আগের সব রেকর্ড ভেঙে চুয়াডাঙ্গা জেলায় তাপমাত্রা ৪৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে গিয়ে ঠেকেছে। দেশের চলতি মৌসুমে চুয়াডাঙ্গায় এ যাবৎ কালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গাতে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ব্যাহত হচ্ছে, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
এর কারণ হিসেবে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিন থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপদাহ অব্যাহত রয়েছে। সব সময়ই এসব এলাকায় তাপমাত্রা বেশি আসে, বহু আগে থেকেই হয়ে আসছে।
কারণ এই এলাকা ভারতের বিহার, পশ্চিমবঙ্গের পাশে। ওইসব এলাকায় ৪৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা উঠেছে সোমবার, সেটার আঁচ এসেই পড়ে এখানে। জেলার মানুষ ভ্যাপসা গরম ও তাপদাহ থেকে বাঁচতে রীতিমতো অসহনীয় কষ্ট করছে। এতে ওষ্ঠাগত হয়ে পড়েছে এখানকার সাধারণ মানুষের জনজীবন। গরমে অস্বস্তি বেড়েছে কয়েকগুণ।
বিশেষ করে দিন আনা দিন খাওয়া শ্রমজীবীরা চরম বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষ বাইরে বের হতে পারছে না। ব্যাহত হচ্ছে, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। এরআগে ২০০৫ সালে ৪৩ ডিগ্রি, ২০১৪ সালে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি ও সোমবার ২৯ এপ্রিল ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। কিন্তু সব রেকর্ড ভেঙে ৩৬ বছরের ইতিহাসে ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হলো চুয়াডাঙ্গায়।
এদিকে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস থেকে স্বস্তির খবর দিলেও এখনো প্রকৃতি সহায় হয়নি এ জেলার মানুষের উপর। আবহাওয়া অফিস বলছে এ মাসের ৫-৬ তারিখ থেকে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৈজ্ঞানিক প্রমাণ ও জলবায়ু সংক্রান্ত রেকর্ড থেকে বোঝা যায়, গত কয়েক দশক ধরেই বাংলাদেশে উষ্ণতার মাত্রা ও এর স্থায়িত্ব বাড়ছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে নদীর স্বাভাবিক গতিকে বাধা না দেয়া, উন্মুক্ত ও প্রয়োজনীয় জলাধার এবং ব্যাপকভাবে সবুজায়ন করতে হবে।
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪
আগের সব রেকর্ড ভেঙে চুয়াডাঙ্গা জেলায় তাপমাত্রা ৪৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে গিয়ে ঠেকেছে। দেশের চলতি মৌসুমে চুয়াডাঙ্গায় এ যাবৎ কালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গাতে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ব্যাহত হচ্ছে, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
এর কারণ হিসেবে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিন থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপদাহ অব্যাহত রয়েছে। সব সময়ই এসব এলাকায় তাপমাত্রা বেশি আসে, বহু আগে থেকেই হয়ে আসছে।
কারণ এই এলাকা ভারতের বিহার, পশ্চিমবঙ্গের পাশে। ওইসব এলাকায় ৪৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা উঠেছে সোমবার, সেটার আঁচ এসেই পড়ে এখানে। জেলার মানুষ ভ্যাপসা গরম ও তাপদাহ থেকে বাঁচতে রীতিমতো অসহনীয় কষ্ট করছে। এতে ওষ্ঠাগত হয়ে পড়েছে এখানকার সাধারণ মানুষের জনজীবন। গরমে অস্বস্তি বেড়েছে কয়েকগুণ।
বিশেষ করে দিন আনা দিন খাওয়া শ্রমজীবীরা চরম বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষ বাইরে বের হতে পারছে না। ব্যাহত হচ্ছে, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। এরআগে ২০০৫ সালে ৪৩ ডিগ্রি, ২০১৪ সালে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি ও সোমবার ২৯ এপ্রিল ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। কিন্তু সব রেকর্ড ভেঙে ৩৬ বছরের ইতিহাসে ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হলো চুয়াডাঙ্গায়।
এদিকে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস থেকে স্বস্তির খবর দিলেও এখনো প্রকৃতি সহায় হয়নি এ জেলার মানুষের উপর। আবহাওয়া অফিস বলছে এ মাসের ৫-৬ তারিখ থেকে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৈজ্ঞানিক প্রমাণ ও জলবায়ু সংক্রান্ত রেকর্ড থেকে বোঝা যায়, গত কয়েক দশক ধরেই বাংলাদেশে উষ্ণতার মাত্রা ও এর স্থায়িত্ব বাড়ছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে নদীর স্বাভাবিক গতিকে বাধা না দেয়া, উন্মুক্ত ও প্রয়োজনীয় জলাধার এবং ব্যাপকভাবে সবুজায়ন করতে হবে।