কক্সবাজারের রামু উপজেলায় যাত্রীবাহী বাস ও কভার্ড ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত আরও ১০ জন।
সোমবার সকাল ৮টার দিকে রামুর রশিদনগর এলাকার চট্টগ্রাম–কক্সবাজার মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন রামু ক্রসিং হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাসির উদ্দিন।
নিহতরা হলেন—কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ পাতলী এলাকার কাপড় ব্যবসায়ী হাবিবুল্লাহ (৫৫), তার ছেলে মো. রিয়াদ (৯) এবং রামু উপজেলার পূর্ব রাজারকূল এলাকার বাসিন্দা রিমঝিম বড়ুয়া।
নিহত হাবিবুল্লাহর ফুফাতো ভাই ও পিএমখালী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য গিয়াস উদ্দিন বলেন, “হাবিবুল্লাহ রামুতে কাপড়ের ব্যবসা করতেন। ঈদের ছুটি শেষে ছেলেকে চট্টগ্রামের মাদ্রাসায় দিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি।”
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে পুলিশ জানায়, ঢাকা থেকে আসা একটি কভার্ড ভ্যানের সঙ্গে চট্টগ্রামগামী পূরবী পরিবহনের একটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের পর বাসটি রাস্তার পাশে উল্টে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তিন যাত্রীর মৃত্যু হয়। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে।
রামু থানার ওসি মু. তৈয়বুর রহমান বলেন, “নিহতদের মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। দুর্ঘটনার তদন্ত এবং আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
কক্সবাজারের রামু উপজেলায় যাত্রীবাহী বাস ও কভার্ড ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত আরও ১০ জন।
সোমবার সকাল ৮টার দিকে রামুর রশিদনগর এলাকার চট্টগ্রাম–কক্সবাজার মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন রামু ক্রসিং হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাসির উদ্দিন।
নিহতরা হলেন—কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ পাতলী এলাকার কাপড় ব্যবসায়ী হাবিবুল্লাহ (৫৫), তার ছেলে মো. রিয়াদ (৯) এবং রামু উপজেলার পূর্ব রাজারকূল এলাকার বাসিন্দা রিমঝিম বড়ুয়া।
নিহত হাবিবুল্লাহর ফুফাতো ভাই ও পিএমখালী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য গিয়াস উদ্দিন বলেন, “হাবিবুল্লাহ রামুতে কাপড়ের ব্যবসা করতেন। ঈদের ছুটি শেষে ছেলেকে চট্টগ্রামের মাদ্রাসায় দিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি।”
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে পুলিশ জানায়, ঢাকা থেকে আসা একটি কভার্ড ভ্যানের সঙ্গে চট্টগ্রামগামী পূরবী পরিবহনের একটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের পর বাসটি রাস্তার পাশে উল্টে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তিন যাত্রীর মৃত্যু হয়। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে।
রামু থানার ওসি মু. তৈয়বুর রহমান বলেন, “নিহতদের মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। দুর্ঘটনার তদন্ত এবং আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।