ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে রোনালদো যোগ দেয়ার পর হয়তো মাসখানেক কেটেছে। এর মধ্যেই পর্তুগিজ তারকাকে নিয়ে অসন্তুষ্ট তার সতীর্থরা। রাগের কারণ আর কিছুই নয়, রোনালদোর খাবার মেন্যু, যা ইদানীং ম্যান ইউয়ের ক্যানটিনে পাওয়া যাচ্ছে এবং বাকি ফুটবলারদের সেটাই খেতে হচ্ছে।
শরীর নিয়ে রোনালদো বরাবরই সচেতন। তেমনই কড়া নজর রয়েছে খাবারের দিকেও। প্রোটিন-জাতীয় খাবারের ওপর তিনি বিশেষ জোর দেন। তার খাবারের ধরন বাকিদের থেকে অনেকটাই আলাদা। জীবনে কোনও দিন তিনি মদ ছুঁয়ে দেখেননি। সঠিক খাবারই যে তার শক্তির অন্যতম কারণ, এ কথা রোনালদো আগে অনেকবার বলেছেন।
ম্যানচেস্টারে যোগ দেয়ার পর তিনি খাবারের মেন্যুতে অক্টোপাস এবং পর্তুগিজ খাবার ‘বালকাহু’ যোগ করতে বলেছেন। ক্লাবের অন্যতম সেরা ফুটবলারের অনুরোধে, সেই খাবার এখন ক্যানটিনে পাওয়া যাচ্ছে। রোনালদো নিজেও বাকি সতীর্থদের সেই খাবার খেতে অনুরোধ করছেন। কিন্তু অনেকেই সেই খাবার খেতে পারছেন না। বিশেষত, অক্টোপাস নিয়ে বিরোধিতা আসছে সব থেকে বেশি। বাকি ফুটবলাররা নিজের পছন্দের খাবার বদলাতে রাজি নন।
দলের এক সদস্য বলেছেন, ‘ক্রিশ্চিয়ানোর মেনুতে প্রোটিন থাকে। হ্যাম, ডিম, অক্টোপাস নিয়মিত দেখা যায়। কিন্তু বাকিরা কিছুতেই সেই খাবার মুখে তুলতে চাইছে না। রোনালদোর অনুরোধে কয়েকজন পর্তুগিজ খাবার খেয়েছিল। কিন্তু প্রচণ্ড হতাশ হয়েছে ওরা।’ সম্প্রতি এক বিখ্যাত বার্গার-বিপণীতে গিয়েছিলেন রোনালদো। সেখানেও তাকে নাকি পছন্দের হ্যাম খেতে দেখা গিয়েছে।
সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে রোনালদো যোগ দেয়ার পর হয়তো মাসখানেক কেটেছে। এর মধ্যেই পর্তুগিজ তারকাকে নিয়ে অসন্তুষ্ট তার সতীর্থরা। রাগের কারণ আর কিছুই নয়, রোনালদোর খাবার মেন্যু, যা ইদানীং ম্যান ইউয়ের ক্যানটিনে পাওয়া যাচ্ছে এবং বাকি ফুটবলারদের সেটাই খেতে হচ্ছে।
শরীর নিয়ে রোনালদো বরাবরই সচেতন। তেমনই কড়া নজর রয়েছে খাবারের দিকেও। প্রোটিন-জাতীয় খাবারের ওপর তিনি বিশেষ জোর দেন। তার খাবারের ধরন বাকিদের থেকে অনেকটাই আলাদা। জীবনে কোনও দিন তিনি মদ ছুঁয়ে দেখেননি। সঠিক খাবারই যে তার শক্তির অন্যতম কারণ, এ কথা রোনালদো আগে অনেকবার বলেছেন।
ম্যানচেস্টারে যোগ দেয়ার পর তিনি খাবারের মেন্যুতে অক্টোপাস এবং পর্তুগিজ খাবার ‘বালকাহু’ যোগ করতে বলেছেন। ক্লাবের অন্যতম সেরা ফুটবলারের অনুরোধে, সেই খাবার এখন ক্যানটিনে পাওয়া যাচ্ছে। রোনালদো নিজেও বাকি সতীর্থদের সেই খাবার খেতে অনুরোধ করছেন। কিন্তু অনেকেই সেই খাবার খেতে পারছেন না। বিশেষত, অক্টোপাস নিয়ে বিরোধিতা আসছে সব থেকে বেশি। বাকি ফুটবলাররা নিজের পছন্দের খাবার বদলাতে রাজি নন।
দলের এক সদস্য বলেছেন, ‘ক্রিশ্চিয়ানোর মেনুতে প্রোটিন থাকে। হ্যাম, ডিম, অক্টোপাস নিয়মিত দেখা যায়। কিন্তু বাকিরা কিছুতেই সেই খাবার মুখে তুলতে চাইছে না। রোনালদোর অনুরোধে কয়েকজন পর্তুগিজ খাবার খেয়েছিল। কিন্তু প্রচণ্ড হতাশ হয়েছে ওরা।’ সম্প্রতি এক বিখ্যাত বার্গার-বিপণীতে গিয়েছিলেন রোনালদো। সেখানেও তাকে নাকি পছন্দের হ্যাম খেতে দেখা গিয়েছে।