পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে খাল খননে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, দেশীয় প্রজাতির মাছ এবং শামুক সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় গত অর্থ বছরে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ দুটি গাল মননে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। খাল দুটি হলো মেজুরতলা এলাকার বলেশ্বর মাল (কাটাখাল) ও সাঈদখালী-কালাইয়ার কোংশা খাল। খাল দুটি খননে প্রায় দেড় কোটি টাকা বরাদ্দ থাকলেও কোনো মতে দায়সারা কাজ করে বিল উত্তোলন করে নেয় আওয়ামী দোসররা। স্বৈরাচারী সরকারের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগে সভাপতি মো. আতিকুর রহমান ছগির মাল দুটি খনন করেন। তিনি তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভাপতি থাকায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাড, মতিউর রহমানের যোগসাজশে কৌশলে অফিসকে ম্যানেজ করে দাল খননের টাকা আত্মসাৎ করেন। একটি সূত্রে জানা যায়, প্রত্যেকটি খাল খননে স্থানীয়দের নিয়ে একটি এলসিএস কমিটির মাধ্যমে কাজ করানোর কথা থাকলেও উপজেলা সভাপতি তার অনুসারীদের নিয়ে একটি পকেট কমিটি করে কাজ করেন। খাল দুটিতে ৮টি প্রকল্পে মোট ১ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, খাল খননের কথা বলে খালের নিচ থেকে সামান্য পলিমাটি তোলা হয়েছে। যার কারণে বর্তমানে খাল যেমন ছিল তেমনই পড়ে আছে। খাল খননের লেবারদের টাকা পরিশোধ করেনি বলে স্থানীয় লোকজন জানায়। এছাড়া খননের পরে খালে মাছ আড়ার কথা থাকলে সরকারিভাবে স্থানীয় মৎস্যচাষিদের বরাদ্দকৃত মাছ থেকে কিছু মাছ সেখানে স্বাড়া হয়। দেশীয় প্রজাতির মাছের অভয়াশ্রমের কার্যক্রম এখানে নেই। মো. আতিকুর রহমান জগির ৫ আগস্টের পরে পলাতক থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া “যায়নি। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (ভান্ডারিয়া) অতিরিক্ত দায়িত্ব ইন্দুরকানী সৈয়দ নজরুল ইসলামকে মুঠোফোনে অনেকবার ফোন দিলে ও তিনি রিসিভ করেননি।
রোববার, ১৮ মে ২০২৫
পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে খাল খননে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, দেশীয় প্রজাতির মাছ এবং শামুক সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় গত অর্থ বছরে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ দুটি গাল মননে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। খাল দুটি হলো মেজুরতলা এলাকার বলেশ্বর মাল (কাটাখাল) ও সাঈদখালী-কালাইয়ার কোংশা খাল। খাল দুটি খননে প্রায় দেড় কোটি টাকা বরাদ্দ থাকলেও কোনো মতে দায়সারা কাজ করে বিল উত্তোলন করে নেয় আওয়ামী দোসররা। স্বৈরাচারী সরকারের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগে সভাপতি মো. আতিকুর রহমান ছগির মাল দুটি খনন করেন। তিনি তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সভাপতি থাকায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাড, মতিউর রহমানের যোগসাজশে কৌশলে অফিসকে ম্যানেজ করে দাল খননের টাকা আত্মসাৎ করেন। একটি সূত্রে জানা যায়, প্রত্যেকটি খাল খননে স্থানীয়দের নিয়ে একটি এলসিএস কমিটির মাধ্যমে কাজ করানোর কথা থাকলেও উপজেলা সভাপতি তার অনুসারীদের নিয়ে একটি পকেট কমিটি করে কাজ করেন। খাল দুটিতে ৮টি প্রকল্পে মোট ১ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, খাল খননের কথা বলে খালের নিচ থেকে সামান্য পলিমাটি তোলা হয়েছে। যার কারণে বর্তমানে খাল যেমন ছিল তেমনই পড়ে আছে। খাল খননের লেবারদের টাকা পরিশোধ করেনি বলে স্থানীয় লোকজন জানায়। এছাড়া খননের পরে খালে মাছ আড়ার কথা থাকলে সরকারিভাবে স্থানীয় মৎস্যচাষিদের বরাদ্দকৃত মাছ থেকে কিছু মাছ সেখানে স্বাড়া হয়। দেশীয় প্রজাতির মাছের অভয়াশ্রমের কার্যক্রম এখানে নেই। মো. আতিকুর রহমান জগির ৫ আগস্টের পরে পলাতক থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া “যায়নি। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (ভান্ডারিয়া) অতিরিক্ত দায়িত্ব ইন্দুরকানী সৈয়দ নজরুল ইসলামকে মুঠোফোনে অনেকবার ফোন দিলে ও তিনি রিসিভ করেননি।