বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের তিন যুগ ধরে যোগাযোগের ভরসা বড়খালের বাঁশের সাঁকো। এলাকার ভুক্তভোগী মানুষ তিন যুগ ধরে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কাছে একটি পাকা সেতুর দাবি করলেও সেটা পূরণ হয়নি আজও। সপ্তাহখানেক আগে বালুভর্তি নৌযানের ধাক্কায় সাঁকোটি ভেঙে গেছে। ফলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে হাজারো মানুষ। এ নিয়ে গত রোববার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
ভুক্তভোগীরা বলছেন, সাঁকোটি ভেঙে যাওয়ায় ৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের যাতয়াত-যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটছে। সেতুর এক পাড়ে চারটি বাজার। এলাকার মানুষ তাদের পণ্য বিক্রি করতে যেতে পারছে না সে বাজারে। মাঠের ধানসহ অন্যান্য ফসল ঘরে তুলতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে কৃষকদের।
নদী-নালার দেখা নেই, বিরানভূমি- এমন স্থানেও পাকা সেতু নির্মিত হয়েছে। আবার ফাঁকা মাঠের মাঝখানে তৈরি করা হয়েছে কোটি টাকার পাকা সেতু। অপ্রয়োজনে সেতু নির্মাণের এমন খবর প্রায়ই শোনা যায়।
গ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে যাতায়াত যোগাযোগ ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রান্তিক মানুষের জীবিকা, ব্যবসাবাণিজ্য ও কৃষিপণ্যসহ নানা ধরনের মালামাল পরিবহনে সেতুর দরকার হয়। বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার ছোটপরী খালে পাকা সেতু দরকার। কিন্তু সেখানে পাকা সেতু নেই। গত তিন যুগে অনেকবার জনপ্রতিনিধি পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু সাঁকোর পরিবর্তন হয়নি।
মোরেলগঞ্জ উপজেলার বড়খালের বাঁশের সাঁকো ভেঙে যাওয়ায় সেখানকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। মোরেলগঞ্জের মতো দেশের অনেক স্থানেই বাঁশের সাঁকো, কাঠের পুল ভেঙে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। তখন মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। দেশের মানুষের জীবনমানের উন্নয়নে অবকাঠামোগত উন্নয়ন জরুরি। তবে অবকাঠামো নির্মাণ করতে হবে যথা স্থানে। এক্ষেত্রে মানুষের প্রয়োজনকে অগ্রগণ্য করতে হবে
বড়খালে একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে সেটাই আমরা দেখতে চাই। তবে যতদিন সেটা করা না হচ্ছে ততদিন স্থানীয় বাসিন্দাদের যাতায়াত-যোগাযোগের জন্য সাঁকোটি দ্রুত মেরামত বা সংস্কারের ব্যবস্থা করতে হবে।
সোমবার, ১৩ মার্চ ২০২৩
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের তিন যুগ ধরে যোগাযোগের ভরসা বড়খালের বাঁশের সাঁকো। এলাকার ভুক্তভোগী মানুষ তিন যুগ ধরে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কাছে একটি পাকা সেতুর দাবি করলেও সেটা পূরণ হয়নি আজও। সপ্তাহখানেক আগে বালুভর্তি নৌযানের ধাক্কায় সাঁকোটি ভেঙে গেছে। ফলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে হাজারো মানুষ। এ নিয়ে গত রোববার সংবাদ-এ বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
ভুক্তভোগীরা বলছেন, সাঁকোটি ভেঙে যাওয়ায় ৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের যাতয়াত-যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটছে। সেতুর এক পাড়ে চারটি বাজার। এলাকার মানুষ তাদের পণ্য বিক্রি করতে যেতে পারছে না সে বাজারে। মাঠের ধানসহ অন্যান্য ফসল ঘরে তুলতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে কৃষকদের।
নদী-নালার দেখা নেই, বিরানভূমি- এমন স্থানেও পাকা সেতু নির্মিত হয়েছে। আবার ফাঁকা মাঠের মাঝখানে তৈরি করা হয়েছে কোটি টাকার পাকা সেতু। অপ্রয়োজনে সেতু নির্মাণের এমন খবর প্রায়ই শোনা যায়।
গ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে যাতায়াত যোগাযোগ ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রান্তিক মানুষের জীবিকা, ব্যবসাবাণিজ্য ও কৃষিপণ্যসহ নানা ধরনের মালামাল পরিবহনে সেতুর দরকার হয়। বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার ছোটপরী খালে পাকা সেতু দরকার। কিন্তু সেখানে পাকা সেতু নেই। গত তিন যুগে অনেকবার জনপ্রতিনিধি পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু সাঁকোর পরিবর্তন হয়নি।
মোরেলগঞ্জ উপজেলার বড়খালের বাঁশের সাঁকো ভেঙে যাওয়ায় সেখানকার বাসিন্দাদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। মোরেলগঞ্জের মতো দেশের অনেক স্থানেই বাঁশের সাঁকো, কাঠের পুল ভেঙে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। তখন মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। দেশের মানুষের জীবনমানের উন্নয়নে অবকাঠামোগত উন্নয়ন জরুরি। তবে অবকাঠামো নির্মাণ করতে হবে যথা স্থানে। এক্ষেত্রে মানুষের প্রয়োজনকে অগ্রগণ্য করতে হবে
বড়খালে একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে সেটাই আমরা দেখতে চাই। তবে যতদিন সেটা করা না হচ্ছে ততদিন স্থানীয় বাসিন্দাদের যাতায়াত-যোগাযোগের জন্য সাঁকোটি দ্রুত মেরামত বা সংস্কারের ব্যবস্থা করতে হবে।