ইউরো ২০২০
স্লোভাকিয়াকে ৫-০ গোলের বড় ব্যবধানে পরাজিত করে স্পেন ইউরো ২০২০ এর নক আউট পর্বে উঠেছে। স্পেন এ ম্যাচে জয়ী হওয়ায় গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচ থেকে তাদের সংগ্রহ ৫ পয়েন্ট। গ্রুপ রানার্সআপ হয়েছে তারা। সুইডেন তিন ম্যাচ থেকে ৭ পয়েন্ট নিয়ে হয়েছে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন। স্পেনের হয়ে একটি করে গোল করেন আইমারিক লাপোর্তে, পাবলো সারাব্রিয়া ও ফেরান টোরেস। বাকি দুটি গোল ছিল আতঘাতি। ম্যাচের আগে দ্বিতীয় স্থানে থাকা স্লোভাকিয়া এ হারে চলে যায় তৃতীয় স্থানে। হারটি বড় ব্যবধানে হওয়ায় তাদের তৃতীয় সেরা দল হয়ে নক আউট পর্বে খেলার আশাও শেষ হয়ে যায়।
গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয়ার শঙ্কা মাথায় নিয়ে খেলতে নামে স্পেন। প্রথম দুই ম্যাচ থেকে মাত্র দুই পয়েন্ট পাওয়ায় তারা বেশ চাপের মধ্যেই ছিল। তাই স্লোভাকিয়ার বিপক্ষে শেষ ম্যাচে শুরু থেকেই আক্রমনাত্মক খেলতে থাকে লুইস এনরিকের শীষ্যরা। গ্রুপের অপর ম্যাচে শুরুর দিকেই পোল্যান্ডের বিপক্ষে এগিয়ে যাওয়ায় স্পেনের কিছুটা সুবিধাই হয়। খেলার দশ মিনিটের মাথায়ই তারা পেনাল্টি আদায় করে নেয় স্পেন। কোকেকে রোমান্ডা ফাউল করায় রেফারি ভিএআর দেখে পেনাল্টির বাশি বাজান। কিন্তু আলভারো মোরাতা গোলের সুবর্ন সুযোগটি কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন। তার নেয়া পেনাল্টি শট ফিরিয়ে দেন গোলরক্ষক মার্টিন ডুব্রাভকা। পেনাল্টি বাচিয়ে নায়ক বনে যাওয়া গোলরক্ষক ৩০ মিনিটের মাথায় আত্মঘাতি গোল করে খলনায়কে পরিনত হন। সারাব্রিয়ার দূর পাল্লার শট ক্রসবারে লেগে উপরে উঠে গেলে গোলরক্ষক ডুব্রাভকা ক্রসবারের উপর দিয়ে বাইরে পাঠাতে গিয়ে নিজের জালেই ঠেলে দেন। বিরতির আগেই স্পেন লিড দ্বিগুন করে। ইনজুরি টাইমে কর্নার কিকে মাথা লাগিয়ে স্পেনের দ্বিতীয় গোলটি করেন আইমারিক লাপোর্তে। স্পেনের হয়ে এটাই তার প্রথম আন্তর্জাতিক গোল। দ্বিতীয়ার্ধেও স্পেনের প্রাধান্য বজায় থাকে এবং ৫৭ মিনিটে পাওলো সারাব্রিয়া দলের পক্ষে তৃতীয় গোলটি করেন। এ গোলের পর আর স্পেনের জয় নিয়ে কোন সংশয় ছিল না। ৬৭ মিনিটে স্পেনের হয়ে গোলের হালি পূর্ন করেন ফেরান টোরেস। ৭২ মিনিটে স্লোভাকিয়ার জুরাজ কুচকা করেন ম্যাচের দ্বিতীয় আত্মঘাতি গোল। পাও টোরেসের প্রচেষ্টা রুখতে গিয়ে তিনি নিজেদের জালেই বল জড়ান। ফলে বড় ব্যবধানেই জয়ী হয় স্পেন।
গ্রুপের অন্য ম্যাচে সুইডেন ৩-২ গোলে পোল্যান্ডকে পরাজিত করে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। পোল্যান্ড এক পর্যায়ে ২-০ গোলে পিছিয়ে পড়ার পর ২-২ গোলে সমতা ফিরিয়েছিল। কিন্তু ইনজুরি টাইমে সুইডেন তৃতীয় গোল করে ম্যাচ জিতে নেয়।
ইউরো ২০২০
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুন ২০২১
স্লোভাকিয়াকে ৫-০ গোলের বড় ব্যবধানে পরাজিত করে স্পেন ইউরো ২০২০ এর নক আউট পর্বে উঠেছে। স্পেন এ ম্যাচে জয়ী হওয়ায় গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচ থেকে তাদের সংগ্রহ ৫ পয়েন্ট। গ্রুপ রানার্সআপ হয়েছে তারা। সুইডেন তিন ম্যাচ থেকে ৭ পয়েন্ট নিয়ে হয়েছে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন। স্পেনের হয়ে একটি করে গোল করেন আইমারিক লাপোর্তে, পাবলো সারাব্রিয়া ও ফেরান টোরেস। বাকি দুটি গোল ছিল আতঘাতি। ম্যাচের আগে দ্বিতীয় স্থানে থাকা স্লোভাকিয়া এ হারে চলে যায় তৃতীয় স্থানে। হারটি বড় ব্যবধানে হওয়ায় তাদের তৃতীয় সেরা দল হয়ে নক আউট পর্বে খেলার আশাও শেষ হয়ে যায়।
গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয়ার শঙ্কা মাথায় নিয়ে খেলতে নামে স্পেন। প্রথম দুই ম্যাচ থেকে মাত্র দুই পয়েন্ট পাওয়ায় তারা বেশ চাপের মধ্যেই ছিল। তাই স্লোভাকিয়ার বিপক্ষে শেষ ম্যাচে শুরু থেকেই আক্রমনাত্মক খেলতে থাকে লুইস এনরিকের শীষ্যরা। গ্রুপের অপর ম্যাচে শুরুর দিকেই পোল্যান্ডের বিপক্ষে এগিয়ে যাওয়ায় স্পেনের কিছুটা সুবিধাই হয়। খেলার দশ মিনিটের মাথায়ই তারা পেনাল্টি আদায় করে নেয় স্পেন। কোকেকে রোমান্ডা ফাউল করায় রেফারি ভিএআর দেখে পেনাল্টির বাশি বাজান। কিন্তু আলভারো মোরাতা গোলের সুবর্ন সুযোগটি কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন। তার নেয়া পেনাল্টি শট ফিরিয়ে দেন গোলরক্ষক মার্টিন ডুব্রাভকা। পেনাল্টি বাচিয়ে নায়ক বনে যাওয়া গোলরক্ষক ৩০ মিনিটের মাথায় আত্মঘাতি গোল করে খলনায়কে পরিনত হন। সারাব্রিয়ার দূর পাল্লার শট ক্রসবারে লেগে উপরে উঠে গেলে গোলরক্ষক ডুব্রাভকা ক্রসবারের উপর দিয়ে বাইরে পাঠাতে গিয়ে নিজের জালেই ঠেলে দেন। বিরতির আগেই স্পেন লিড দ্বিগুন করে। ইনজুরি টাইমে কর্নার কিকে মাথা লাগিয়ে স্পেনের দ্বিতীয় গোলটি করেন আইমারিক লাপোর্তে। স্পেনের হয়ে এটাই তার প্রথম আন্তর্জাতিক গোল। দ্বিতীয়ার্ধেও স্পেনের প্রাধান্য বজায় থাকে এবং ৫৭ মিনিটে পাওলো সারাব্রিয়া দলের পক্ষে তৃতীয় গোলটি করেন। এ গোলের পর আর স্পেনের জয় নিয়ে কোন সংশয় ছিল না। ৬৭ মিনিটে স্পেনের হয়ে গোলের হালি পূর্ন করেন ফেরান টোরেস। ৭২ মিনিটে স্লোভাকিয়ার জুরাজ কুচকা করেন ম্যাচের দ্বিতীয় আত্মঘাতি গোল। পাও টোরেসের প্রচেষ্টা রুখতে গিয়ে তিনি নিজেদের জালেই বল জড়ান। ফলে বড় ব্যবধানেই জয়ী হয় স্পেন।
গ্রুপের অন্য ম্যাচে সুইডেন ৩-২ গোলে পোল্যান্ডকে পরাজিত করে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। পোল্যান্ড এক পর্যায়ে ২-০ গোলে পিছিয়ে পড়ার পর ২-২ গোলে সমতা ফিরিয়েছিল। কিন্তু ইনজুরি টাইমে সুইডেন তৃতীয় গোল করে ম্যাচ জিতে নেয়।