অপরাধীদের গ্রেফতার ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি সাধনে সিলেটে অব্যাহত রয়েছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’। গত ২৪ ঘন্টায় এই অপারেশনে সিলেটে বিভাগের আরো ৬১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘন্টায় বিভাগে গ্রেফতার হয়েছিলেন আরো ২২ জন। এ নিয়ে সিলেটে গ্রেফতারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৩ জনে।
জানা গেছে, চলমান ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ নামক অভিযানের ২ দিনেও সিলেটে কোন অবৈধ অস্ত্র ও অস্ত্রধারী গ্রেফতার হয়নি। সিলেটের বিভিন্ন স্থানে চুনোপুটিরা গ্রেফতার হলেও রাঘববোয়ালরা ধরা ছোয়ার বাইরে রয়ে গেছে। বিভিন্ন স্থানে একটি রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় রাঘববোয়ালরা নিরাপদে রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠছে। এখন পর্যন্ত ২ দিনে সিলেট বিভাগে গ্রেফতারকৃত ৮২ জনই পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন। ১ জনকে আটক করেছে র্যাব। বুধবার সকাল পর্যন্ত যৌথবাহিনীর হাতে আটকের কোন তথ্য মিলেনি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘন্টায় সিলেট মহানগর এলাকায় আরো ১০ জনকে গ্রেফতার হয়েছেন। এদের মধ্য থেকে ৯ জনকে পুলিশ ও ১ জনকে আটক করেছে র্যাব। এছাড়া গত ২৪ ঘন্টায় সিলেট জেলায় গ্রেফতার হয়েছেন ৩ জন, সুনামগঞ্জে আরো ৮ জন, হবিগঞ্জে আরো ৩ জন ও মৌলভীবাজার জেলায় আরো ৩৭ জন গ্রেফতার হয়েছেন।
জানা গেছে, আগের দিন সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সিলেট বিভাগে শুধু পুলিশ বাহিনী পরিচালিত ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ সিলেট ২২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। এরমধ্যে সিলেট মহানগর এলাকায় ৬ জন, সুনামগঞ্জ জেলায় ৬ জন, মৌলভীবাজার জেলায় ৭ জন ও হবিগঞ্জ জেলার ৩ জন ছিলেন।
জানা গেছে, গত ২৪ ঘন্টায় সিলেট মহানগর এলাকায় পুলিশের হাতে গ্রেফতারকৃতরা হলেন- সিসিকের ৩নং ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নগরীর কাজলশাহ এলাকার আব্দুল হকের ছেলে সাদমান কবির (২৯), একই ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সভাপতি ইছল মিয়ার ছেলে আব্দুর রব হাজারী (৬২), ১৪নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নগরীর ছড়ার পাড়ের আব্দুল মুকিতের ছেলে মিনহাজ ইসলাম সৌরভ (২৬), ১৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ সম্পাদক রায়নগর এলাকার মুহিবুর রহমানের ছেলে ফজলুর রহমান রনি (৩৭), বিমানবন্দর থানার পিয়ের গাওয়ের বামোদ পীরের ছেলে নাজিম উদ্দিন সবুজ (২৫), ৭নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাবেকলীগের সভাপতি পশ্চিম পীর মহল্লার মিয়াধন খানের ছেলে হাসেম খান, ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দক্ষিণ সুরমার কামালবাজারের কুড়িগ্রাম এলাকার মুক্তার আলীর ছেলে আনোয়ার হোসেন আফরোজ (৬০), ৩৫নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সদস্য মেজরটিলা জাহানপুর এলাকার আয়ান উদ্দিনের ছেলে ইয়ামিন আহমদ (২৪) এবং দক্ষিণ সুরমা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি বড়ইকান্দি এলাকার লিলু মিয়ার ছেলে জাহেদ আহাম্মদ (৪২)। এছাড়া র্যাবের অভিযানে জালালাবাদ থানার মোগলাবাজার ইউপি আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক নেছার আহমেদকে আটক করা হয়।
মৌলভীবাজার জেলায় গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- মির্জাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি করুণাময় দেব, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মালেক, তালিমপুর আওয়ামী লীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ফয়জুর রহমান, পশ্চিম জুড়ী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি রাধাকান্ত দাস, কুলাউড়া উপজেলা কৃষক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামাল আহমেদ, জুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুন নূর ও কালাপুর ইউনিয়ন নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সহসভাপতি নাসিমুর রহমান মাশরাফি। এছাড়া গ্রেফতার অন্যান্যরা আ’লীগের বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা-কর্মী।
সুনামগঞ্জে গ্রেফতারকৃতরা হলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তুষার (৩৫), শান্তিগঞ্জ উপজেলার ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মো.শাহান উদ্দিন (৩৩), সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. খোকন মিয়া (৪০), একই ইউনিয়নের সাবেক যুবলীগের আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ (৪০), মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউপির ৪নং ওয়ার্ড কমিটির শ্রমিক লীগের সভাপতি খোকন মিয়া (২১), জগন্নাথপুর পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক কামরুল হাসান তেরা মিয়া (৪০), তাহিরপুর উপজেলার দক্ষিণ শ্রীপুর ইউনিয়নের নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আকরামিন হোসেন (৪০) ও ছাতক উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি জানে আলম (২৮)।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীর সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তত্তাবধানে দেশব্যাপী চলছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’। তাই পুলিশের সাথে সমন্বয় করে সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য সংস্থাগুলো কাজ করছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপারেশনে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেন নষ্ট করতে না পারে সেই জন্য এ অপারেশন পরিচালনা করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অফিসার অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, এখন পর্যন্ত ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ মহানগর এলাকায় ১৪ জনকে পুলিশ আটক করেছে। ১ জনকে আটক করেছে র্যাব। যৌথবাহিনী কাউকে আটক করলে আমরা যৌথবাহিনী উল্লেখ করে মিডিয়াকে জানাবো। ডেভিল গ্রেফতার ও অস্ত্র উদ্ধারে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
অপরাধীদের গ্রেফতার ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি সাধনে সিলেটে অব্যাহত রয়েছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’। গত ২৪ ঘন্টায় এই অপারেশনে সিলেটে বিভাগের আরো ৬১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘন্টায় বিভাগে গ্রেফতার হয়েছিলেন আরো ২২ জন। এ নিয়ে সিলেটে গ্রেফতারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৩ জনে।
জানা গেছে, চলমান ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ নামক অভিযানের ২ দিনেও সিলেটে কোন অবৈধ অস্ত্র ও অস্ত্রধারী গ্রেফতার হয়নি। সিলেটের বিভিন্ন স্থানে চুনোপুটিরা গ্রেফতার হলেও রাঘববোয়ালরা ধরা ছোয়ার বাইরে রয়ে গেছে। বিভিন্ন স্থানে একটি রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় রাঘববোয়ালরা নিরাপদে রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠছে। এখন পর্যন্ত ২ দিনে সিলেট বিভাগে গ্রেফতারকৃত ৮২ জনই পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন। ১ জনকে আটক করেছে র্যাব। বুধবার সকাল পর্যন্ত যৌথবাহিনীর হাতে আটকের কোন তথ্য মিলেনি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘন্টায় সিলেট মহানগর এলাকায় আরো ১০ জনকে গ্রেফতার হয়েছেন। এদের মধ্য থেকে ৯ জনকে পুলিশ ও ১ জনকে আটক করেছে র্যাব। এছাড়া গত ২৪ ঘন্টায় সিলেট জেলায় গ্রেফতার হয়েছেন ৩ জন, সুনামগঞ্জে আরো ৮ জন, হবিগঞ্জে আরো ৩ জন ও মৌলভীবাজার জেলায় আরো ৩৭ জন গ্রেফতার হয়েছেন।
জানা গেছে, আগের দিন সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সিলেট বিভাগে শুধু পুলিশ বাহিনী পরিচালিত ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ সিলেট ২২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। এরমধ্যে সিলেট মহানগর এলাকায় ৬ জন, সুনামগঞ্জ জেলায় ৬ জন, মৌলভীবাজার জেলায় ৭ জন ও হবিগঞ্জ জেলার ৩ জন ছিলেন।
জানা গেছে, গত ২৪ ঘন্টায় সিলেট মহানগর এলাকায় পুলিশের হাতে গ্রেফতারকৃতরা হলেন- সিসিকের ৩নং ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নগরীর কাজলশাহ এলাকার আব্দুল হকের ছেলে সাদমান কবির (২৯), একই ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সভাপতি ইছল মিয়ার ছেলে আব্দুর রব হাজারী (৬২), ১৪নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নগরীর ছড়ার পাড়ের আব্দুল মুকিতের ছেলে মিনহাজ ইসলাম সৌরভ (২৬), ১৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ সম্পাদক রায়নগর এলাকার মুহিবুর রহমানের ছেলে ফজলুর রহমান রনি (৩৭), বিমানবন্দর থানার পিয়ের গাওয়ের বামোদ পীরের ছেলে নাজিম উদ্দিন সবুজ (২৫), ৭নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাবেকলীগের সভাপতি পশ্চিম পীর মহল্লার মিয়াধন খানের ছেলে হাসেম খান, ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দক্ষিণ সুরমার কামালবাজারের কুড়িগ্রাম এলাকার মুক্তার আলীর ছেলে আনোয়ার হোসেন আফরোজ (৬০), ৩৫নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সদস্য মেজরটিলা জাহানপুর এলাকার আয়ান উদ্দিনের ছেলে ইয়ামিন আহমদ (২৪) এবং দক্ষিণ সুরমা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি বড়ইকান্দি এলাকার লিলু মিয়ার ছেলে জাহেদ আহাম্মদ (৪২)। এছাড়া র্যাবের অভিযানে জালালাবাদ থানার মোগলাবাজার ইউপি আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক নেছার আহমেদকে আটক করা হয়।
মৌলভীবাজার জেলায় গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- মির্জাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি করুণাময় দেব, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মালেক, তালিমপুর আওয়ামী লীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ফয়জুর রহমান, পশ্চিম জুড়ী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি রাধাকান্ত দাস, কুলাউড়া উপজেলা কৃষক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামাল আহমেদ, জুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুন নূর ও কালাপুর ইউনিয়ন নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সহসভাপতি নাসিমুর রহমান মাশরাফি। এছাড়া গ্রেফতার অন্যান্যরা আ’লীগের বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা-কর্মী।
সুনামগঞ্জে গ্রেফতারকৃতরা হলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তুষার (৩৫), শান্তিগঞ্জ উপজেলার ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মো.শাহান উদ্দিন (৩৩), সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. খোকন মিয়া (৪০), একই ইউনিয়নের সাবেক যুবলীগের আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ (৪০), মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউপির ৪নং ওয়ার্ড কমিটির শ্রমিক লীগের সভাপতি খোকন মিয়া (২১), জগন্নাথপুর পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক কামরুল হাসান তেরা মিয়া (৪০), তাহিরপুর উপজেলার দক্ষিণ শ্রীপুর ইউনিয়নের নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আকরামিন হোসেন (৪০) ও ছাতক উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি জানে আলম (২৮)।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীর সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তত্তাবধানে দেশব্যাপী চলছে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’। তাই পুলিশের সাথে সমন্বয় করে সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য সংস্থাগুলো কাজ করছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপারেশনে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া চলছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেন নষ্ট করতে না পারে সেই জন্য এ অপারেশন পরিচালনা করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অফিসার অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, এখন পর্যন্ত ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ মহানগর এলাকায় ১৪ জনকে পুলিশ আটক করেছে। ১ জনকে আটক করেছে র্যাব। যৌথবাহিনী কাউকে আটক করলে আমরা যৌথবাহিনী উল্লেখ করে মিডিয়াকে জানাবো। ডেভিল গ্রেফতার ও অস্ত্র উদ্ধারে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।