প্লেয়ার্স ড্রাফটের সম্ভাব্য তারিখ ১৭ নভেম্বর
বিপিএলে আগেরবারের চেয়ে এবারের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স আপ দলের প্রাইজমানি বেশি ঠিক করা হয়েছে। এবার রাজস্বের ভাগ দেয়া হবে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে।
বুধবার,(১৫ অক্টোবর ২০২৫) স্পোর্টস জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসজেএ) কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাতে এসে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিপিএল নিয়ে নানা পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগুলোর কথা জানান বিসিবি পরিচালক ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন।
গত ৬ অক্টোবর বিসিবির নতুন পরিচালনা পর্ষদ দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম সভাতেই সিদ্ধান্ত হয়, পূর্ব নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই আগামী ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে বিপিএল আয়োজন করতে চান তারা। ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলোকে আবেদন করতে বলা হয়েছে এর মধ্যেই, যেটির শেষ সময় আগামী ২৮ অক্টোবর।
আমজাদ হোসেন জানান, ‘যারাই আবেদন করবে ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে তাদের দুই কোটি টাকার পে-অর্ডার জমা দিতে হবে। যেটা প্রথম বছরে তাদের ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি হিসেবে বিবেচিত হবে। যারা দল পাবে না, পরবর্তী কার্যদিবসেই তাদের সেই টাকা ফিরিয়ে দেয়া হবে।’
‘ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি প্রতি বছর ১৫% করে বাড়ানো হবে যেহেতু পাঁচ বছরের জন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি দেয়া হচ্ছে, এর বাইরে হচ্ছে ব্যাংক গ্যারান্টি দেয়া বাধ্যতামূলক। ব্যাংক গ্যারান্টি, প্লেয়ার্স পেমেন্ট, স্মুথ অপারেশন, সবকিছু নিশ্চিত করার জন্য ১০ কোটি টাকার ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে হবে। এটার সময়সীমা ৬ মাস। এর মধ্যে কাভার করতে হবে।’
ক্রিকেট বিশ্বের সব প্রতিষ্ঠিত ফ্র্যাঞ্চাইজি লীগেই দলগুলো টুর্নামেন্টের রাজস্বের ভাগ পায় এবং তাদের আয়ের একটি আর্থিক কাঠামো থাকে। বিপিএলে সেটা কখনোই ছিল না। বছরের পর বছর ধরে দাবি উঠলেও বিসিবি বরাবরই তা উপেক্ষা করেছে। ‘এবারের চ্যাম্পিয়ন দল প্রাইজমানি পাবে ২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, রানার্স আপ দল পাবে ১ কোটি ৭৫ লাখ। এর বাইরে আমাদের তিনটা যে মেজর আয়ের উৎস- ওয়ার্ল্ডওয়াইড মিডিয়া রাইটস, গ্রাউন্ড রাইটস এবং টিকেট বিক্রি থেকে আয়, এই তিনটারই নেট প্রফিটের উপর ৩০ শতাংশ ফ্র্যাঞ্চাইজিদের মধ্যে বিতরণ করা হবে।’
আমজাদ হোসেন জানান, প্লেয়ার্স ড্রাফটের সম্ভাব্য সময় ঠিক করেছেন তারা আগামী ১৭ নভেম্বর।
গত বছর তাড়াহুড়ো করে বিপিএল আয়োজন করতে গিয়েই অনেক গড়বড় করেছিল বিসিবি। এবার এত কম সময়ের মধ্যে বিপিএল আয়োজন না করে জাতীয় নির্বাচনের পরে নেয়া যেত কি না, এই প্রশ্ন উঠছে।
‘বাংলাদেশের আবহাওয়া বিবেচনা করলে দেখবেন যে, এপ্রিল-মে মাসে সবসময় বৃষ্টি থাকে। এছাড়া ওই সময় পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ আছে। অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে সিরিজ আছে। তো এটাই (ডিসেম্বর-জানুয়ারি) আমাদের উইন্ডো।’
প্লেয়ার্স ড্রাফটের সম্ভাব্য তারিখ ১৭ নভেম্বর
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫
বিপিএলে আগেরবারের চেয়ে এবারের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স আপ দলের প্রাইজমানি বেশি ঠিক করা হয়েছে। এবার রাজস্বের ভাগ দেয়া হবে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে।
বুধবার,(১৫ অক্টোবর ২০২৫) স্পোর্টস জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসজেএ) কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাতে এসে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিপিএল নিয়ে নানা পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগুলোর কথা জানান বিসিবি পরিচালক ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন।
গত ৬ অক্টোবর বিসিবির নতুন পরিচালনা পর্ষদ দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম সভাতেই সিদ্ধান্ত হয়, পূর্ব নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই আগামী ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে বিপিএল আয়োজন করতে চান তারা। ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলোকে আবেদন করতে বলা হয়েছে এর মধ্যেই, যেটির শেষ সময় আগামী ২৮ অক্টোবর।
আমজাদ হোসেন জানান, ‘যারাই আবেদন করবে ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে তাদের দুই কোটি টাকার পে-অর্ডার জমা দিতে হবে। যেটা প্রথম বছরে তাদের ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি হিসেবে বিবেচিত হবে। যারা দল পাবে না, পরবর্তী কার্যদিবসেই তাদের সেই টাকা ফিরিয়ে দেয়া হবে।’
‘ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি প্রতি বছর ১৫% করে বাড়ানো হবে যেহেতু পাঁচ বছরের জন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি দেয়া হচ্ছে, এর বাইরে হচ্ছে ব্যাংক গ্যারান্টি দেয়া বাধ্যতামূলক। ব্যাংক গ্যারান্টি, প্লেয়ার্স পেমেন্ট, স্মুথ অপারেশন, সবকিছু নিশ্চিত করার জন্য ১০ কোটি টাকার ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে হবে। এটার সময়সীমা ৬ মাস। এর মধ্যে কাভার করতে হবে।’
ক্রিকেট বিশ্বের সব প্রতিষ্ঠিত ফ্র্যাঞ্চাইজি লীগেই দলগুলো টুর্নামেন্টের রাজস্বের ভাগ পায় এবং তাদের আয়ের একটি আর্থিক কাঠামো থাকে। বিপিএলে সেটা কখনোই ছিল না। বছরের পর বছর ধরে দাবি উঠলেও বিসিবি বরাবরই তা উপেক্ষা করেছে। ‘এবারের চ্যাম্পিয়ন দল প্রাইজমানি পাবে ২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, রানার্স আপ দল পাবে ১ কোটি ৭৫ লাখ। এর বাইরে আমাদের তিনটা যে মেজর আয়ের উৎস- ওয়ার্ল্ডওয়াইড মিডিয়া রাইটস, গ্রাউন্ড রাইটস এবং টিকেট বিক্রি থেকে আয়, এই তিনটারই নেট প্রফিটের উপর ৩০ শতাংশ ফ্র্যাঞ্চাইজিদের মধ্যে বিতরণ করা হবে।’
আমজাদ হোসেন জানান, প্লেয়ার্স ড্রাফটের সম্ভাব্য সময় ঠিক করেছেন তারা আগামী ১৭ নভেম্বর।
গত বছর তাড়াহুড়ো করে বিপিএল আয়োজন করতে গিয়েই অনেক গড়বড় করেছিল বিসিবি। এবার এত কম সময়ের মধ্যে বিপিএল আয়োজন না করে জাতীয় নির্বাচনের পরে নেয়া যেত কি না, এই প্রশ্ন উঠছে।
‘বাংলাদেশের আবহাওয়া বিবেচনা করলে দেখবেন যে, এপ্রিল-মে মাসে সবসময় বৃষ্টি থাকে। এছাড়া ওই সময় পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ আছে। অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে সিরিজ আছে। তো এটাই (ডিসেম্বর-জানুয়ারি) আমাদের উইন্ডো।’