চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় ডাকাতি শেষে পালানোর সময় অস্ত্রসহ চার সদস্যের একটি ডাকাত দলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি এলাকায় পিকআপ ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
গ্রেপ্তার চারজন হলেন—আবুল কাশেম ওরফে জামাই কাশেম (৫২), সাদেকুর রহমান (৩১), মো. কামাল (৩৫) এবং কেফায়েত হোসেন (২৪)। তাদের কাছ থেকে দুইটি একনলা বন্দুক, চার রাউন্ড গুলি, ধারালো অস্ত্র ও ডাকাতির মালামাল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রাসেল শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে জানান, পটিয়া উপজেলার ফকিরপাড়ায় বুধবার গভীর রাতে চারটি ঘরে ডাকাতির পর দলটি কক্সবাজারের দিকে পালিয়ে যাচ্ছিল। পটিয়া থানা পুলিশ চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের চেকপোস্টে খবর দিলে চুনতিতে বন বিভাগ কার্যালয়ের সামনে চেকপোস্ট বসিয়ে পিকআপটি আটকানো হয়।
পুলিশ তল্লাশি চালানোর সময় ডাকাত সদস্যরা পালানোর চেষ্টা করলেও চারজনকে ঘটনাস্থলেই ধরে ফেলে। তাদের মধ্যে কাশেম ‘জামাই কাশেম’ নামে পরিচিত এবং চক্রের মূলহোতা বলে জানিয়েছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন থানায় অন্তত ১২টি ডাকাতির মামলা রয়েছে। কামালের বিরুদ্ধেও রয়েছে দুটি মামলা।
স্থানীয় সাংবাদিকদের বরাতে জানা গেছে, ফকিরপাড়ার ডাকাতির সময় বাড়িগুলোতে ঢুকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে লুটপাট চালায় দলটি। এ সময় কিছু বাসিন্দাকে মারধর করে আহত করে তারা।
চক্রটি কক্সবাজারের রামু, মহেশখালী, কুতুবদিয়া অঞ্চল থেকে চট্টগ্রামে এসে ডাকাতি করে থাকে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে নতুন করে মামলা প্রক্রিয়াধীন এবং পুরো চক্রকে ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় ডাকাতি শেষে পালানোর সময় অস্ত্রসহ চার সদস্যের একটি ডাকাত দলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি এলাকায় পিকআপ ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
গ্রেপ্তার চারজন হলেন—আবুল কাশেম ওরফে জামাই কাশেম (৫২), সাদেকুর রহমান (৩১), মো. কামাল (৩৫) এবং কেফায়েত হোসেন (২৪)। তাদের কাছ থেকে দুইটি একনলা বন্দুক, চার রাউন্ড গুলি, ধারালো অস্ত্র ও ডাকাতির মালামাল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রাসেল শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে জানান, পটিয়া উপজেলার ফকিরপাড়ায় বুধবার গভীর রাতে চারটি ঘরে ডাকাতির পর দলটি কক্সবাজারের দিকে পালিয়ে যাচ্ছিল। পটিয়া থানা পুলিশ চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের চেকপোস্টে খবর দিলে চুনতিতে বন বিভাগ কার্যালয়ের সামনে চেকপোস্ট বসিয়ে পিকআপটি আটকানো হয়।
পুলিশ তল্লাশি চালানোর সময় ডাকাত সদস্যরা পালানোর চেষ্টা করলেও চারজনকে ঘটনাস্থলেই ধরে ফেলে। তাদের মধ্যে কাশেম ‘জামাই কাশেম’ নামে পরিচিত এবং চক্রের মূলহোতা বলে জানিয়েছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন থানায় অন্তত ১২টি ডাকাতির মামলা রয়েছে। কামালের বিরুদ্ধেও রয়েছে দুটি মামলা।
স্থানীয় সাংবাদিকদের বরাতে জানা গেছে, ফকিরপাড়ার ডাকাতির সময় বাড়িগুলোতে ঢুকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে লুটপাট চালায় দলটি। এ সময় কিছু বাসিন্দাকে মারধর করে আহত করে তারা।
চক্রটি কক্সবাজারের রামু, মহেশখালী, কুতুবদিয়া অঞ্চল থেকে চট্টগ্রামে এসে ডাকাতি করে থাকে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে নতুন করে মামলা প্রক্রিয়াধীন এবং পুরো চক্রকে ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।