কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার পান্টি-বাঁশগ্রাম সড়কের একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণের জন্য রাস্তা কেটেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এরপর ছয় মাস অতিবাহিত হলেও এর নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়নি। ফলে ওই রাস্তা দিয়ে স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। ঝুঁকিপূর্ণ বিকল্প রাস্তা দিয়ে চলতে হচ্ছে মানুষদের। পণ্য পরিবহনে দেখা দিয়েছে দুর্ভোগ। চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দারা। এ নিয়ে গতকাল সোমবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
জানা গেছে, পান্টি বাজার-বাঁশগ্রাম সড়কের কাঁচিকাটা সেতু নামক স্থানে ১৮ লাখ টাকার অধিক ব্যায়ে একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণের অনুমোদন দেয় এলজিইডি। সেতু নির্মাণ করছিল মিরপুর উপজেলার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নির্মাণ কাজের মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। কিন্তু দৃশ্যমান কাজ না থাকায় তা বাতিলের জন্য ঠিকাদারকে চিঠি দেয়া হয়েছে। ঠিকাদার উপজেলা প্রকৌশল অফিসকে না জানিয়ে সড়ক কেটে গা ঢাকা দিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করেছে, রাস্তাও কেটেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, কালভার্টের মূল কাজ শুরু না করে তারা সটকে পড়েছে কেন। এর কারণ খুঁজে বের করতে হবে। যেখানে জনস্বার্থ জড়িত সেখানে এমন একটা কাজ ফেলে রাখা চলে না। কালভার্ট নির্মাণের কার্যাদেশ হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজও শুরু করেছে, ভালো রাস্তা কেটেছে। কিন্তু কাজ শেষ না করে এভাবে ফেলে রেখে চলে যাওয়া দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক নয়। এভাবে জনসাধারণকে দিনের পর দিন ভোগান্তিতে ফেলতে পারে না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও এর দায় এড়াতে পারে না।
উক্ত সড়কের নির্মাণ কাজ দ্রুত শুরু করতে হবে। শুধু শুরু করলেই হবে না যথাসময়ে তা শেষ করতে হবে। এজন্য কাজ শুরুর পরে যথাযথভাবে তদারকি করতে হবে। যাতে মেয়াদের মধ্যেই কাজ শেষ হয়ে সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। যেভাবেই হোক জনসাধারণের চলাচলের দুর্ভোগ লাঘব করতে হবে।
মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার পান্টি-বাঁশগ্রাম সড়কের একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণের জন্য রাস্তা কেটেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এরপর ছয় মাস অতিবাহিত হলেও এর নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়নি। ফলে ওই রাস্তা দিয়ে স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। ঝুঁকিপূর্ণ বিকল্প রাস্তা দিয়ে চলতে হচ্ছে মানুষদের। পণ্য পরিবহনে দেখা দিয়েছে দুর্ভোগ। চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার বাসিন্দারা। এ নিয়ে গতকাল সোমবার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
জানা গেছে, পান্টি বাজার-বাঁশগ্রাম সড়কের কাঁচিকাটা সেতু নামক স্থানে ১৮ লাখ টাকার অধিক ব্যায়ে একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণের অনুমোদন দেয় এলজিইডি। সেতু নির্মাণ করছিল মিরপুর উপজেলার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নির্মাণ কাজের মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। কিন্তু দৃশ্যমান কাজ না থাকায় তা বাতিলের জন্য ঠিকাদারকে চিঠি দেয়া হয়েছে। ঠিকাদার উপজেলা প্রকৌশল অফিসকে না জানিয়ে সড়ক কেটে গা ঢাকা দিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করেছে, রাস্তাও কেটেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, কালভার্টের মূল কাজ শুরু না করে তারা সটকে পড়েছে কেন। এর কারণ খুঁজে বের করতে হবে। যেখানে জনস্বার্থ জড়িত সেখানে এমন একটা কাজ ফেলে রাখা চলে না। কালভার্ট নির্মাণের কার্যাদেশ হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজও শুরু করেছে, ভালো রাস্তা কেটেছে। কিন্তু কাজ শেষ না করে এভাবে ফেলে রেখে চলে যাওয়া দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক নয়। এভাবে জনসাধারণকে দিনের পর দিন ভোগান্তিতে ফেলতে পারে না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও এর দায় এড়াতে পারে না।
উক্ত সড়কের নির্মাণ কাজ দ্রুত শুরু করতে হবে। শুধু শুরু করলেই হবে না যথাসময়ে তা শেষ করতে হবে। এজন্য কাজ শুরুর পরে যথাযথভাবে তদারকি করতে হবে। যাতে মেয়াদের মধ্যেই কাজ শেষ হয়ে সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। যেভাবেই হোক জনসাধারণের চলাচলের দুর্ভোগ লাঘব করতে হবে।