নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় মেঘনা নদীর ভাঙনে এক মানবিক সংকট সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে অনেক পরিবার বাড়িঘর, জমিজমা, হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে। হাতিয়ার হরনি, চানন্দী ও চেয়ারম্যান ঘাট নদী ভাঙনের অন্যতম প্রধান শিকার। নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী ভাঙন রোধে জরুরি পদক্ষেপ নেয়ার দাবি তুলেছে। বিশেষত ব্লক বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে নদীভাঙন রোধের ব্যাপারে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
নদীভাঙন থেকে রক্ষার জন্য হাতিয়ার বাসিন্দাদের দাবি আমলে নেয়া জরুরি। যেহেতু নদীভাঙন জনজীবনের ওপর প্রতিনিয়ত প্রভাব ফেলছে, সেহেতু এটিকে উপেক্ষা করা চলে না। সরকারের উচিত দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া। নদী পাড়ের মানুষের জীবনযাত্রা রক্ষায় ব্লক বাঁধ নির্মাণ কার্যকর পদক্ষেপ হতে পারে। তবে, সেখানেই থামলে চলবে না। নদীভাঙন রোধে দীর্ঘমেয়াদি এবং কার্যকর পরিকল্পনা প্রণয়ন করা জরুরি। পরিবেশের পরিবর্তন এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি পরিপ্রেক্ষিতে নদী ভাঙনের মাত্রা আরও বাড়তে পারে। ফলে সরকারকে শুধু ব্লক বাঁধের দিকে নয়, নদী ব্যবস্থাপনা ও উপকূলীয় অঞ্চলের প্রকৃতি পুনর্স্থাপনেও মনোযোগী হতে হবে।
যদিও নদীভাঙনের মতো সমস্যার সমাধানের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন প্রয়োজন, তবে এই মুহূর্তে স্থানীয় জনগণের জীবন ও নিরাপত্তা রক্ষায় দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া জরুরি। সরকার এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যদি আন্তরিকভাবে নদীভাঙন রোধে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারে, তবে এর ফলে শুধু হাতিয়া, বরং গোটা উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ উপকৃত হবে।
নদীভাঙনের মতো গুরুতর পরিবেশগত সমস্যার সমাধান সহজ নয়। এর সমাধান শুধু সরকারি উদ্যোগের মাধ্যমে করা কঠিন। জনগণের সচেতনতা এবং অংশগ্রহণও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নদীভাঙন রোধে, নদী তীরবর্তী অঞ্চলের মানুষদের সচেতন করে তোলা, উপকূলীয় এলাকার পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রাখা এবং দীর্ঘমেয়াদি সমাধানকল্পে যথাযথ প্রকল্প গ্রহণ করা প্রয়োজন। এই সংকট মোকাবিলা করতে গেলে সরকারের পাশাপাশি, স্থানীয় জনগণেরও সক্রিয় অংশগ্রহণ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। নদীভাঙন রোদে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা প্রণয়ন করা জরুরি।
সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় মেঘনা নদীর ভাঙনে এক মানবিক সংকট সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে অনেক পরিবার বাড়িঘর, জমিজমা, হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে। হাতিয়ার হরনি, চানন্দী ও চেয়ারম্যান ঘাট নদী ভাঙনের অন্যতম প্রধান শিকার। নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী ভাঙন রোধে জরুরি পদক্ষেপ নেয়ার দাবি তুলেছে। বিশেষত ব্লক বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে নদীভাঙন রোধের ব্যাপারে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
নদীভাঙন থেকে রক্ষার জন্য হাতিয়ার বাসিন্দাদের দাবি আমলে নেয়া জরুরি। যেহেতু নদীভাঙন জনজীবনের ওপর প্রতিনিয়ত প্রভাব ফেলছে, সেহেতু এটিকে উপেক্ষা করা চলে না। সরকারের উচিত দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া। নদী পাড়ের মানুষের জীবনযাত্রা রক্ষায় ব্লক বাঁধ নির্মাণ কার্যকর পদক্ষেপ হতে পারে। তবে, সেখানেই থামলে চলবে না। নদীভাঙন রোধে দীর্ঘমেয়াদি এবং কার্যকর পরিকল্পনা প্রণয়ন করা জরুরি। পরিবেশের পরিবর্তন এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি পরিপ্রেক্ষিতে নদী ভাঙনের মাত্রা আরও বাড়তে পারে। ফলে সরকারকে শুধু ব্লক বাঁধের দিকে নয়, নদী ব্যবস্থাপনা ও উপকূলীয় অঞ্চলের প্রকৃতি পুনর্স্থাপনেও মনোযোগী হতে হবে।
যদিও নদীভাঙনের মতো সমস্যার সমাধানের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন প্রয়োজন, তবে এই মুহূর্তে স্থানীয় জনগণের জীবন ও নিরাপত্তা রক্ষায় দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া জরুরি। সরকার এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যদি আন্তরিকভাবে নদীভাঙন রোধে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারে, তবে এর ফলে শুধু হাতিয়া, বরং গোটা উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ উপকৃত হবে।
নদীভাঙনের মতো গুরুতর পরিবেশগত সমস্যার সমাধান সহজ নয়। এর সমাধান শুধু সরকারি উদ্যোগের মাধ্যমে করা কঠিন। জনগণের সচেতনতা এবং অংশগ্রহণও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নদীভাঙন রোধে, নদী তীরবর্তী অঞ্চলের মানুষদের সচেতন করে তোলা, উপকূলীয় এলাকার পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রাখা এবং দীর্ঘমেয়াদি সমাধানকল্পে যথাযথ প্রকল্প গ্রহণ করা প্রয়োজন। এই সংকট মোকাবিলা করতে গেলে সরকারের পাশাপাশি, স্থানীয় জনগণেরও সক্রিয় অংশগ্রহণ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। নদীভাঙন রোদে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা প্রণয়ন করা জরুরি।