জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার উত্তর মুকিরচরে অবস্থিত সাগরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টিতে অবকাঠামোগত সমস্যা নেই। শিক্ষার মান নিয়েও অভিভাবক কিংবা শিক্ষার্থীদের ভেতর কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু বিদ্যালয়ে যাওয়ার নেই কোনো রাস্তা। মানুষের বসতবাড়ির উঠান দিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা করতে হয়। বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে একটি রাস্তার দাবি করেছেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার কষ্টটা আজকের নয়। বহুদিন ধরে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা রাস্তার অভাবে এ কষ্ট পোহাচ্ছেন। প্রধান সড়কের সঙ্গে বিদ্যালয়ের একটি সংযোগ সড়ক বিশেষ প্রয়োজন। বিষয়টি নিয়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সঙ্গে মিটিংও হয়েছে। জমির মালিকরা জমি দিতেও সম্মত হয়েছেন। এখন সরকারি বরাদ্দ পেলে রাস্তা নির্মাণ করা যাবে। এতে দীর্ঘ দিনের দুর্ভোগ লাঘব হবে। এমন আশার কথা বলছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
জনস্বার্থে রাস্তাটি করা যায় কিনা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিবেচনা করার জন্য আমরা অনুরোধ করব। রাস্তাটি হলে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার কষ্ট লাঘব হবে। পাশাপাশি রাস্তাটি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার মানোন্নয়নেও সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আমরা বিশ্বাস করতে চাই।
দেশে অনেক রাস্তাঘাট তৈরি হয়েছে। আর যাতায়াত-যোগাযোগের উন্নয়নেই সেগুলো তৈরি করা হয়েছে। তারপরও এখনও দেশের এমন অনেক জায়গা আছে, যেখানে রাস্তা-ঘাট থাকার প্রয়োজন হলেও তা সেখানে নেই। এক্ষেত্রে জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার উত্তর মুকিরচরের সাগরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উদাহরণ টানা যায়। সেখানে বিদ্যালয় রয়েছে ঠিকই কিন্তু বিদ্যালয়ে যাওয়ার কোনো রাস্তা নেই।
শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের যাতায়াত-যোগাযোগের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ একটা রাস্তা তৈরি করে দেয়ার ব্যবস্থা নেবে এটা আমরা আশা করব। যেহেতু বিদ্যালয়ের আশপাশের জমির মালিকরা জমি প্রদান করার আশ্বাস দিয়েছেন, সেহেতু কাজটা কঠিন হওয়ার কথা নয়। কর্তৃপক্ষের সদিচ্ছা থাকলে সেখানে একটি রাস্তা করা সম্ভব হতে পারে বলে আমরা বিশ্বাস করতে চাই।
মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার উত্তর মুকিরচরে অবস্থিত সাগরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টিতে অবকাঠামোগত সমস্যা নেই। শিক্ষার মান নিয়েও অভিভাবক কিংবা শিক্ষার্থীদের ভেতর কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু বিদ্যালয়ে যাওয়ার নেই কোনো রাস্তা। মানুষের বসতবাড়ির উঠান দিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা করতে হয়। বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে একটি রাস্তার দাবি করেছেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার কষ্টটা আজকের নয়। বহুদিন ধরে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা রাস্তার অভাবে এ কষ্ট পোহাচ্ছেন। প্রধান সড়কের সঙ্গে বিদ্যালয়ের একটি সংযোগ সড়ক বিশেষ প্রয়োজন। বিষয়টি নিয়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সঙ্গে মিটিংও হয়েছে। জমির মালিকরা জমি দিতেও সম্মত হয়েছেন। এখন সরকারি বরাদ্দ পেলে রাস্তা নির্মাণ করা যাবে। এতে দীর্ঘ দিনের দুর্ভোগ লাঘব হবে। এমন আশার কথা বলছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
জনস্বার্থে রাস্তাটি করা যায় কিনা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিবেচনা করার জন্য আমরা অনুরোধ করব। রাস্তাটি হলে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার কষ্ট লাঘব হবে। পাশাপাশি রাস্তাটি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার মানোন্নয়নেও সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আমরা বিশ্বাস করতে চাই।
দেশে অনেক রাস্তাঘাট তৈরি হয়েছে। আর যাতায়াত-যোগাযোগের উন্নয়নেই সেগুলো তৈরি করা হয়েছে। তারপরও এখনও দেশের এমন অনেক জায়গা আছে, যেখানে রাস্তা-ঘাট থাকার প্রয়োজন হলেও তা সেখানে নেই। এক্ষেত্রে জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার উত্তর মুকিরচরের সাগরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উদাহরণ টানা যায়। সেখানে বিদ্যালয় রয়েছে ঠিকই কিন্তু বিদ্যালয়ে যাওয়ার কোনো রাস্তা নেই।
শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের যাতায়াত-যোগাযোগের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ একটা রাস্তা তৈরি করে দেয়ার ব্যবস্থা নেবে এটা আমরা আশা করব। যেহেতু বিদ্যালয়ের আশপাশের জমির মালিকরা জমি প্রদান করার আশ্বাস দিয়েছেন, সেহেতু কাজটা কঠিন হওয়ার কথা নয়। কর্তৃপক্ষের সদিচ্ছা থাকলে সেখানে একটি রাস্তা করা সম্ভব হতে পারে বলে আমরা বিশ্বাস করতে চাই।