টানা চারটি সিরিজে পরাজয় এবং শেষ ১১টি ওয়ানডের মধ্যে ১০টিতে হার- এই ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা দেশজুড়ে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। আফগানিস্তানের বিপক্ষে আরেকটি সিরিজ হারার পর শুরু হয়েছে নানা জল্পনা-কল্পনা। মেহেদী মিরাজরা কি সরাসরি ২০২৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবে, না আবারও বাছাই পর্ব খেলতে বাধ্য হবে এমন জল্পনা-কল্পনা নিয়ে নানামুখী প্রতিবেদনে বিভ্রান্তি রয়েছে মনে করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
বেশ কিছু গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনসমূহ তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। যার ব্যাখ্যা আলাদা করে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দিয়েছে বিসিবি। তাদের বিবৃতি: বর্তমান আইসিসি ফিউচার ট্যুরস প্রোগ্রাম (এফটিপি) অনুযায়ী বাংলাদেশ আজ থেকে নভেম্বর ২০২৬ সময়ের মধ্যে দেশে ও বিদেশে মোট ২৪টি একদিনের ম্যাচ খেলবে। এই সময়টাই বিশ্বকাপে সরাসরি যোগ্যতা অর্জনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ আটটি দল (আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ে বাদে) স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্বকাপের মূলপর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। নির্ধারিত সূচি (আজ থেকে নভেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত) নিম্নরূপ-
অনেকে নানামুখী হিসাব করে বাংলাদেশকে হিসাবের বাইরে ফেললেও বিসিবি জানিয়েছে, ‘এই ম্যাচগুলো আইসিসি এফটিপির অধীনে দ্বিপক্ষীয় সিরিজের অংশ এবং বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে র্যাংঙ্কিংয়ের অবস্থান নির্ধারণে সরাসরি প্রভাব ফেলবে।
এই ম্যাচগুলোই দলকে পর্যাপ্ত সুযোগ দেবে প্রয়োজনীয় র্যাংঙ্কিং পয়েন্ট অর্জনের মাধ্যমে শীর্ষ আটে থাকার এবং স্বয়ংক্রিয় যোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য।’
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, ‘বিসিবি সকল গণমাধ্যম পেশাজীবী ও প্ল্যাটফর্মকে আহ্বান জানাচ্ছে তারা যেন প্রতিবেদনে যথাযথ সত্যতা ও দায়িত্বশীলতা বজায় রাখেন। আন্তর্জাতিক ম্যাচ সূচি ও টুর্নামেন্টের যোগ্যতা নির্ধারণ প্রক্রিয়া সম্পর্কিত সংবাদ প্রকাশের আগে আমরা দৃঢ়ভাবে অনুরোধ করছি যে তথ্যগুলো যেন মৌলিক উৎস থেকে যাচাই করা হয়।’
আফগানিস্তান-১টি ওয়ানডে (বিদেশে)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ-৩টি ওয়ানডে (দেশে)
পাকিস্তান-৩টি ওয়ানডে (দেশে)
নিউজিল্যান্ড-৩টি ওয়ানডে (দেশে)
অস্ট্রেলিয়া-৩টি ওয়ানডে (দেশে)
জিম্বাবুয়ে-৫টি ওয়ানডে (বিদেশে)
আয়ারল্যান্ড-৩টি ওয়ানডে (বিদেশে)
ভারত-৩টি ওয়ানডে (দেশে)
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
টানা চারটি সিরিজে পরাজয় এবং শেষ ১১টি ওয়ানডের মধ্যে ১০টিতে হার- এই ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা দেশজুড়ে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। আফগানিস্তানের বিপক্ষে আরেকটি সিরিজ হারার পর শুরু হয়েছে নানা জল্পনা-কল্পনা। মেহেদী মিরাজরা কি সরাসরি ২০২৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবে, না আবারও বাছাই পর্ব খেলতে বাধ্য হবে এমন জল্পনা-কল্পনা নিয়ে নানামুখী প্রতিবেদনে বিভ্রান্তি রয়েছে মনে করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
বেশ কিছু গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনসমূহ তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। যার ব্যাখ্যা আলাদা করে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দিয়েছে বিসিবি। তাদের বিবৃতি: বর্তমান আইসিসি ফিউচার ট্যুরস প্রোগ্রাম (এফটিপি) অনুযায়ী বাংলাদেশ আজ থেকে নভেম্বর ২০২৬ সময়ের মধ্যে দেশে ও বিদেশে মোট ২৪টি একদিনের ম্যাচ খেলবে। এই সময়টাই বিশ্বকাপে সরাসরি যোগ্যতা অর্জনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ আটটি দল (আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ে বাদে) স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্বকাপের মূলপর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। নির্ধারিত সূচি (আজ থেকে নভেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত) নিম্নরূপ-
অনেকে নানামুখী হিসাব করে বাংলাদেশকে হিসাবের বাইরে ফেললেও বিসিবি জানিয়েছে, ‘এই ম্যাচগুলো আইসিসি এফটিপির অধীনে দ্বিপক্ষীয় সিরিজের অংশ এবং বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে র্যাংঙ্কিংয়ের অবস্থান নির্ধারণে সরাসরি প্রভাব ফেলবে।
এই ম্যাচগুলোই দলকে পর্যাপ্ত সুযোগ দেবে প্রয়োজনীয় র্যাংঙ্কিং পয়েন্ট অর্জনের মাধ্যমে শীর্ষ আটে থাকার এবং স্বয়ংক্রিয় যোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য।’
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, ‘বিসিবি সকল গণমাধ্যম পেশাজীবী ও প্ল্যাটফর্মকে আহ্বান জানাচ্ছে তারা যেন প্রতিবেদনে যথাযথ সত্যতা ও দায়িত্বশীলতা বজায় রাখেন। আন্তর্জাতিক ম্যাচ সূচি ও টুর্নামেন্টের যোগ্যতা নির্ধারণ প্রক্রিয়া সম্পর্কিত সংবাদ প্রকাশের আগে আমরা দৃঢ়ভাবে অনুরোধ করছি যে তথ্যগুলো যেন মৌলিক উৎস থেকে যাচাই করা হয়।’
আফগানিস্তান-১টি ওয়ানডে (বিদেশে)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ-৩টি ওয়ানডে (দেশে)
পাকিস্তান-৩টি ওয়ানডে (দেশে)
নিউজিল্যান্ড-৩টি ওয়ানডে (দেশে)
অস্ট্রেলিয়া-৩টি ওয়ানডে (দেশে)
জিম্বাবুয়ে-৫টি ওয়ানডে (বিদেশে)
আয়ারল্যান্ড-৩টি ওয়ানডে (বিদেশে)
ভারত-৩টি ওয়ানডে (দেশে)