পিরোজপুরের নাজিরপুরে দুই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে গুরুতর আহত হয়েছেন বরইবুনিয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ ওই বিদ্যালয়ের ছয়জন ছাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলার বরইবুনিয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বরইবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে।
জানা যায়, বরইবুনিয়া বালিকা বিদ্যালয়ের অবকাঠামো ও শিক্ষক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিল পার্শ্ববর্তী বরইবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্র।
এই মন্তব্যের প্রতিবাদ জানাতে বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রীরা প্রতিক্রিয়া দেখায়। এক পর্যায়ে বিষয়টি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এবং শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। এতে আহত হন বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বখতিয়ার হোসেনসহ ছয় শিক্ষার্থী।
সংঘর্ষের খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন নাজিরপুর উপজেলার নির্বাহী অফিসার মো. ফজলে রাব্বি। তিনি উভয় পক্ষকে নিয়ন্ত্রণে এনে আহতদের উপজেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। বর্তমানে আহতরা চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ বিষয়ে বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মলয় মালাকার বলেন, আমাদের বিদ্যালয়ের অবকাঠামো ও শিক্ষক নিয়ে বরইবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীরা বিদ্রুপ করলে আমাদের ছাত্রীরা এর প্রতিবাদ জানায়। তখনই সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে।
অন্যদিকে, বরইবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুব্রত কুমার রায় জানান, আমাদের এক ছাত্রীকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেলে আমি উভয় বিদ্যালয়ের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি মীমাংসা করি।
তবে পরে বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা স্থান ত্যাগ করার সময় এক ছাত্র বেঞ্চের পায়া ছুঁড়ে মারলে বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক আহত হন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ফজলে রাব্বি বলেন, আমি দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি। বর্তমানে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
পিরোজপুরের নাজিরপুরে দুই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে গুরুতর আহত হয়েছেন বরইবুনিয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ ওই বিদ্যালয়ের ছয়জন ছাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলার বরইবুনিয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বরইবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে।
জানা যায়, বরইবুনিয়া বালিকা বিদ্যালয়ের অবকাঠামো ও শিক্ষক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিল পার্শ্ববর্তী বরইবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্র।
এই মন্তব্যের প্রতিবাদ জানাতে বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রীরা প্রতিক্রিয়া দেখায়। এক পর্যায়ে বিষয়টি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এবং শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। এতে আহত হন বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বখতিয়ার হোসেনসহ ছয় শিক্ষার্থী।
সংঘর্ষের খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন নাজিরপুর উপজেলার নির্বাহী অফিসার মো. ফজলে রাব্বি। তিনি উভয় পক্ষকে নিয়ন্ত্রণে এনে আহতদের উপজেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। বর্তমানে আহতরা চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ বিষয়ে বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মলয় মালাকার বলেন, আমাদের বিদ্যালয়ের অবকাঠামো ও শিক্ষক নিয়ে বরইবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীরা বিদ্রুপ করলে আমাদের ছাত্রীরা এর প্রতিবাদ জানায়। তখনই সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে।
অন্যদিকে, বরইবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুব্রত কুমার রায় জানান, আমাদের এক ছাত্রীকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেলে আমি উভয় বিদ্যালয়ের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি মীমাংসা করি।
তবে পরে বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা স্থান ত্যাগ করার সময় এক ছাত্র বেঞ্চের পায়া ছুঁড়ে মারলে বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক আহত হন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ফজলে রাব্বি বলেন, আমি দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি। বর্তমানে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।