ইংলিশ লীগে খেলা হামজা চৌধুরী ও কানাডা লীগে খেলা শমিত সোমের পথ ধরে এবার লাল-সবুজের জার্সিতে খেলার আগ্রহ দেখিয়েছেন ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত ও যুক্তরাষ্ট্রে বেড়ে উঠা তারকা ফরোয়ার্ড ট্রেভর ইসলাম। স্ট্যানফোর্ড মেন’স সকার ক্লাবের এ খেলোয়াড়ের পাসপোর্ট তৈরির কাজ শুরু হলেও তার এজেন্ট আবিদ আনোয়ার জানিয়েছেন, ক্লাবের শিডিউলের কারণে এ বছর নয়, আগামী বছর তাকে জাতীয় দলে দেখা যেতে পারে। পাশাপাশি আরেক প্রবাসী ফরোয়ার্ড জায়ান হাকিমের প্রক্রিয়াও চলমান। আবিদ আনোয়ার আরও বলেন, ‘ট্রেভর ইসলাম বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে খেলার আগ্রহ দেখিয়েছে। ওর বাংলাদেশি পাসপোর্ট নাই। ওর বাবা-দাদার বাংলাদেশি পাসপোর্ট আছে। যেটাও আবার অনেক বছর আগের হাতে লেখা। যেটার এখন বৈধতা নাই। ওদের পাসপোর্টগুলো করতে হবে। তারপর সে তার পাসপোর্টের কাজগুলো করতে পারবে।’ ট্রেভরের দুর্দান্ত ফিনিশিং ও পজিশনিংয়ের কারণে বিশেষভাবে নজর কেড়েছেন। ফুটবল মহল মনে করছে, তার আগমন জাতীয় দলের দীর্ঘদিনের সমস্যা ‘জেনুইন নাম্বার নাইন’-এর সমাধান হতে পারে।
অন্যদিকে আরেক প্রবাসী ফরোয়ার্ড জায়ান হাকিমকে নিয়েও আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া চলছে। আবিদ আনোয়ার জানান, ‘কিছু জটিলতা থাকলেও কিউবার মতো এ প্রক্রিয়ায়ও সফল হওয়ার বিষয়ে তারা আশাবাদী। হামজা-শমিতের পর ট্রেভর ও জায়ান- এই দুই প্রবাসী তারকার দিকেই এখন তাকিয়ে আছে দেশের ফুটবল সমর্থকরা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
ইংলিশ লীগে খেলা হামজা চৌধুরী ও কানাডা লীগে খেলা শমিত সোমের পথ ধরে এবার লাল-সবুজের জার্সিতে খেলার আগ্রহ দেখিয়েছেন ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত ও যুক্তরাষ্ট্রে বেড়ে উঠা তারকা ফরোয়ার্ড ট্রেভর ইসলাম। স্ট্যানফোর্ড মেন’স সকার ক্লাবের এ খেলোয়াড়ের পাসপোর্ট তৈরির কাজ শুরু হলেও তার এজেন্ট আবিদ আনোয়ার জানিয়েছেন, ক্লাবের শিডিউলের কারণে এ বছর নয়, আগামী বছর তাকে জাতীয় দলে দেখা যেতে পারে। পাশাপাশি আরেক প্রবাসী ফরোয়ার্ড জায়ান হাকিমের প্রক্রিয়াও চলমান। আবিদ আনোয়ার আরও বলেন, ‘ট্রেভর ইসলাম বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে খেলার আগ্রহ দেখিয়েছে। ওর বাংলাদেশি পাসপোর্ট নাই। ওর বাবা-দাদার বাংলাদেশি পাসপোর্ট আছে। যেটাও আবার অনেক বছর আগের হাতে লেখা। যেটার এখন বৈধতা নাই। ওদের পাসপোর্টগুলো করতে হবে। তারপর সে তার পাসপোর্টের কাজগুলো করতে পারবে।’ ট্রেভরের দুর্দান্ত ফিনিশিং ও পজিশনিংয়ের কারণে বিশেষভাবে নজর কেড়েছেন। ফুটবল মহল মনে করছে, তার আগমন জাতীয় দলের দীর্ঘদিনের সমস্যা ‘জেনুইন নাম্বার নাইন’-এর সমাধান হতে পারে।
অন্যদিকে আরেক প্রবাসী ফরোয়ার্ড জায়ান হাকিমকে নিয়েও আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া চলছে। আবিদ আনোয়ার জানান, ‘কিছু জটিলতা থাকলেও কিউবার মতো এ প্রক্রিয়ায়ও সফল হওয়ার বিষয়ে তারা আশাবাদী। হামজা-শমিতের পর ট্রেভর ও জায়ান- এই দুই প্রবাসী তারকার দিকেই এখন তাকিয়ে আছে দেশের ফুটবল সমর্থকরা।