উইকেট নেন। ১৫ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে এই নিয়ে পঞ্চমবার ইনিংসে পাঁচ উইকেট শিকার করেন তিনি। এছাড়া জাদেজা ৩ উইকেট নেন।
প্রথম ইনিংসে ২৭০ রানে পিছিয়ে ফলোঅনে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে ৩৫ রানে ২ উইকেট হারায় তারা। চন্দরপল ১০ ও আথানাজে ৭ রানে আউট হন। এরপর ভারতের বোলারদের সামনে প্রতিরোধ গড়ে তুলেন ক্যাম্পবেল ও হোপ। তাদের প্রতিরোধে রান বড় হতে থাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২২তম ওভারে চলতি সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম ব্যাটার হিসেবে হাফ-সেঞ্চুরির দেখা পান ক্যাম্পবেল। ২৬তম ওভারে দলের রান ১শ’ তে নেন তারা।
৪২তম ওভারে কাক্সিক্ষত হাফ-সেঞ্চুরির দেখা পান হোপ। ৩২ ইনিংস পর হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংস খেললেন তিনি। হাফ-সেঞ্চুরির পরও নিজেদের ইনিংস বড় করেছেন ক্যাম্পবেল ও হোপ। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন তারা।
তৃতীয় উইকেটে হার না মানা ১৩৮ রান যোগ করেছেন ক্যাম্পবেল ও হোপ। চলতি সিরিজে এই প্রথম শতরানের জুটি গড়লো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এ বছর খেলা সাত টেস্টে যে কোনো উইকেটে এটিই সর্বোচ্চ রানের জুটি ক্যারিবীয়দের।
৯টি চার ও ২টি ছক্কায় সাজানো চতুর্থ হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংসে ১৪৫ বলে ৮৭ রানে অপরাজিত আছেন ক্যাম্পবেল।
ষষ্ঠ হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংসে ৮টি বাউন্ডারি ও ২টি ওভার বাউন্ডারিতে ১০৩ বলে অনবদ্য ৬৬ রান করেছেন হোপ। ভারতের মোহাম্মদ সিরাজ ও ওয়াশিংটন সুন্দর ১টি করে উইকেট নেন।
স্কোর: ভারত ১ম ইনিংস ৫১৫; ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৪৮ ও ১৭৩/২
রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
দিল্লি টেস্টের প্রথম ইনিংসে ২৭০ রানে পিছিয়ে পড়ায় ফলোঅনে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় ইনিংসে দুই ব্যাটার জন ক্যাম্পবেল ও শাই হোপের দারুণ লড়াইয়ে ভারতের বিপক্ষে ইনিংস হার এড়ানোর স্বপ্ন দেখছে ক্যারিবীয়রা।
তৃতীয় দিন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেটে ১৭৩ রান করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৮ উইকেট হাতে নিয়ে ৯৭ রানে পিছিয়ে সফরকারীরা। প্রথম ইনিংসে ভারতের ৫১৮ রানের জবাবে ২৪৮ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
দ্বিতীয় দিন শেষে নিজেদের প্রথম ইনিংসে শেষে ৪ উইকেটে ১৪০ রান করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৬ উইকেট হাতে নিয়ে ৩৭৮ রানে পিছিয়ে ছিল ক্যারিবীয়রা।
তৃতীয় দিন ভারতের স্পিনার কুলদীপ যাদবের ঘূর্ণিতে বাকি ৬ উইকেটে ১০৮ রান যোগ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দলের কোন ব্যাটারই বড় ইনিংস খেলতে না পারায় ২৪৮ রানে অলআউট হয় ক্যারিবীয়রা।
দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন আগের দিন আউট হওয়া আথানাজে। এছাড়া ফিলিপ অপরাজিত ২৪, পেইরে ২৩ ও ইমলাচ ২১ রান করেন।
কুলদীপ ৮২ রানে ৫ উইকেট নেন। ১৫ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে এই নিয়ে পঞ্চমবার ইনিংসে পাঁচ উইকেট শিকার করেন তিনি। এছাড়া জাদেজা ৩ উইকেট নেন।
প্রথম ইনিংসে ২৭০ রানে পিছিয়ে ফলোঅনে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে ৩৫ রানে ২ উইকেট হারায় তারা। চন্দরপল ১০ ও আথানাজে ৭ রানে আউট হন। এরপর ভারতের বোলারদের সামনে প্রতিরোধ গড়ে তুলেন ক্যাম্পবেল ও হোপ। তাদের প্রতিরোধে রান বড় হতে থাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২২তম ওভারে চলতি সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম ব্যাটার হিসেবে হাফ-সেঞ্চুরির দেখা পান ক্যাম্পবেল। ২৬তম ওভারে দলের রান ১শ’ তে নেন তারা।
৪২তম ওভারে কাক্সিক্ষত হাফ-সেঞ্চুরির দেখা পান হোপ। ৩২ ইনিংস পর হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংস খেললেন তিনি। হাফ-সেঞ্চুরির পরও নিজেদের ইনিংস বড় করেছেন ক্যাম্পবেল ও হোপ। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন তারা।
তৃতীয় উইকেটে হার না মানা ১৩৮ রান যোগ করেছেন ক্যাম্পবেল ও হোপ। চলতি সিরিজে এই প্রথম শতরানের জুটি গড়লো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এ বছর খেলা সাত টেস্টে যে কোনো উইকেটে এটিই সর্বোচ্চ রানের জুটি ক্যারিবীয়দের।
৯টি চার ও ২টি ছক্কায় সাজানো চতুর্থ হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংসে ১৪৫ বলে ৮৭ রানে অপরাজিত আছেন ক্যাম্পবেল।
ষষ্ঠ হাফ-সেঞ্চুরির ইনিংসে ৮টি বাউন্ডারি ও ২টি ওভার বাউন্ডারিতে ১০৩ বলে অনবদ্য ৬৬ রান করেছেন হোপ। ভারতের মোহাম্মদ সিরাজ ও ওয়াশিংটন সুন্দর ১টি করে উইকেট নেন।