বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ করা হবে এজন্য জরাজীর্ণ পুরনো ভবনটি অপসারণ করা হয়েছে মাস কয়েক আগে। এক্ষেত্রে অপরিকল্পিতভাবে ভবন অপসারণের অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে।
ঠিকাদার পরিত্যক্ত ভবন অপসারণ করলেও শিক্ষার্থীদের খেলার মাঠে গর্ত খুঁড়ে মাটি ফেলে রেখেছে। শিক্ষার্থীরা মাঠ হারিয়ে খেলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। টিনশেডের ছাউনি দেয়া তিন কক্ষের একটি কাঠের খুপড়ি ঘরে চলছে শিশুদের শিক্ষা কার্যক্রম।
সমস্যা জর্জরিত বিদ্যালয়টি হলো বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ১৫৫নং উত্তর সূর্যমুখী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্কুলটিতে আশপাশের কয়েক গ্রামের ছেলে-মেয়েরা পড়তে আসে। বিদ্যালয়ে যেমন রয়েছে ভবন সংকট, তেমনি রয়েছে শিক্ষক সংকটও। সেখানে শিক্ষক রয়েছেন মাত্র তিনজন। যে কারণে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান কার্যক্রম।
নতুন ভবন নির্মাণের জন্য মাটি পরীক্ষা করা হয়েছে। যদিও নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার কোনো লক্ষণ এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি। আর বিদ্যালয়ের মাঠে যথেচ্ছভাবে রাখা মাটিও সরানো হয়নি। যে কারণে মাঠটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ অবশ্য বলেছে শীঘ্রই নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে।
আমরা আশা করব বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের কাজ দ্রুত শুরু হবে এবং যথাসময়ে তা সম্পন্ন হবে। তবে তার আগে বিদ্যালরে খেলার মাঠটি ব্যবহারোপযোগী করতে হবে। সেখানে খেলার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে। মাঠে রাখা মাটি সরানোর ব্যবস্থা করতে হবে দ্রুত।
বিদ্যালয়ে শিশুদের শুধু পাঠদান করাই যথেষ্ট নয়। শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলারও প্রয়োজন রয়েছে। এজন্য মাঠের বিকল্প নেই। কাজেই বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা হবে এবং এ ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা করা হবেÑ সেটাই আমাদের আশা।
সোমবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৩
বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ করা হবে এজন্য জরাজীর্ণ পুরনো ভবনটি অপসারণ করা হয়েছে মাস কয়েক আগে। এক্ষেত্রে অপরিকল্পিতভাবে ভবন অপসারণের অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে।
ঠিকাদার পরিত্যক্ত ভবন অপসারণ করলেও শিক্ষার্থীদের খেলার মাঠে গর্ত খুঁড়ে মাটি ফেলে রেখেছে। শিক্ষার্থীরা মাঠ হারিয়ে খেলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। টিনশেডের ছাউনি দেয়া তিন কক্ষের একটি কাঠের খুপড়ি ঘরে চলছে শিশুদের শিক্ষা কার্যক্রম।
সমস্যা জর্জরিত বিদ্যালয়টি হলো বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ১৫৫নং উত্তর সূর্যমুখী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্কুলটিতে আশপাশের কয়েক গ্রামের ছেলে-মেয়েরা পড়তে আসে। বিদ্যালয়ে যেমন রয়েছে ভবন সংকট, তেমনি রয়েছে শিক্ষক সংকটও। সেখানে শিক্ষক রয়েছেন মাত্র তিনজন। যে কারণে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান কার্যক্রম।
নতুন ভবন নির্মাণের জন্য মাটি পরীক্ষা করা হয়েছে। যদিও নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার কোনো লক্ষণ এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি। আর বিদ্যালয়ের মাঠে যথেচ্ছভাবে রাখা মাটিও সরানো হয়নি। যে কারণে মাঠটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ অবশ্য বলেছে শীঘ্রই নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে।
আমরা আশা করব বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের কাজ দ্রুত শুরু হবে এবং যথাসময়ে তা সম্পন্ন হবে। তবে তার আগে বিদ্যালরে খেলার মাঠটি ব্যবহারোপযোগী করতে হবে। সেখানে খেলার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে। মাঠে রাখা মাটি সরানোর ব্যবস্থা করতে হবে দ্রুত।
বিদ্যালয়ে শিশুদের শুধু পাঠদান করাই যথেষ্ট নয়। শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলারও প্রয়োজন রয়েছে। এজন্য মাঠের বিকল্প নেই। কাজেই বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা হবে এবং এ ব্যাপারে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা করা হবেÑ সেটাই আমাদের আশা।