আগামীকাল ১৭ অক্টোবর রবিবার থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষা কার্যক্রম সশরীরে শুরু হচ্ছে। এর মাধ্যমে দীর্ঘ দেড় বছরের অচলায়তন ভেঙ্গে পুরোদমে শুরু হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক সকল কার্যক্রম ।
গত (৭ অক্টোবর) বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের এক বৈঠকে সশরীরে ক্লাসে ফেরার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
করোনাভাইরাসের এক ডোজ টিকা নেওয়ার শর্তে আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে সব বর্ষের শিক্ষার্থীদের সশরীরে পাঠদান শুরু হবে। কোনো বিভাগে সশরীরে ক্লাস নেয়া সম্ভব না হলে বা তারা কোনো সমস্যা দেখলে অনলাইনে ক্লাস নেবে। তবে আগামী আজ ১৬ অক্টোবরের মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে টিকা নিতে হবে। যেসব বিভাগে শিক্ষার্থী বেশি তাদের কয়েক শিফটে ক্লাস নিতে হবে, যেন স্বাস্থ্যবিধি এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকে।
এছাড়া চলমান পরীক্ষাগুলো যেভাবে শুরু হয়েছে সেভাবেই শেষ করতে হবে। অনলাইনে শুরু হওয়া পরীক্ষাগুলো অনলাইনে এবং অফলাইনে শুরু হওয়া পরীক্ষাগুলো অফলাইনে হবে। এছাড়া যেসব বিভাগে বা ব্যাচে শতভাগ শিক্ষার্থী অন্তত এক ডোজ টিকা নেননি সে বিভাগের শিক্ষক চাইলে উনার নির্ধারিত কোর্সের শতকরা ৪০ ভাগ অনলাইনে নিতে পারবেন। বাকি ৬০ ভাগ সরাসরি নেবেন।
এর আগে গত ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার ও বিভাগীয় সেমিনারগুলো অনার্স চতুর্থ বর্ষ এবং মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়। অনার্স চতুর্থ বর্ষ ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের জন্য ৫ অক্টোবর থেকে এবং সকল বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য ১০ অক্টোবর থেকে পর্যায়ক্রমে আবাসিক হলগুলোও খুলে দেওয়া হয়। ১০ তারিখ থেকে সকল বর্ষের শিক্ষার্থী হলে উঠার কথা থাকলেও আগে থেকেই শিক্ষার্থীরা হলে উঠতে শুরু করে।
শনিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২১
আগামীকাল ১৭ অক্টোবর রবিবার থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষা কার্যক্রম সশরীরে শুরু হচ্ছে। এর মাধ্যমে দীর্ঘ দেড় বছরের অচলায়তন ভেঙ্গে পুরোদমে শুরু হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক সকল কার্যক্রম ।
গত (৭ অক্টোবর) বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের এক বৈঠকে সশরীরে ক্লাসে ফেরার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
করোনাভাইরাসের এক ডোজ টিকা নেওয়ার শর্তে আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে সব বর্ষের শিক্ষার্থীদের সশরীরে পাঠদান শুরু হবে। কোনো বিভাগে সশরীরে ক্লাস নেয়া সম্ভব না হলে বা তারা কোনো সমস্যা দেখলে অনলাইনে ক্লাস নেবে। তবে আগামী আজ ১৬ অক্টোবরের মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে টিকা নিতে হবে। যেসব বিভাগে শিক্ষার্থী বেশি তাদের কয়েক শিফটে ক্লাস নিতে হবে, যেন স্বাস্থ্যবিধি এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকে।
এছাড়া চলমান পরীক্ষাগুলো যেভাবে শুরু হয়েছে সেভাবেই শেষ করতে হবে। অনলাইনে শুরু হওয়া পরীক্ষাগুলো অনলাইনে এবং অফলাইনে শুরু হওয়া পরীক্ষাগুলো অফলাইনে হবে। এছাড়া যেসব বিভাগে বা ব্যাচে শতভাগ শিক্ষার্থী অন্তত এক ডোজ টিকা নেননি সে বিভাগের শিক্ষক চাইলে উনার নির্ধারিত কোর্সের শতকরা ৪০ ভাগ অনলাইনে নিতে পারবেন। বাকি ৬০ ভাগ সরাসরি নেবেন।
এর আগে গত ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার ও বিভাগীয় সেমিনারগুলো অনার্স চতুর্থ বর্ষ এবং মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়। অনার্স চতুর্থ বর্ষ ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের জন্য ৫ অক্টোবর থেকে এবং সকল বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য ১০ অক্টোবর থেকে পর্যায়ক্রমে আবাসিক হলগুলোও খুলে দেওয়া হয়। ১০ তারিখ থেকে সকল বর্ষের শিক্ষার্থী হলে উঠার কথা থাকলেও আগে থেকেই শিক্ষার্থীরা হলে উঠতে শুরু করে।