বেতাগী (বরগুনা) : পৌর শহরের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ওয়াপদা সড়ক এলাকা থেকে ছবিটি তোলা হয়েছে -সংবাদ
গত কয়েকদিন উপকূলীয় অঞ্চলে টানা বর্ষণ, কখনও মাঝারি ও ভারি বর্ষণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গত রোববার রাত থেকে টানা বর্ষণে বরগুনার বেতাগী উপজেলার নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। পৌর শহরের রাস্তাগুলোতে বৃষ্টির পানি জমেছে। ভারি বর্ষণে নিম্ন আয়ের দিনমজুরসহ জনসাধারণ বিপাকে পড়েছে।
টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলের আমনের বীজতলা, সবজি ক্ষেত, পানের বরজ ও বাড়িঘর তলিয়ে গেছে। পৌর শহরের ১, ৩, ৪, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডে জোয়ার পানি এবং বৃষ্টির পানি জমে শতাধিক পরিবার পানিবন্দি রয়েছে। এ ছাড়া বিষখালী তীরবর্তী ঝোপখালী, হোসনাবাদ, জলিসা, ছোট মোকামিয়া, বদনীখালী, ভোড়া কালিকাবাড়ি, মায়ার হাট, বেতমোর গ্রামের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে।
এ বিষয় ঝোপখালী গ্রামের বাসিন্দা নাসির উদ্দিন বলেন, ‘টানা বর্ষণ ও বিষখালী নদীর জোয়ারের পানিতে বাড়িঘর তলিয়ে গেছে। গরু ছাগল নিয়ে বিপাকে রয়েছি।’ হোসনাবাদ ইউনিয়নের কৃষক আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমন ও বোরোর বীজতলা ৮-১০ দিন পানিতে তলিয়ে থাকলে পচন ধরে নষ্ট হয়ে যাবে। এতে বীজের সংকটে পড়বে কৃষক।
বেতাগী পৌর শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের দিনমজুর সমীর চন্দ্র শীল (৫৫) বলেন, ‘গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে কোন কাজে বের হতে পারছি না। এতে পরিবার লোকজন নিয়ে বিপদে আছি।’
গত পূর্ণিমা জো এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় ও প্রবল ভারি বর্ষণে বিষখালী নদীর পানি স্বাভাবিক জোয়াড়ে চেয়ে ২-৩ ফুট বেড়ে গেছে।
বেতাগী (বরগুনা) : পৌর শহরের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ওয়াপদা সড়ক এলাকা থেকে ছবিটি তোলা হয়েছে -সংবাদ
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
গত কয়েকদিন উপকূলীয় অঞ্চলে টানা বর্ষণ, কখনও মাঝারি ও ভারি বর্ষণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গত রোববার রাত থেকে টানা বর্ষণে বরগুনার বেতাগী উপজেলার নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। পৌর শহরের রাস্তাগুলোতে বৃষ্টির পানি জমেছে। ভারি বর্ষণে নিম্ন আয়ের দিনমজুরসহ জনসাধারণ বিপাকে পড়েছে।
টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলের আমনের বীজতলা, সবজি ক্ষেত, পানের বরজ ও বাড়িঘর তলিয়ে গেছে। পৌর শহরের ১, ৩, ৪, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডে জোয়ার পানি এবং বৃষ্টির পানি জমে শতাধিক পরিবার পানিবন্দি রয়েছে। এ ছাড়া বিষখালী তীরবর্তী ঝোপখালী, হোসনাবাদ, জলিসা, ছোট মোকামিয়া, বদনীখালী, ভোড়া কালিকাবাড়ি, মায়ার হাট, বেতমোর গ্রামের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে।
এ বিষয় ঝোপখালী গ্রামের বাসিন্দা নাসির উদ্দিন বলেন, ‘টানা বর্ষণ ও বিষখালী নদীর জোয়ারের পানিতে বাড়িঘর তলিয়ে গেছে। গরু ছাগল নিয়ে বিপাকে রয়েছি।’ হোসনাবাদ ইউনিয়নের কৃষক আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমন ও বোরোর বীজতলা ৮-১০ দিন পানিতে তলিয়ে থাকলে পচন ধরে নষ্ট হয়ে যাবে। এতে বীজের সংকটে পড়বে কৃষক।
বেতাগী পৌর শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের দিনমজুর সমীর চন্দ্র শীল (৫৫) বলেন, ‘গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে কোন কাজে বের হতে পারছি না। এতে পরিবার লোকজন নিয়ে বিপদে আছি।’
গত পূর্ণিমা জো এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় ও প্রবল ভারি বর্ষণে বিষখালী নদীর পানি স্বাভাবিক জোয়াড়ে চেয়ে ২-৩ ফুট বেড়ে গেছে।