সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের ব্যাপক উত্থানে লেনদেন চলছে। বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দাম বেড়েছে। এদিন সকাল ১০টা ৪৬ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইতে ৪৭৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ৬৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে সাত হাজার ২৬২ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরিয়াহ সূচক ১৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ৫৮৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৩৫৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৫৪টির, কমেছে ৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির। অন্য বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। এই সময়ে সিএসইতে আট কোটি ৪২ লাখ ৮৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনও। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনও বেড়েছে। অন্য বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে।
ডিএসইতে দুই হাজার ১৬৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে আগের দিন থেকে ৫৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল দুই হাজার ১০৪ কোটি ৭২ লাখ টাকার। ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে সাত হাজার ২২৮ পয়েন্টে।
অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই ৩০ সূচক ২৫ পয়েন্ট বেড়েছে এবং ডিএসইএস বা শরিয়াহ সূচক আট পয়েন্ট বেড়েছে। ডিএসইতে মোট ৩৬৫টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৭টির, দর কমেছে ২০৮টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির।
অন্য বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। সিএসই সার্বিক সূচক ১৩০ পয়েন্ট বেড়ে ২১ হাজার ১৩২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮৪ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার।
অন্যদিকে, দর বাড়ার শীর্ষে ফরচুন সুজ। টপটেন গেইনার বা দর বাড়ার শীর্ষে রয়েছে ফরচুন সুজ লিমিটেড। শেয়ারটির দর বেড়েছে ছয় টাকা ৪০ পয়সা বা ৯.১৬ শতাংশ। এদিন শেয়ারটি সর্বশেষ ৭৬ টাকা ৩০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটি এক হাজার ৬৬৯ বারে ১৭ লাখ ৬৮ হাজার ৪২টি শেয়ার লেনদেন করে। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে শমরিতা হসপিটাল লিমিটেড। কোম্পানিটির দর বেড়েছে আট টাকা ৬০ পয়সা বা ৯.১১ শতাংশ। এদিন কোম্পানিটি সর্বশেষ ১০৩ টাকা দরে লেনদেন হয়। গেইনারের তৃতীয় স্থানে রয়েছে আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। কোম্পানিটির দর পাঁচ টাকা ২০ পয়সা বা ৯.১১ শতাংশ বেড়েছে। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার সর্বশেষ ৬২ টাকা ৩০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। গেইনার তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে, খুলনা পাওয়ার, সিভিও পেট্রো কেমিক্যাল, ইবনে সিনা, বাটা সু, মুন্নু সিরামিকস, আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং ও বেক্সিমকো লিমিটেড।
নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে দুই কোম্পানি। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি সমাপ্ত হিসাব বছরের নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। কোম্পানিগুলো হচ্ছে, এমবি ফার্মা ও নর্দার্ণ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। সূত্র জানায়, কোম্পনিগুলো নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। উল্লেখ্য, ৩০ জুন, ২০২১ সমাপ্ত হিসাব বছরে এমবি ফার্মা ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আর ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ সমাপ্ত হিসাব বছরে নর্দার্ণ ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের ব্যাপক উত্থানে লেনদেন চলছে। বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দাম বেড়েছে। এদিন সকাল ১০টা ৪৬ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইতে ৪৭৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ৬৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে সাত হাজার ২৬২ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরিয়াহ সূচক ১৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ৫৮৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৩৫৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৫৪টির, কমেছে ৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির। অন্য বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। এই সময়ে সিএসইতে আট কোটি ৪২ লাখ ৮৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনও। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনও বেড়েছে। অন্য বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে।
ডিএসইতে দুই হাজার ১৬৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে আগের দিন থেকে ৫৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল দুই হাজার ১০৪ কোটি ৭২ লাখ টাকার। ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে সাত হাজার ২২৮ পয়েন্টে।
অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই ৩০ সূচক ২৫ পয়েন্ট বেড়েছে এবং ডিএসইএস বা শরিয়াহ সূচক আট পয়েন্ট বেড়েছে। ডিএসইতে মোট ৩৬৫টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৭টির, দর কমেছে ২০৮টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির।
অন্য বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। সিএসই সার্বিক সূচক ১৩০ পয়েন্ট বেড়ে ২১ হাজার ১৩২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৮৪ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার।
অন্যদিকে, দর বাড়ার শীর্ষে ফরচুন সুজ। টপটেন গেইনার বা দর বাড়ার শীর্ষে রয়েছে ফরচুন সুজ লিমিটেড। শেয়ারটির দর বেড়েছে ছয় টাকা ৪০ পয়সা বা ৯.১৬ শতাংশ। এদিন শেয়ারটি সর্বশেষ ৭৬ টাকা ৩০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটি এক হাজার ৬৬৯ বারে ১৭ লাখ ৬৮ হাজার ৪২টি শেয়ার লেনদেন করে। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে শমরিতা হসপিটাল লিমিটেড। কোম্পানিটির দর বেড়েছে আট টাকা ৬০ পয়সা বা ৯.১১ শতাংশ। এদিন কোম্পানিটি সর্বশেষ ১০৩ টাকা দরে লেনদেন হয়। গেইনারের তৃতীয় স্থানে রয়েছে আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। কোম্পানিটির দর পাঁচ টাকা ২০ পয়সা বা ৯.১১ শতাংশ বেড়েছে। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার সর্বশেষ ৬২ টাকা ৩০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। গেইনার তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে, খুলনা পাওয়ার, সিভিও পেট্রো কেমিক্যাল, ইবনে সিনা, বাটা সু, মুন্নু সিরামিকস, আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং ও বেক্সিমকো লিমিটেড।
নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে দুই কোম্পানি। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি সমাপ্ত হিসাব বছরের নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। কোম্পানিগুলো হচ্ছে, এমবি ফার্মা ও নর্দার্ণ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। সূত্র জানায়, কোম্পনিগুলো নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। উল্লেখ্য, ৩০ জুন, ২০২১ সমাপ্ত হিসাব বছরে এমবি ফার্মা ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আর ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ সমাপ্ত হিসাব বছরে নর্দার্ণ ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।