নিজেকে সুপারফিট করে
ইনজুরির কারণে জাতীয় দলের হয়ে চলতি বছর খেলতেই পারেননি আল আমিন হোসেন। বাংলাদেশ দলের হয়ে না খেলতে পারাটা ভীষণভাবে পোড়ায় ডানহাতি এই পেসারকে। তবে ক্রিকেটে ফিরতে মরিয়া তিনি। আগামী মাসে শুরু হতে যাওয়া জাতীয় ক্রিকেট লিগ দিয়ে আবারও ক্রিকেটে ফিরতে চান ৩১ বছর বয়সী এই পেসার। টি-২০তে জাতীয় দলের অন্যতম হাতিয়ার আল আমিন। পরিসংখ্যান সবসময়ই কথা বলবে ডেথ ওভারে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা এই পেসারের পক্ষে। ৩১টি টি-২০ ম্যাচে বাংলাদেশের হয়ে ৪৩ টি উইকেট নিয়েছেন আল আমিন। গুরুত্বপূর্ণ সময় উইকেট এনে দিয়েছেন দলকে।
বাংলাদেশের হয়ে টি-২০তে খেললেও টেস্ট ও ওয়ানডেতে অনিয়মিত আল আমিন। তবে ইনজুরির কারণে গত জুনে জিম্বাবুয়ে সফরে যেতে পারেননি তিনি। এমনকি ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের মাটিতেও খেলা হয়নি আল আমিনের। জাতীয় না থাকার কষ্ট প্রসঙ্গে আল আমিন বলেন, ‘এটা তো অবশ্যই পোড়ায়। টি-২০ হলেই আগে প্রথম পছন্দ ছিলাম। সেক্ষেত্রে এখন যে কোন কারণে দলের সঙ্গে নেই। চেষ্টা করছি, ওগুলো চিন্তা না করে সামনে কীভাবে এগিয়ে নেয়া যায়, নিজেকে আরও সুপারফিট করে বা বোলিংয়ের বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি বোলিংয়ে ইয়র্কার, সেøায়ার বা বাউন্সার যেগুলো দিয়ে ব্যাটসম্যানকে পরাস্ত করা যায়, সে জিনিসগুলো নিয়েই বেশি বেশি কাজ করছি।’
আপাতত বড় কয়েকটি সিরিজ মিস করলেও মানসিকভাবে পিছু হটছেন না আল আমিন। আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে মাঠে গড়াচ্ছে জাতীয় ক্রিকেট লীগ (এনসিএল)। ফিটনেসের উন্নতি করে জাতীয় ক্রিকেট লীগের মাধ্যমে খেলায় ফিরতে চান তিনি। আল আমিন বলেন, ‘এখন প্রধান লক্ষ্য, যেহেতু ৪-৫ মাস ক্রিকেটের বাইরে ছিলাম। আমাদের সামনে ন্যাশনাল লীগের খেলা আছে। ফিটনেস টেস্ট আছে বা ফিটনেসটা আরও কীভাবে ভালো করে জাতীয় লীগ দিয়ে কামব্যাক করা যায়, সেই চেষ্টা করছি। বাংলাদেশ দলে খেলা সব সময় চ্যালেঞ্জিং, যে সময় আমরা খেলছি তখন চ্যালেঞ্জিং ছিল।’
নিজেকে সুপারফিট করে
বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
ইনজুরির কারণে জাতীয় দলের হয়ে চলতি বছর খেলতেই পারেননি আল আমিন হোসেন। বাংলাদেশ দলের হয়ে না খেলতে পারাটা ভীষণভাবে পোড়ায় ডানহাতি এই পেসারকে। তবে ক্রিকেটে ফিরতে মরিয়া তিনি। আগামী মাসে শুরু হতে যাওয়া জাতীয় ক্রিকেট লিগ দিয়ে আবারও ক্রিকেটে ফিরতে চান ৩১ বছর বয়সী এই পেসার। টি-২০তে জাতীয় দলের অন্যতম হাতিয়ার আল আমিন। পরিসংখ্যান সবসময়ই কথা বলবে ডেথ ওভারে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা এই পেসারের পক্ষে। ৩১টি টি-২০ ম্যাচে বাংলাদেশের হয়ে ৪৩ টি উইকেট নিয়েছেন আল আমিন। গুরুত্বপূর্ণ সময় উইকেট এনে দিয়েছেন দলকে।
বাংলাদেশের হয়ে টি-২০তে খেললেও টেস্ট ও ওয়ানডেতে অনিয়মিত আল আমিন। তবে ইনজুরির কারণে গত জুনে জিম্বাবুয়ে সফরে যেতে পারেননি তিনি। এমনকি ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের মাটিতেও খেলা হয়নি আল আমিনের। জাতীয় না থাকার কষ্ট প্রসঙ্গে আল আমিন বলেন, ‘এটা তো অবশ্যই পোড়ায়। টি-২০ হলেই আগে প্রথম পছন্দ ছিলাম। সেক্ষেত্রে এখন যে কোন কারণে দলের সঙ্গে নেই। চেষ্টা করছি, ওগুলো চিন্তা না করে সামনে কীভাবে এগিয়ে নেয়া যায়, নিজেকে আরও সুপারফিট করে বা বোলিংয়ের বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি বোলিংয়ে ইয়র্কার, সেøায়ার বা বাউন্সার যেগুলো দিয়ে ব্যাটসম্যানকে পরাস্ত করা যায়, সে জিনিসগুলো নিয়েই বেশি বেশি কাজ করছি।’
আপাতত বড় কয়েকটি সিরিজ মিস করলেও মানসিকভাবে পিছু হটছেন না আল আমিন। আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে মাঠে গড়াচ্ছে জাতীয় ক্রিকেট লীগ (এনসিএল)। ফিটনেসের উন্নতি করে জাতীয় ক্রিকেট লীগের মাধ্যমে খেলায় ফিরতে চান তিনি। আল আমিন বলেন, ‘এখন প্রধান লক্ষ্য, যেহেতু ৪-৫ মাস ক্রিকেটের বাইরে ছিলাম। আমাদের সামনে ন্যাশনাল লীগের খেলা আছে। ফিটনেস টেস্ট আছে বা ফিটনেসটা আরও কীভাবে ভালো করে জাতীয় লীগ দিয়ে কামব্যাক করা যায়, সেই চেষ্টা করছি। বাংলাদেশ দলে খেলা সব সময় চ্যালেঞ্জিং, যে সময় আমরা খেলছি তখন চ্যালেঞ্জিং ছিল।’