মুন্সীগঞ্জ সদর থানার বিনোদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চরম অরাজকতা নিয়ে গনমাধ্যমে খবর প্রকাশ হলে প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। সেখানে সরকারি নিয়ম উপেক্ষা কওে প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রী থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়ার প্রমান পায় প্রশাসন। ভর্তির জন্য ১৫০ টাকা, পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের থেকে ছাড় পত্র বাবদ ২০০ টাকা এবং বুয়া রাখার টাকা বাবদ ১২০ টাকা রাখা হয়। তবে এ টাকা নতুন বই দেয়ার সময় ছাত্র-ছাত্রীদের এক প্রকার জিম্মি করেই উঠানো হয়। তবে গণমাধ্যমে এ খবর প্রকাশিত হলে সমাজের মানুষ জেগে উঠে। তারা বৈঠক বসে শিক্ষার্থীদের টাকা ফেরত দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে এতো অনিয়মের ধারা বছরের পর বছর চলে আসলেও তা জানেন না উপজেলা প্রশাসন। বিনোদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৮ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছে।
কিন্তু এখানে শিক্ষকদের নৈতিক অবক্ষয় ঘটায় তারা চার জন বাহিরের লোক দিয়ে ক্লাস নিচ্ছেন। আর তারা অবসর সময় কাটিয়ে বেতন তুলছেন। তাই জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এবং উপজেলা শিক্ষা অফিসার প্রতিটি স্কুল থেকে বড় ধরনের টাকার ভাগ বসাচ্ছেন। তাতেই অপকর্ম করেও শিক্ষকরা পার পেয়ে যাচ্ছেন। তাই প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে যে সকল শিক্ষক জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত তাদের তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন সচেতন অভিভাবক মহল।
রাসেল ভূঁইয়া
খলিফা বাড়ী,
সিপাহীপাড়া, মুন্সীগঞ্জ
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
মুন্সীগঞ্জ সদর থানার বিনোদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চরম অরাজকতা নিয়ে গনমাধ্যমে খবর প্রকাশ হলে প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। সেখানে সরকারি নিয়ম উপেক্ষা কওে প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রী থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়ার প্রমান পায় প্রশাসন। ভর্তির জন্য ১৫০ টাকা, পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের থেকে ছাড় পত্র বাবদ ২০০ টাকা এবং বুয়া রাখার টাকা বাবদ ১২০ টাকা রাখা হয়। তবে এ টাকা নতুন বই দেয়ার সময় ছাত্র-ছাত্রীদের এক প্রকার জিম্মি করেই উঠানো হয়। তবে গণমাধ্যমে এ খবর প্রকাশিত হলে সমাজের মানুষ জেগে উঠে। তারা বৈঠক বসে শিক্ষার্থীদের টাকা ফেরত দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে এতো অনিয়মের ধারা বছরের পর বছর চলে আসলেও তা জানেন না উপজেলা প্রশাসন। বিনোদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৮ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছে।
কিন্তু এখানে শিক্ষকদের নৈতিক অবক্ষয় ঘটায় তারা চার জন বাহিরের লোক দিয়ে ক্লাস নিচ্ছেন। আর তারা অবসর সময় কাটিয়ে বেতন তুলছেন। তাই জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এবং উপজেলা শিক্ষা অফিসার প্রতিটি স্কুল থেকে বড় ধরনের টাকার ভাগ বসাচ্ছেন। তাতেই অপকর্ম করেও শিক্ষকরা পার পেয়ে যাচ্ছেন। তাই প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে যে সকল শিক্ষক জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত তাদের তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন সচেতন অভিভাবক মহল।
রাসেল ভূঁইয়া
খলিফা বাড়ী,
সিপাহীপাড়া, মুন্সীগঞ্জ