টি-২০ বিশ্বকাপ দরজায় কড়া নাড়ছে। টি-২০’র মহাযজ্ঞে ডাক পাওয়া ক্রিকেটাররা রয়েছেন বিশ্রামে। কিছুদিন পরই শুরু হবে তাদের ঐচ্ছিক অনুশীলন। মিরপুর স্টেডিয়াম, একাডেমি মাঠ এখন ফাঁকা। সুযোগটি কাজে লাগিয়ে ব্যক্তিগত অনুশীলনে আছেন ইমরুল, রবিউলরা। তাদের সঙ্গে আজ যোগ দিয়েছেন নাসির হোসেন। নানা কারণে নাসির দলের বাইরে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে হয়তো এবারের বিশ্বকাপও খেলতে পারতেন তিনি। কিন্তু জাতীয় দল থেকে নাসির অজুত-নিযুত দূরত্বে। দল থেকে দূরে থাকলেও মনটা পরে রয়েছে বাংলাদেশের ড্রেসিংরুমে। বিশ্বকাপে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হোক, এমনটাই তার চাওয়া। ব্যক্তিগত অনুশীলন শেষে বুধবার নাসির বলেন,‘আমি তো চাইব বাংলাদেশ বিশ্বকাপ জিতুক। এটা নির্ভর করে অনেক কিছুর ওপরে। খেলা হচ্ছে ১২০ বলের। ঐ ১২০ বল যারা ভালো খেলবে, ঐ দিনটা যাদের ভালো থাকবে, তারাই ফল করবে। বাংলাদেশ যদি বিশ্বকাপ জেতে, আমার মনে হয় না এটা অসম্ভব কিছু। টি-২০ এমন একটা খেলা, যেখানে বড় দল আর ছোট দলের দূরত্ব অনেক কম থাকে। আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশ যদি ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং ভালো করে, ভুল কম করে, তাহলে জেতার সুযোগ অনেক বেশি।’
দলে ফেরার জন্য ব্যাটিং-বোলিংয়ের পাশাপাশি ফিটনেসে উন্নতির চেষ্টায় আছেন স্পিন অলরাউন্ডার। তার বিশ্বাস, একদিন তাকে দেখা যাবে লাল-সবুজের জার্সিতে। নাসির বলেছেন,‘ফেরার জন্য আসলে অবশ্যই অনুশীলনের কোন বিকল্প নাই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে ফিটনেসের ওপর বেশি কাজ করছি। যেহেতু করোনার জন্য আমরা (অনুশীলনের জন্য) উইকেট ওভাবে পাচ্ছি না। আমার বিশ্বাস, আমরা এখন উইকেট পাব। অবশ্যই ব্যাটিং-বোলিং দুইটাই হবে। যতদিন ক্রিকেট খেলব আমি চেষ্টা করব জাতীয় দলে ফিরে আসতে। আমার মনে হয়, এটাই সব খেলোয়াড়ের স্বপ্ন। আমারও স্বপ্ন আবার যেন জাতীয় দলে ফিরে আসতে পারি।’
বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
টি-২০ বিশ্বকাপ দরজায় কড়া নাড়ছে। টি-২০’র মহাযজ্ঞে ডাক পাওয়া ক্রিকেটাররা রয়েছেন বিশ্রামে। কিছুদিন পরই শুরু হবে তাদের ঐচ্ছিক অনুশীলন। মিরপুর স্টেডিয়াম, একাডেমি মাঠ এখন ফাঁকা। সুযোগটি কাজে লাগিয়ে ব্যক্তিগত অনুশীলনে আছেন ইমরুল, রবিউলরা। তাদের সঙ্গে আজ যোগ দিয়েছেন নাসির হোসেন। নানা কারণে নাসির দলের বাইরে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে হয়তো এবারের বিশ্বকাপও খেলতে পারতেন তিনি। কিন্তু জাতীয় দল থেকে নাসির অজুত-নিযুত দূরত্বে। দল থেকে দূরে থাকলেও মনটা পরে রয়েছে বাংলাদেশের ড্রেসিংরুমে। বিশ্বকাপে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হোক, এমনটাই তার চাওয়া। ব্যক্তিগত অনুশীলন শেষে বুধবার নাসির বলেন,‘আমি তো চাইব বাংলাদেশ বিশ্বকাপ জিতুক। এটা নির্ভর করে অনেক কিছুর ওপরে। খেলা হচ্ছে ১২০ বলের। ঐ ১২০ বল যারা ভালো খেলবে, ঐ দিনটা যাদের ভালো থাকবে, তারাই ফল করবে। বাংলাদেশ যদি বিশ্বকাপ জেতে, আমার মনে হয় না এটা অসম্ভব কিছু। টি-২০ এমন একটা খেলা, যেখানে বড় দল আর ছোট দলের দূরত্ব অনেক কম থাকে। আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশ যদি ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং ভালো করে, ভুল কম করে, তাহলে জেতার সুযোগ অনেক বেশি।’
দলে ফেরার জন্য ব্যাটিং-বোলিংয়ের পাশাপাশি ফিটনেসে উন্নতির চেষ্টায় আছেন স্পিন অলরাউন্ডার। তার বিশ্বাস, একদিন তাকে দেখা যাবে লাল-সবুজের জার্সিতে। নাসির বলেছেন,‘ফেরার জন্য আসলে অবশ্যই অনুশীলনের কোন বিকল্প নাই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে ফিটনেসের ওপর বেশি কাজ করছি। যেহেতু করোনার জন্য আমরা (অনুশীলনের জন্য) উইকেট ওভাবে পাচ্ছি না। আমার বিশ্বাস, আমরা এখন উইকেট পাব। অবশ্যই ব্যাটিং-বোলিং দুইটাই হবে। যতদিন ক্রিকেট খেলব আমি চেষ্টা করব জাতীয় দলে ফিরে আসতে। আমার মনে হয়, এটাই সব খেলোয়াড়ের স্বপ্ন। আমারও স্বপ্ন আবার যেন জাতীয় দলে ফিরে আসতে পারি।’