চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার কেশবপুর গ্রামে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, দেশীয় অস্ত্র ও নগদ টাকাসহ মো. জাদু (৪৪) নামের এক সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। তিনি ওই গ্রামের মৃত দেলবার মণ্ডলের ছেলে।
(শুক্রবার ২০-৬-২০২৫) ভোরে হারদী সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সদস্যরা এ অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে জাদুর বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয় একটি বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র, চার রাউন্ড গুলি, পাঁচটি দেশীয় ধারালো অস্ত্র, একটি মোবাইল ফোন ও বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা।
সেনাবাহিনী সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মো. জাদু সীমান্তবর্তী এলাকায় অবৈধ অস্ত্র ব্যবসা, সন্ত্রাসি ও নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে নজরদারিতে ছিলেন। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি অস্ত্র রাখার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদুর রহমান বলেন, সেনাবাহিনী অভিযানে একজনকে আটক করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
এদিকে অভিযানের খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। স্থানীয়রা সেনাবাহিনীর এ অভিযানে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় সন্ত্রাসি, চুরি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির মতো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বেড়ে যাচ্ছিল। সেনাবাহিনীর এমন পদক্ষেপে সাধারণ মানুষ আশার আলো দেখছে।
উল্লেখ্য, চুয়াডাঙ্গা জেলার সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে দীর্ঘদিন ধরে সন্ত্রাসি মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানের অভিযোগ রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় এসব অপরাধ দমন করা সম্ভব হবে বলে আশা করছেন সচেতন মহল।
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার কেশবপুর গ্রামে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, দেশীয় অস্ত্র ও নগদ টাকাসহ মো. জাদু (৪৪) নামের এক সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। তিনি ওই গ্রামের মৃত দেলবার মণ্ডলের ছেলে।
(শুক্রবার ২০-৬-২০২৫) ভোরে হারদী সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সদস্যরা এ অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে জাদুর বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয় একটি বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র, চার রাউন্ড গুলি, পাঁচটি দেশীয় ধারালো অস্ত্র, একটি মোবাইল ফোন ও বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা।
সেনাবাহিনী সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মো. জাদু সীমান্তবর্তী এলাকায় অবৈধ অস্ত্র ব্যবসা, সন্ত্রাসি ও নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে নজরদারিতে ছিলেন। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি অস্ত্র রাখার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদুর রহমান বলেন, সেনাবাহিনী অভিযানে একজনকে আটক করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
এদিকে অভিযানের খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। স্থানীয়রা সেনাবাহিনীর এ অভিযানে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় সন্ত্রাসি, চুরি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির মতো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বেড়ে যাচ্ছিল। সেনাবাহিনীর এমন পদক্ষেপে সাধারণ মানুষ আশার আলো দেখছে।
উল্লেখ্য, চুয়াডাঙ্গা জেলার সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে দীর্ঘদিন ধরে সন্ত্রাসি মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানের অভিযোগ রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় এসব অপরাধ দমন করা সম্ভব হবে বলে আশা করছেন সচেতন মহল।