বিগত কয়েক শতাব্দীতে মানবজাতি একাধিক মহামারীর সম্মুখীন হয়েছে। ১৯১৮ সালের স্প্যানিশ ফ্লু, ২০০২-২০০৩ সালের সার্স, ২০০৯ সালের সোয়াইন ফ্লু এবং সর্বশেষ ২০১৯ সালের কোভিড-১৯ মহামারী মানব ইতিহাসে গভীর ছাপ ফেলেছে। প্রতিবারই বিশ্ব স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এবং মানবজাতি মহামারীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে অভিজ্ঞতার ভান্ডার সমৃদ্ধ করেছে। সম্প্রতি মানব মেটানিউমোভাইরাস নামে একটি শ্বাসতন্ত্রের জটিলতা সৃষ্টিকারী ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ সংশ্লিষ্ট সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। তাই বিষয়টি বর্তমানে বাংলাদেশের জনসাধারণের স্বাস্থ্য সচেতনতায় গুরুত্বপূর্ণ। ঘনবসতিপূর্ণ, অপ্রতুল স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতার কারণে ভাইরাসটি দেশে বড় ধরনের সংকট সৃষ্টি করতে পারে।
তবে, এই ভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। বরং, আমাদের উচিত সচেতনতা গড়ে তোলা এবং সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে এর বিপদ মোকাবিলা করা। সাধারণত ভাইরাসটি শ্বাসতন্ত্রের রোগ সৃষ্টি করে এবং সাধারণত সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, ফুসফুসের প্রদাহ ও উচ্চ তাপমাত্রা সৃষ্টি করতে পারে। যারা বয়স্ক বা শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত, তাদের জন্য এটি আরও বিপজ্জনক হতে পারে। তবে এটি সাধারণত সহজেই চিকিৎসা করা যায় এবং সঠিক সময়ে পদক্ষেপ নিলে এর মারাত্মক প্রভাব কমানো সম্ভব। তাই ভাইরাসটির সংক্রমণ মোকাবেলায় সচেতনতার বিকল্প নেই।
নাজমুল ইসলাম।
শিক্ষার্থী
ফার্মেসি বিভাগ
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
বিগত কয়েক শতাব্দীতে মানবজাতি একাধিক মহামারীর সম্মুখীন হয়েছে। ১৯১৮ সালের স্প্যানিশ ফ্লু, ২০০২-২০০৩ সালের সার্স, ২০০৯ সালের সোয়াইন ফ্লু এবং সর্বশেষ ২০১৯ সালের কোভিড-১৯ মহামারী মানব ইতিহাসে গভীর ছাপ ফেলেছে। প্রতিবারই বিশ্ব স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এবং মানবজাতি মহামারীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে অভিজ্ঞতার ভান্ডার সমৃদ্ধ করেছে। সম্প্রতি মানব মেটানিউমোভাইরাস নামে একটি শ্বাসতন্ত্রের জটিলতা সৃষ্টিকারী ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ সংশ্লিষ্ট সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। তাই বিষয়টি বর্তমানে বাংলাদেশের জনসাধারণের স্বাস্থ্য সচেতনতায় গুরুত্বপূর্ণ। ঘনবসতিপূর্ণ, অপ্রতুল স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতার কারণে ভাইরাসটি দেশে বড় ধরনের সংকট সৃষ্টি করতে পারে।
তবে, এই ভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। বরং, আমাদের উচিত সচেতনতা গড়ে তোলা এবং সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে এর বিপদ মোকাবিলা করা। সাধারণত ভাইরাসটি শ্বাসতন্ত্রের রোগ সৃষ্টি করে এবং সাধারণত সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, ফুসফুসের প্রদাহ ও উচ্চ তাপমাত্রা সৃষ্টি করতে পারে। যারা বয়স্ক বা শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত, তাদের জন্য এটি আরও বিপজ্জনক হতে পারে। তবে এটি সাধারণত সহজেই চিকিৎসা করা যায় এবং সঠিক সময়ে পদক্ষেপ নিলে এর মারাত্মক প্রভাব কমানো সম্ভব। তাই ভাইরাসটির সংক্রমণ মোকাবেলায় সচেতনতার বিকল্প নেই।
নাজমুল ইসলাম।
শিক্ষার্থী
ফার্মেসি বিভাগ
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়