দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ৫৩ বছর পেরিয়েছে। কিন্তু শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার ফেদুল্লা বেপারী কান্দি গ্রামের নদীর ওপরে সেতু নির্মিত হয়নি। এলাকার ভুক্তভোগী জনসাধারণ নিজেদের চেষ্টায় বাঁশের সাঁকো তৈরি করে নদী পার হয়। সেই বাঁশের সাঁকোটিও এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে।
পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে নদীর উপর একটি পাকা সেতু নির্মাণের জন্য দাবি জানিয়ে আসছে এ অঞ্চলের বাসিন্দারা কিন্তু পাকা সেতু তৈরি হয়নি। মিলেছে শুধু আশ্বাসের পর আশ্বাস।
বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করছে এলাকার হাজারও মানুষ। ছয়টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শত শত শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা করছে। নড়বড়ে সাঁকো পার হতে গিয়ে অনেক সময় দুর্ঘটনারও শিকার হন কেউ কেউ। অসুস্থ রোগী ও গর্ভবতী মায়েদের হাসপাতালে নিতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় স্বজনদের।
পদ্মা সেতু হওয়ায় জাজিরা উপজেলার মানুষের জীবন-জীবিকার মানোন্নয়নে নানান পথ খুলে গেছে। কিন্তু এখানে একটি পাকা সেতু না থাকায় তারা কোনো সুবিধা ভোগ করতে পারছে না। এমন আক্ষেপের কথা তুলে ধরেছেন এলাকার মানুষ। স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যানও আগের চেয়ারম্যানদের মতোই আশ্বাস দিয়ে বলেছেন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। খুব শীঘ্রই একটি পাকা সেতু নির্মাণের ব্যবস্থা হয়ে যাবে।
দেশের কত জায়গায় সেতু নির্মাণের প্রয়োজন নেই, কিন্তু সেখানে সেতু নির্মিত হয়েছে। নির্মিত সেতু অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে এ খবর গণমাধ্যমের খবরে দেখা যায়। জাজিরার ফেদুল্লা বেপারী কান্দি গ্রামের নদীর উপর একটি পাকা সেতু এত বছরেও কেন হলো না, সে প্রশ্ন এসে যায়।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) কর্তৃপক্ষ এত বছর পর বলছেন, এটি নদী নাকি জলাভূমি তা এখনও জানা যায়নি। সমস্যাটির সমাধান করতে হবে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ও জেলা প্রশাসনকে। আমরা আশা করব সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুতই সমস্যাটির সমাধান করবে। সেখানে একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে এমনটাই আমরা দেখতে চাই।
জাজিরার মতো দেশের অনেক এলাকায় এখনও পাকা সেতু করা হয়নি। সেসব এলাকায়ও যেন সেতু নির্মাণ করা হয় এবং যাতায়াত-যোগাযোগ সমস্যা নিরসন করা হয় সেটাই আমাদের চাওয়া।
রোববার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ৫৩ বছর পেরিয়েছে। কিন্তু শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার ফেদুল্লা বেপারী কান্দি গ্রামের নদীর ওপরে সেতু নির্মিত হয়নি। এলাকার ভুক্তভোগী জনসাধারণ নিজেদের চেষ্টায় বাঁশের সাঁকো তৈরি করে নদী পার হয়। সেই বাঁশের সাঁকোটিও এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে।
পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে নদীর উপর একটি পাকা সেতু নির্মাণের জন্য দাবি জানিয়ে আসছে এ অঞ্চলের বাসিন্দারা কিন্তু পাকা সেতু তৈরি হয়নি। মিলেছে শুধু আশ্বাসের পর আশ্বাস।
বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করছে এলাকার হাজারও মানুষ। ছয়টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শত শত শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা করছে। নড়বড়ে সাঁকো পার হতে গিয়ে অনেক সময় দুর্ঘটনারও শিকার হন কেউ কেউ। অসুস্থ রোগী ও গর্ভবতী মায়েদের হাসপাতালে নিতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় স্বজনদের।
পদ্মা সেতু হওয়ায় জাজিরা উপজেলার মানুষের জীবন-জীবিকার মানোন্নয়নে নানান পথ খুলে গেছে। কিন্তু এখানে একটি পাকা সেতু না থাকায় তারা কোনো সুবিধা ভোগ করতে পারছে না। এমন আক্ষেপের কথা তুলে ধরেছেন এলাকার মানুষ। স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যানও আগের চেয়ারম্যানদের মতোই আশ্বাস দিয়ে বলেছেন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। খুব শীঘ্রই একটি পাকা সেতু নির্মাণের ব্যবস্থা হয়ে যাবে।
দেশের কত জায়গায় সেতু নির্মাণের প্রয়োজন নেই, কিন্তু সেখানে সেতু নির্মিত হয়েছে। নির্মিত সেতু অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে এ খবর গণমাধ্যমের খবরে দেখা যায়। জাজিরার ফেদুল্লা বেপারী কান্দি গ্রামের নদীর উপর একটি পাকা সেতু এত বছরেও কেন হলো না, সে প্রশ্ন এসে যায়।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) কর্তৃপক্ষ এত বছর পর বলছেন, এটি নদী নাকি জলাভূমি তা এখনও জানা যায়নি। সমস্যাটির সমাধান করতে হবে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ও জেলা প্রশাসনকে। আমরা আশা করব সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুতই সমস্যাটির সমাধান করবে। সেখানে একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে এমনটাই আমরা দেখতে চাই।
জাজিরার মতো দেশের অনেক এলাকায় এখনও পাকা সেতু করা হয়নি। সেসব এলাকায়ও যেন সেতু নির্মাণ করা হয় এবং যাতায়াত-যোগাযোগ সমস্যা নিরসন করা হয় সেটাই আমাদের চাওয়া।