কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের দুটি পয়েন্ট দিয়ে অস্ত্রসহ আরও ৪০ জন মায়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
শনিবার (৪ মে) মধ্যরাতে সাবরাংরাংয়ের আচারবুনিয়া থেকে ১৪ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২২ জন বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেয়। পরে নাজির পাড়া থেকে আরও ৪ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় নেন।
সূত্র বলছে, শনিবার দিবাগত রাতে দুই দফায় আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবি। তারপর বাস যোগে তাদের প্রথম ১৪ জনকে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়। পরে আরও ২২ জনকেও একই স্থানে রাখা হয়। বাকী ৪ জনকে নিরস্ত্রকরণের কাজ করছে বিজিবি। তবে এ বিষয়ে বিজিবি’র পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
সর্বশেষ বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ২৮৮ জন মায়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও সেনা সদস্যেকে নানা প্রক্রিয়া শেষ করে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের দুটি পয়েন্ট দিয়ে অস্ত্রসহ আরও ৪০ জন মায়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
শনিবার (৪ মে) মধ্যরাতে সাবরাংরাংয়ের আচারবুনিয়া থেকে ১৪ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২২ জন বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেয়। পরে নাজির পাড়া থেকে আরও ৪ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় নেন।
সূত্র বলছে, শনিবার দিবাগত রাতে দুই দফায় আশ্রয় নেওয়া বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্র করে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবি। তারপর বাস যোগে তাদের প্রথম ১৪ জনকে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হয়। পরে আরও ২২ জনকেও একই স্থানে রাখা হয়। বাকী ৪ জনকে নিরস্ত্রকরণের কাজ করছে বিজিবি। তবে এ বিষয়ে বিজিবি’র পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
সর্বশেষ বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ২৮৮ জন মায়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও সেনা সদস্যেকে নানা প্রক্রিয়া শেষ করে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ।