যুক্তরাষ্ট্রকে ১০ উইকেটে হারিয়ে প্রথম দল হিসেবে টি-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। এই জয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে সেমির টিকিট পায় ইংলিশরা।
গত শনিবার রাতে বার্বাডোজে সুপার এইটে নিজেদের শেষ ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করতে নামে ইংল্যান্ড। দুই পেসার ক্রিস জর্ডান-স্যাম কারান ও স্পিনার আদিল রশিদের বোলিং তোপে ১৮ দশমিক ৫ ওভারে ১১৫ রানে অলআউট হয় যুক্তরাষ্ট্র।
জর্ডানের হ্যাটট্রিকের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সংগ্রহ ছিল ১৮ ওভারে ৫ উইকেটে ১১৫ রান। যুক্তরাষ্ট্রের ইনিংসে ১৯তম ওভারে হ্যাটট্রিকসহ ৪ উইকেট নেন জর্ডান। তাতে শূন্য রানে ৫ উইকেট হারায় যুক্তরাষ্ট্র। ইনিংসে ৪ ওভারে ১০ রানে ৪ উইকেট নেন জর্ডান। ইংল্যান্ডের প্রথম বোলার হিসেবে বিশ্বকাপ ও আন্তর্জাতিক টি-২০’তে হ্যাটট্রিক করেন জর্ডান। জর্ডানের জন্ম ও বেড়ে ওঠা বারবাডোজে। চলতি টি-২০ বিশ্বকাপে তৃতীয় হ্যাটট্রিক এটি। প্রথম দুটিই অস্ট্রেলিয়ার প্যাট কামিন্স করেন পরপর দুই ম্যাচে।
বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে হ্যাটট্রিকের নবম ঘটনা এটি। কামিন্স ছাড়া দুটি হ্যাটট্রিক নেই আর কারও।
টি-২০ বিশ্বকাপে এক ওভারে চার উইকেট নেয়া দ্বিতীয় বোলার হিসেবে রেকর্ড বইয়ে নাম তুলেছেন জর্ডান। এর আগে প্রথম বোলার হিসেবে ২০২১ সালের বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে এক ওভারে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন আয়ারল্যান্ডের কার্টিস ক্যাম্ফার। এই সংস্করণে একই স্কোরে ৫ উইকেট হারানোর তৃতীয় ঘটনা এটি। ২০১০ সালের বিশ্বকাপে সেন্ট লুসিয়ায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ৫ উইকেটে ১৯১ থেকে ওই স্কোরেই অল আউট হয় অস্ট্রেলিয়া। ২০২২ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে ১ উইকেটে ৮ থেকে মালির স্কোর হয়ে হয়ে যায় ৬ উইকেটে ৮।
গত শনিবার জয়ের জন্য ১১৬ রানের টার্গেট পায় ইংল্যান্ড। কিন্তু সেমিফাইনাল নিশ্চিত করতে ১১৬ রানের টার্গেট ১৮ দশমিক ৪ ওভারেই স্পর্শ করতে হবে ইংলিশদের। এমন সমীকরণে ব্যাটিংয়ে নেমে ঝড় তুলেন অধিনায়ক জশ বাটলার। ৬ চার ও ৭ ছক্কায় ৩৮ বলে ২১৮ স্ট্রাইক রেটে অপরাজিত ৮৩ রান করেন তিনি। এরফলে ৯ দশমিক ৪ ওভারে বিনা উইকেটে টার্গেট স্পর্শ করে সেমিতে উঠে ইংল্যান্ড। বাটলারের সঙ্গে ইনিংস শুরু করা ফিল সল্ট ২১ বলে ২৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। ৪ ওভারে ১৩ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন টি-২০’র এক নম্বর বোলার আদিল রশিদ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর :
যুক্তরাষ্ট্র ১৮.৫ ওভারে ১১৫/১০ (নীতিশ ৩০, এন্ডারসন ২৯, জর্ডান ৪/১০, কারান ২/২৩, রশিদ ২/১৩)। ইংল্যান্ড ৯.৪ ওভারে ১১৭/০ (বাটলার ৮৩*, সল্ট ২৫*)।
ম্যাচ সেরা : আদিল রশিদ।
মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রকে ১০ উইকেটে হারিয়ে প্রথম দল হিসেবে টি-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। এই জয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে সেমির টিকিট পায় ইংলিশরা।
গত শনিবার রাতে বার্বাডোজে সুপার এইটে নিজেদের শেষ ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করতে নামে ইংল্যান্ড। দুই পেসার ক্রিস জর্ডান-স্যাম কারান ও স্পিনার আদিল রশিদের বোলিং তোপে ১৮ দশমিক ৫ ওভারে ১১৫ রানে অলআউট হয় যুক্তরাষ্ট্র।
জর্ডানের হ্যাটট্রিকের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সংগ্রহ ছিল ১৮ ওভারে ৫ উইকেটে ১১৫ রান। যুক্তরাষ্ট্রের ইনিংসে ১৯তম ওভারে হ্যাটট্রিকসহ ৪ উইকেট নেন জর্ডান। তাতে শূন্য রানে ৫ উইকেট হারায় যুক্তরাষ্ট্র। ইনিংসে ৪ ওভারে ১০ রানে ৪ উইকেট নেন জর্ডান। ইংল্যান্ডের প্রথম বোলার হিসেবে বিশ্বকাপ ও আন্তর্জাতিক টি-২০’তে হ্যাটট্রিক করেন জর্ডান। জর্ডানের জন্ম ও বেড়ে ওঠা বারবাডোজে। চলতি টি-২০ বিশ্বকাপে তৃতীয় হ্যাটট্রিক এটি। প্রথম দুটিই অস্ট্রেলিয়ার প্যাট কামিন্স করেন পরপর দুই ম্যাচে।
বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে হ্যাটট্রিকের নবম ঘটনা এটি। কামিন্স ছাড়া দুটি হ্যাটট্রিক নেই আর কারও।
টি-২০ বিশ্বকাপে এক ওভারে চার উইকেট নেয়া দ্বিতীয় বোলার হিসেবে রেকর্ড বইয়ে নাম তুলেছেন জর্ডান। এর আগে প্রথম বোলার হিসেবে ২০২১ সালের বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে এক ওভারে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন আয়ারল্যান্ডের কার্টিস ক্যাম্ফার। এই সংস্করণে একই স্কোরে ৫ উইকেট হারানোর তৃতীয় ঘটনা এটি। ২০১০ সালের বিশ্বকাপে সেন্ট লুসিয়ায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ৫ উইকেটে ১৯১ থেকে ওই স্কোরেই অল আউট হয় অস্ট্রেলিয়া। ২০২২ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে ১ উইকেটে ৮ থেকে মালির স্কোর হয়ে হয়ে যায় ৬ উইকেটে ৮।
গত শনিবার জয়ের জন্য ১১৬ রানের টার্গেট পায় ইংল্যান্ড। কিন্তু সেমিফাইনাল নিশ্চিত করতে ১১৬ রানের টার্গেট ১৮ দশমিক ৪ ওভারেই স্পর্শ করতে হবে ইংলিশদের। এমন সমীকরণে ব্যাটিংয়ে নেমে ঝড় তুলেন অধিনায়ক জশ বাটলার। ৬ চার ও ৭ ছক্কায় ৩৮ বলে ২১৮ স্ট্রাইক রেটে অপরাজিত ৮৩ রান করেন তিনি। এরফলে ৯ দশমিক ৪ ওভারে বিনা উইকেটে টার্গেট স্পর্শ করে সেমিতে উঠে ইংল্যান্ড। বাটলারের সঙ্গে ইনিংস শুরু করা ফিল সল্ট ২১ বলে ২৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। ৪ ওভারে ১৩ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন টি-২০’র এক নম্বর বোলার আদিল রশিদ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর :
যুক্তরাষ্ট্র ১৮.৫ ওভারে ১১৫/১০ (নীতিশ ৩০, এন্ডারসন ২৯, জর্ডান ৪/১০, কারান ২/২৩, রশিদ ২/১৩)। ইংল্যান্ড ৯.৪ ওভারে ১১৭/০ (বাটলার ৮৩*, সল্ট ২৫*)।
ম্যাচ সেরা : আদিল রশিদ।