বৈরি আবহাওয়ায় ও অতিরিক্ত তাপমাত্রায় ডুমুরিয়ায় এবার আশানুরূপ কাঁঠালের ফলন হয়নি। মৌসুমের শুরুতে বৃষ্টি না হওয়ায় কাঁঠালের আকার ছোট হয়ে গেছে। অধিকাংশ কাঁঠালের আকার এবড়ো-থেবড়ো ও সাইজে ছোট হওয়ায় ভেতরে কোষ তেমন বড় হয়নি। জ্যৈষ্ঠ থেকে কাঁঠাল পাকা শুরু হয়েছে। বর্তমানে কাঁঠালের ভরা মৌসুম চলছে। দামও বেশ ভালো যাচ্ছে। কিন্তু ডুমুরিয়ার কাঁঠাল চাষিরা ভালো দাম পাচ্ছেন না।
কাঁঠাল রসালো সুস্বাদু একটি ফল। কাঁঠাল প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল। শহর ও গ্রাম অঞ্চলের সব মানুষের খুবই পছন্দের ফল। কাঁঠালের একটি বড় গুণ এর কোন কিছু বাদ যায় না। কোষ, খোসা, বিচি উৎকৃষ্ট মানের সবজি হিসেবে গণ্য করা হয়
প্রতিবেদক ডুমুরিয়ার ১৪টি ইউনিয়ন ঘুরে দেখেছেন, এলাকায় যে সব কাঁঠাল বাগান রয়েছে তা পরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠেনি। তবে মিশ্র বাগানে কাঁঠাল গাছ রয়েছে প্রচুর। সেসব গাছ আবার বিক্রিও হচ্ছে দেদারসে। কাঁঠাল গাছের ফার্নিচারের চাহিদা বাড়াতে এমনটা হচ্ছে। পুরাতন গাছ আর থাকছে না।
কাঁঠাল কাঁচা ও পাকা উভয় অবস্থাতেই খাওয়া যায়। কাঁঠাল বাজারে সবজি হিসেবেও বিক্রি করতে দেখা যায়। কাঁঠাল রসালো সুস্বাদু একটি ফল। কাঁঠাল প্রটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল। শহর ও গ্রাম অঞ্চলের সব মানুষের খুবই পছন্দের ফল। কাঁঠালের একটি বড়গুণ-এর কোন কিছু বাদ যায় না। কোষ, খোসা, বিচি উৎকৃষ্ট মানের সবজি হিসেবে গন্যকরা হয়। কাঁঠালের খোসা গরু ছাগলের প্রিয় খাদ্য। পাতা ছাগল ভেড়ার প্রিয় খাদ্য। কাঁঠাল উৎপাদনের খরচ খুবই কম। রোগ বালাইও তেমন হয় না। অন্যান্য জেলা-উপজেলায় কাঁঠাল বানিজ্যিকভাবে চাষ হলেও ডুমুরিয়াতে তেমন আগ্রহ দেখা যায় না। কয়েকটি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান-মেম্বারদের উঠান বৈঠকের পর কয়েক বছর ধরে কাঁঠাল বাগান করার একটা উদ্যোগ লক্ষ করা গেছে। তবে এবছরের মন্দা বাগানীদের হতাশ করেছে। রঘুনাথপুর ইউনিয়নের কাঁঠাল বাগানী রফিকুল ইসলাম বলেন, বাগান করার পর এই প্রথম এমটা হয়েছে। সাহস ইউনিয়নের আমজাদ মিয়া বলেন, তিনি নতুনকরে আরও একটা কাঁঠাল বাগান করার জন্য জমি তৈরি করেছেন। কিন্তু এবছরের মন্দা ভাব তাকে হতাশার মধ্যে ফেলেছে। কি করবেন তিনি বুঝতে পারছেন না। শোভনা ইউনিয়ন গিয়ে দেখা গেল রনজিৎ বালা কাঁঠাল কেটে বাগানে ফেলে রেখেছেন।
পাইকার পাচ্ছেন না। বললেন, এবড়ো থেবড়ো কাঁঠাল কিনতে কেউ বাগানে আসছেন না। বাধ্য হয়ে তাকে বাজারে তুলতে হবে। তবে তার এত হতাশায় ভুগছেন অন্য কাঁঠল বাগানীরাও।
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
বৈরি আবহাওয়ায় ও অতিরিক্ত তাপমাত্রায় ডুমুরিয়ায় এবার আশানুরূপ কাঁঠালের ফলন হয়নি। মৌসুমের শুরুতে বৃষ্টি না হওয়ায় কাঁঠালের আকার ছোট হয়ে গেছে। অধিকাংশ কাঁঠালের আকার এবড়ো-থেবড়ো ও সাইজে ছোট হওয়ায় ভেতরে কোষ তেমন বড় হয়নি। জ্যৈষ্ঠ থেকে কাঁঠাল পাকা শুরু হয়েছে। বর্তমানে কাঁঠালের ভরা মৌসুম চলছে। দামও বেশ ভালো যাচ্ছে। কিন্তু ডুমুরিয়ার কাঁঠাল চাষিরা ভালো দাম পাচ্ছেন না।
কাঁঠাল রসালো সুস্বাদু একটি ফল। কাঁঠাল প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল। শহর ও গ্রাম অঞ্চলের সব মানুষের খুবই পছন্দের ফল। কাঁঠালের একটি বড় গুণ এর কোন কিছু বাদ যায় না। কোষ, খোসা, বিচি উৎকৃষ্ট মানের সবজি হিসেবে গণ্য করা হয়
প্রতিবেদক ডুমুরিয়ার ১৪টি ইউনিয়ন ঘুরে দেখেছেন, এলাকায় যে সব কাঁঠাল বাগান রয়েছে তা পরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠেনি। তবে মিশ্র বাগানে কাঁঠাল গাছ রয়েছে প্রচুর। সেসব গাছ আবার বিক্রিও হচ্ছে দেদারসে। কাঁঠাল গাছের ফার্নিচারের চাহিদা বাড়াতে এমনটা হচ্ছে। পুরাতন গাছ আর থাকছে না।
কাঁঠাল কাঁচা ও পাকা উভয় অবস্থাতেই খাওয়া যায়। কাঁঠাল বাজারে সবজি হিসেবেও বিক্রি করতে দেখা যায়। কাঁঠাল রসালো সুস্বাদু একটি ফল। কাঁঠাল প্রটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল। শহর ও গ্রাম অঞ্চলের সব মানুষের খুবই পছন্দের ফল। কাঁঠালের একটি বড়গুণ-এর কোন কিছু বাদ যায় না। কোষ, খোসা, বিচি উৎকৃষ্ট মানের সবজি হিসেবে গন্যকরা হয়। কাঁঠালের খোসা গরু ছাগলের প্রিয় খাদ্য। পাতা ছাগল ভেড়ার প্রিয় খাদ্য। কাঁঠাল উৎপাদনের খরচ খুবই কম। রোগ বালাইও তেমন হয় না। অন্যান্য জেলা-উপজেলায় কাঁঠাল বানিজ্যিকভাবে চাষ হলেও ডুমুরিয়াতে তেমন আগ্রহ দেখা যায় না। কয়েকটি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান-মেম্বারদের উঠান বৈঠকের পর কয়েক বছর ধরে কাঁঠাল বাগান করার একটা উদ্যোগ লক্ষ করা গেছে। তবে এবছরের মন্দা বাগানীদের হতাশ করেছে। রঘুনাথপুর ইউনিয়নের কাঁঠাল বাগানী রফিকুল ইসলাম বলেন, বাগান করার পর এই প্রথম এমটা হয়েছে। সাহস ইউনিয়নের আমজাদ মিয়া বলেন, তিনি নতুনকরে আরও একটা কাঁঠাল বাগান করার জন্য জমি তৈরি করেছেন। কিন্তু এবছরের মন্দা ভাব তাকে হতাশার মধ্যে ফেলেছে। কি করবেন তিনি বুঝতে পারছেন না। শোভনা ইউনিয়ন গিয়ে দেখা গেল রনজিৎ বালা কাঁঠাল কেটে বাগানে ফেলে রেখেছেন।
পাইকার পাচ্ছেন না। বললেন, এবড়ো থেবড়ো কাঁঠাল কিনতে কেউ বাগানে আসছেন না। বাধ্য হয়ে তাকে বাজারে তুলতে হবে। তবে তার এত হতাশায় ভুগছেন অন্য কাঁঠল বাগানীরাও।